সাঁথিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার সাঁথিয়া নাগডেমড়া ইউপি চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমানের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। হামলায় নারীসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার উপজেলার নাগডেমড়া ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ২১ জনের নামোল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ২০/২৫ জনকে আসামি করে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
লিখিত অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের নেতা হারুন ও তার ভাই জুয়েলের নেতৃত্বে ৪০/৪৫ জনের একটি দল দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে নাগডেমড়া ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান হাফিজের বাড়িতে হামলা চালায়। তারা বাড়ির জানালার গ্লাসসহ আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। এ সময় হামলাকারীরা ঘরে ঢুকে আসবাবপত্র ভাঙচুরসহ নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। হামলাকারীদের বাধা দিতে গিয়ে চেয়ারম্যানে মা সাজেদা খাতুন (৭০), বাবা ইউনুস মোল্লাা (৭৫), চাচা আলতাব মোল্লা, ভাবি হাসি বেগমসহ কয়েকজনকে মারপিটের শিকার হন।
সাজেদা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মাগরিবের নামাজ পড়ার জন্য অজু করে ঘরে যাচ্ছি এমন সময় লাঠিসোঁটা নিয়ে ৩/৪জন হাফিজের কথা জিজ্ঞাসা করতেই গালিগালাজ করে আমাকে মারপিট করে। এতে আমি অজ্ঞান হয়ে পড়ি।’ আমার হাতটা ভেঙে দিয়েছে বলে হাউমাউ করে কেঁদে ফেলেন এই বয়সী বৃদ্ধা।
এ বিষয়ে সাঁথিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ দেলোয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাফিজ আমার পরিষদের একজন সদস্য। আমি বিষয়টা শুনেছি এবং মর্মাহত হয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শান্তির দাবি করছি।’
অন্যদিকে অভিযুক্ত সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শোনা কথা-গত শনিবার বিকেলে সোনাতলাতে জামায়াত–বিএনপির নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের মিছিল ছিল। মিছিলটি বর্তমান চেয়ারম্যান হাফিজের বাড়ির কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় ওই বাড়ি থেকে ইট–পাটকেল মারে। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা ওখানে গেছে কিনা আমি জানি না। আমি তখন সোনাতলা বাজারে সাঁথিয়া থানার এএসআই শাহানুরের সঙ্গে ছিলাম।’
সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম ভাঙচুরের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম। বিষয়টা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে কারা ভাঙচুর করেছে।’
পাবনার সাঁথিয়া নাগডেমড়া ইউপি চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমানের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। হামলায় নারীসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার উপজেলার নাগডেমড়া ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ২১ জনের নামোল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ২০/২৫ জনকে আসামি করে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
লিখিত অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের নেতা হারুন ও তার ভাই জুয়েলের নেতৃত্বে ৪০/৪৫ জনের একটি দল দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে নাগডেমড়া ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান হাফিজের বাড়িতে হামলা চালায়। তারা বাড়ির জানালার গ্লাসসহ আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। এ সময় হামলাকারীরা ঘরে ঢুকে আসবাবপত্র ভাঙচুরসহ নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। হামলাকারীদের বাধা দিতে গিয়ে চেয়ারম্যানে মা সাজেদা খাতুন (৭০), বাবা ইউনুস মোল্লাা (৭৫), চাচা আলতাব মোল্লা, ভাবি হাসি বেগমসহ কয়েকজনকে মারপিটের শিকার হন।
সাজেদা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মাগরিবের নামাজ পড়ার জন্য অজু করে ঘরে যাচ্ছি এমন সময় লাঠিসোঁটা নিয়ে ৩/৪জন হাফিজের কথা জিজ্ঞাসা করতেই গালিগালাজ করে আমাকে মারপিট করে। এতে আমি অজ্ঞান হয়ে পড়ি।’ আমার হাতটা ভেঙে দিয়েছে বলে হাউমাউ করে কেঁদে ফেলেন এই বয়সী বৃদ্ধা।
এ বিষয়ে সাঁথিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ দেলোয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাফিজ আমার পরিষদের একজন সদস্য। আমি বিষয়টা শুনেছি এবং মর্মাহত হয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শান্তির দাবি করছি।’
অন্যদিকে অভিযুক্ত সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শোনা কথা-গত শনিবার বিকেলে সোনাতলাতে জামায়াত–বিএনপির নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের মিছিল ছিল। মিছিলটি বর্তমান চেয়ারম্যান হাফিজের বাড়ির কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় ওই বাড়ি থেকে ইট–পাটকেল মারে। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা ওখানে গেছে কিনা আমি জানি না। আমি তখন সোনাতলা বাজারে সাঁথিয়া থানার এএসআই শাহানুরের সঙ্গে ছিলাম।’
সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম ভাঙচুরের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম। বিষয়টা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে কারা ভাঙচুর করেছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে