চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। কখনো ঝিরিঝিরি, কখনো মুষলধারে। এর মধ্যেই বিকেল ৪টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহরের বাতেন খাঁর মোড়ে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। কয়েক মিনিটের মধ্যে শতাধিক শিক্ষার্থী সেখানে উপস্থিত হন। ছাত্র হত্যার বিচারের দাবিতে শুরু হয় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ। স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে চারপাশ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার বিকেলে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জে অধ্যয়নরত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। মিছিলের একপর্যায়ে শহরের বড় ইন্দারা মোড়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তাঁরা। কয়েক মিনিট তাঁদের হাতে থাকা ছাতা উল্টো করে ধরে ‘সরকার উল্টে দেওয়ার’ বার্তা দেন। এ সময় তাঁরা রংপুরের আবু সাইদসহ সারা দেশ শিক্ষার্থী নিহতের জবাব চান।
পুলিশ কয়েক জাগায় বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা। সেনাবাহিনীর গাড়ি দেখেও স্লোগান দিতে দেখা যায় আন্দোলনকারীদের।
বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থীরা বলেন, কোটা সংস্কারের দাবিতে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছিলেন তাঁরা। কিন্তু সেখানে কোনো প্রকার উসকানি ছাড়াই হামলা চালায় ছাত্রলীগ। পরে পুলিশ তাঁদের আন্দোলন দমানোর জন্য গুলি চালিয়ে নির্বিচারে হত্যা করে অসংখ্য সাধারণ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষকে। হত্যাকাণ্ডের পর বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের। পুলিশের গ্রেপ্তার আতঙ্কে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। তাঁরা যেকোনো মূল্যে এ ধরনের অন্যায় বন্ধের দাবি জানান।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, ‘কী দোষ ছিল আমার ভাই সাইদের, কী দোষ ছিল মুগ্ধের! কী দোষে এতগুলো শিশু ও নিরীহ মানুষ মরল! কেন নির্মমভাবে তাদের হত্যা করা হলো। আমরা এই প্রতিটি হত্যার বিচার চাই।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। কখনো ঝিরিঝিরি, কখনো মুষলধারে। এর মধ্যেই বিকেল ৪টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহরের বাতেন খাঁর মোড়ে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। কয়েক মিনিটের মধ্যে শতাধিক শিক্ষার্থী সেখানে উপস্থিত হন। ছাত্র হত্যার বিচারের দাবিতে শুরু হয় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ। স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে চারপাশ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার বিকেলে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জে অধ্যয়নরত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। মিছিলের একপর্যায়ে শহরের বড় ইন্দারা মোড়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তাঁরা। কয়েক মিনিট তাঁদের হাতে থাকা ছাতা উল্টো করে ধরে ‘সরকার উল্টে দেওয়ার’ বার্তা দেন। এ সময় তাঁরা রংপুরের আবু সাইদসহ সারা দেশ শিক্ষার্থী নিহতের জবাব চান।
পুলিশ কয়েক জাগায় বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা। সেনাবাহিনীর গাড়ি দেখেও স্লোগান দিতে দেখা যায় আন্দোলনকারীদের।
বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থীরা বলেন, কোটা সংস্কারের দাবিতে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছিলেন তাঁরা। কিন্তু সেখানে কোনো প্রকার উসকানি ছাড়াই হামলা চালায় ছাত্রলীগ। পরে পুলিশ তাঁদের আন্দোলন দমানোর জন্য গুলি চালিয়ে নির্বিচারে হত্যা করে অসংখ্য সাধারণ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষকে। হত্যাকাণ্ডের পর বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের। পুলিশের গ্রেপ্তার আতঙ্কে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। তাঁরা যেকোনো মূল্যে এ ধরনের অন্যায় বন্ধের দাবি জানান।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, ‘কী দোষ ছিল আমার ভাই সাইদের, কী দোষ ছিল মুগ্ধের! কী দোষে এতগুলো শিশু ও নিরীহ মানুষ মরল! কেন নির্মমভাবে তাদের হত্যা করা হলো। আমরা এই প্রতিটি হত্যার বিচার চাই।’
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৭ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে