আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার আটঘরিয়া পৌর বাজারের প্রধান সড়ক দখল করে তৈরি করা হয়েছে অটোরিকশা স্ট্যান্ড। এ সড়কে সব সময় অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকায় যানজট এ সড়কের নিত্যসঙ্গী। ফলে গাড়ি চলাচলে প্রতিদিন সৃষ্টি হয় প্রতিবন্ধকতা।
এলাকা সূত্রে জানা যায়, এ সড়কের একপাশে সিএনজি চালিত অটোরিকশা এবং অপরপাশে রয়েছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। ফলে সাধারণ মানুষকে প্রতিদিন চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা জানলেও নেওয়া হচ্ছে না কার্যকর কোনো পদক্ষেপ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পাবনার টেবুনিয়া থেকে চাটমোহর আঞ্চলিক মহাসড়কের মাঝে আটঘরিয়া পৌর সদরের বাজার। সেখান রয়েছে তিন রাস্তার মোড়। আর প্রধান সড়কে সামনেই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। সব মিলিয়ে এ স্থানটি একটি ব্যস্ততম এলাকা। কিন্তু রাস্তার একপাশে দাঁড়িয়ে আছে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার সারি, অন্যপাশে রয়েছে সিএনজি চালিত অটোরিকশার সারি।
প্রধান সড়কের দুপাশে গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকায় সাধারণ মানুষের চলাচলের জায়গা খুবই কম। এতে প্রতিদিন যাত্রী ও গাড়ি চালকদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। ফলে তিন রাস্তার মোড় ও হাসপাতালের সামনে প্রায় সময় ভিড় লেগে থাকে।
এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মোকলেছুর রহমান, আবুল কাশেম বলেন, 'বাজার করতে, ওষুধ কিনতে আসলে মানুষের বিরক্তির শেষ থাকে না। প্রধান সড়ক দখল করে এরা অটোরিকশা স্ট্যান্ড বানিয়েছে। গাড়ি ঠিকমতো আসা-যাওয়া করতে পারে না। যানজট এখানকার নিত্যসঙ্গী। অটোরিকশা স্ট্যান্ড এখান থেকে সরিয়ে অন্য কোন ফাঁকা জায়গায় তৈরি করলে সবার জন্য ভালো হয়।'
কয়েকজন যাত্রী বলেন, 'তারা প্রায়ই এ সড়ক দিয়ে পাবনা থেকে চাটমোহরে যাতায়াত করেন। কিন্তু আটঘরিয়া বাজারে আসলে দেখা যায় চরম জ্যাম। চোখের সামনে রাস্তা দখল করে কীভাবে অটোরিকশা স্ট্যান্ড বানিয়েছে সেটি বোধ হয় কারও চোখে পড়ছে না।'
এ বিষয়ে ট্রাকচালক আশরাফুল ইসলাম বলেন, আটঘরিয়া বাজারের রাস্তা দখলের কারণে গাড়ি চলাচলের জায়গা একেবারে নেই বললেই চলে। সব সময় রাস্তার ওপর রাখা হয় অটোরিকশা। বড় কোন গাড়ি এ রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করতে পারে না।'
রাস্তা দখল করে থাকা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক নুর মো. ও সেলিম হোসেন এবং সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক জাকির হোসেন জনি ও আবু হানি সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়। তারা জানান, আমরা কোথায় যাব? দাঁড়ানোর মতো কোনো জায়গা নেই এখানে। বাধ্য হয়ে কখনো রাস্তার পাশে, কখনো রাস্তার ওপরই গাড়ি দাঁড় করিয়ে রাখতে হয়। তা না হলে যাত্রী পাওয়া যায় না। প্রশাসন আমাদের অন্য কোন জায়গা দিক, আমরা সেখানে চলে যাব।'
এ বিষয়ে আটঘরিয়া পৌর মেয়র শহিদুল ইসলাম রতন বলেন, 'আমি পৌরসভার পক্ষ থেকে অনেকবার চেষ্টা করেছি, কিন্তু পারিনি। তারপরও পৌর ট্রাফিক পুলিশ নিয়োগ করে সেখানে যানজট নিরসনের জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাবনা দিয়েছি। এ ছাড়া আটঘরিয়া কলেজের সামনে একটি পৌর টার্মিনালও স্থাপনের পরিকল্পনা প্রস্তাবনা দেওয়া আছে। যদি সেটি হয় তাহলে এ সমস্যা আর থাকবে না।'
আটঘরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাকসুদা আক্তার মাসু বলেন, 'দীর্ঘদিন ধরে এটা চলে আসছে। আমাদের পরিকল্পনা আছে, বাজার থেকে একটু দূরে কীভাবে অটোরিকশা স্ট্যান্ডটিকে সরিয়ে দেওয়া যায়। মেয়রের সঙ্গে কথা বলে দেখব এটা কীভাবে কি করা যায়।'
পাবনার আটঘরিয়া পৌর বাজারের প্রধান সড়ক দখল করে তৈরি করা হয়েছে অটোরিকশা স্ট্যান্ড। এ সড়কে সব সময় অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকায় যানজট এ সড়কের নিত্যসঙ্গী। ফলে গাড়ি চলাচলে প্রতিদিন সৃষ্টি হয় প্রতিবন্ধকতা।
এলাকা সূত্রে জানা যায়, এ সড়কের একপাশে সিএনজি চালিত অটোরিকশা এবং অপরপাশে রয়েছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। ফলে সাধারণ মানুষকে প্রতিদিন চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা জানলেও নেওয়া হচ্ছে না কার্যকর কোনো পদক্ষেপ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পাবনার টেবুনিয়া থেকে চাটমোহর আঞ্চলিক মহাসড়কের মাঝে আটঘরিয়া পৌর সদরের বাজার। সেখান রয়েছে তিন রাস্তার মোড়। আর প্রধান সড়কে সামনেই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। সব মিলিয়ে এ স্থানটি একটি ব্যস্ততম এলাকা। কিন্তু রাস্তার একপাশে দাঁড়িয়ে আছে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার সারি, অন্যপাশে রয়েছে সিএনজি চালিত অটোরিকশার সারি।
প্রধান সড়কের দুপাশে গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকায় সাধারণ মানুষের চলাচলের জায়গা খুবই কম। এতে প্রতিদিন যাত্রী ও গাড়ি চালকদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। ফলে তিন রাস্তার মোড় ও হাসপাতালের সামনে প্রায় সময় ভিড় লেগে থাকে।
এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মোকলেছুর রহমান, আবুল কাশেম বলেন, 'বাজার করতে, ওষুধ কিনতে আসলে মানুষের বিরক্তির শেষ থাকে না। প্রধান সড়ক দখল করে এরা অটোরিকশা স্ট্যান্ড বানিয়েছে। গাড়ি ঠিকমতো আসা-যাওয়া করতে পারে না। যানজট এখানকার নিত্যসঙ্গী। অটোরিকশা স্ট্যান্ড এখান থেকে সরিয়ে অন্য কোন ফাঁকা জায়গায় তৈরি করলে সবার জন্য ভালো হয়।'
কয়েকজন যাত্রী বলেন, 'তারা প্রায়ই এ সড়ক দিয়ে পাবনা থেকে চাটমোহরে যাতায়াত করেন। কিন্তু আটঘরিয়া বাজারে আসলে দেখা যায় চরম জ্যাম। চোখের সামনে রাস্তা দখল করে কীভাবে অটোরিকশা স্ট্যান্ড বানিয়েছে সেটি বোধ হয় কারও চোখে পড়ছে না।'
এ বিষয়ে ট্রাকচালক আশরাফুল ইসলাম বলেন, আটঘরিয়া বাজারের রাস্তা দখলের কারণে গাড়ি চলাচলের জায়গা একেবারে নেই বললেই চলে। সব সময় রাস্তার ওপর রাখা হয় অটোরিকশা। বড় কোন গাড়ি এ রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করতে পারে না।'
রাস্তা দখল করে থাকা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক নুর মো. ও সেলিম হোসেন এবং সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক জাকির হোসেন জনি ও আবু হানি সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়। তারা জানান, আমরা কোথায় যাব? দাঁড়ানোর মতো কোনো জায়গা নেই এখানে। বাধ্য হয়ে কখনো রাস্তার পাশে, কখনো রাস্তার ওপরই গাড়ি দাঁড় করিয়ে রাখতে হয়। তা না হলে যাত্রী পাওয়া যায় না। প্রশাসন আমাদের অন্য কোন জায়গা দিক, আমরা সেখানে চলে যাব।'
এ বিষয়ে আটঘরিয়া পৌর মেয়র শহিদুল ইসলাম রতন বলেন, 'আমি পৌরসভার পক্ষ থেকে অনেকবার চেষ্টা করেছি, কিন্তু পারিনি। তারপরও পৌর ট্রাফিক পুলিশ নিয়োগ করে সেখানে যানজট নিরসনের জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাবনা দিয়েছি। এ ছাড়া আটঘরিয়া কলেজের সামনে একটি পৌর টার্মিনালও স্থাপনের পরিকল্পনা প্রস্তাবনা দেওয়া আছে। যদি সেটি হয় তাহলে এ সমস্যা আর থাকবে না।'
আটঘরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাকসুদা আক্তার মাসু বলেন, 'দীর্ঘদিন ধরে এটা চলে আসছে। আমাদের পরিকল্পনা আছে, বাজার থেকে একটু দূরে কীভাবে অটোরিকশা স্ট্যান্ডটিকে সরিয়ে দেওয়া যায়। মেয়রের সঙ্গে কথা বলে দেখব এটা কীভাবে কি করা যায়।'
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে