বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর বাঘায় পদ্মা নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ হওয়া শিশু ঝিলিক খাতুনের (১০) সন্ধান পাঁচ দিনেও মেলেনি। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টা পর্যন্ত তার খোঁজ পায়নি পরিবার। গত ১৪ এপ্রিল ঝিলিক ও তার খালাতো বোন জান্নাতি খাতুন (৯) গোসলে নেমে নিখোঁজ হয়।
রাজশাহী সদরের ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আবু সামা বলেন, ‘নিখোঁজ হওয়ার দিন সাত ঘণ্টা অভিযান চালানো হয়। সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় ওই দিন নিখোঁজদের সন্ধান পাওয়া যায়নি। ২৩ ঘণ্টা পর ঘটনাস্থল থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে ঝিলিকের খালাতো বোন জান্নাতির লাশ ভেসে ওঠে। পরে ঝিলিকের পরিবারের অনুমতি নিয়ে অভিযান বন্ধ করা হয়।’
এ দিকে ঝিলিকর সন্ধান পেতে পদ্মা নদীর পূর্বদিকে নৌকা নিয়ে প্রায় ৩০ কিলোমিটার পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার গোলাপনগর এলাকা পর্যন্ত প্রতিদিন খুঁজছেন পরিবারের লোকজন ও স্বজনেরা। তাঁর মা বিউটি বেগম পদ্মা নদীর ধারে গিয়ে মেয়েকে পাওয়ার জন্য আহাজারি করছেন। ঝিলিক চুয়াডাঙ্গার জয়দেবপুরের পাটঘাট গ্রামের মনির উদ্দিনের মেয়ে।
স্থানীয় লোকজন জানান, বাঘা উপজেলার চকরাজাপুর ইউনিয়নের চৌমাদিয়ার মানিকের চরে আবদুল মান্নানের মেয়ে হালিমা খাতুনের বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে তারা ঈদের পরদিন সেখানে আসে। গত রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পদ্মা নদীর স্থানীয় মসজিদের ঘাটে গোসলে নেমে ঝিলিক ও জান্নাতি নিখোঁজ হয়।
এদিকে নিখোঁজের ২৩ ঘণ্টা পর গত সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার পূর্ব দিকে চকরাজপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মীনগর এলাকায় পদ্মা নদী থেকে জান্নাতি খাতুনের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় লোকজন। সে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার বাংলাবাজার চর এলাকার বাসিন্দা আবুল কাশেম মণ্ডলের মেয়ে। তাকে ওই দিন বিকেলে নিজের এলাকায় দাফন করা হয়।
চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘জান্নাতি খাতুনের মরদেহ পদ্মা নদীতে ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু নিখোঁজের পাঁচ দিন হলেও ঝিলিকের সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে পরিবারের লোকজন চিন্তায় আছে।’
রাজশাহীর বাঘায় পদ্মা নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ হওয়া শিশু ঝিলিক খাতুনের (১০) সন্ধান পাঁচ দিনেও মেলেনি। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টা পর্যন্ত তার খোঁজ পায়নি পরিবার। গত ১৪ এপ্রিল ঝিলিক ও তার খালাতো বোন জান্নাতি খাতুন (৯) গোসলে নেমে নিখোঁজ হয়।
রাজশাহী সদরের ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আবু সামা বলেন, ‘নিখোঁজ হওয়ার দিন সাত ঘণ্টা অভিযান চালানো হয়। সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় ওই দিন নিখোঁজদের সন্ধান পাওয়া যায়নি। ২৩ ঘণ্টা পর ঘটনাস্থল থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে ঝিলিকের খালাতো বোন জান্নাতির লাশ ভেসে ওঠে। পরে ঝিলিকের পরিবারের অনুমতি নিয়ে অভিযান বন্ধ করা হয়।’
এ দিকে ঝিলিকর সন্ধান পেতে পদ্মা নদীর পূর্বদিকে নৌকা নিয়ে প্রায় ৩০ কিলোমিটার পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার গোলাপনগর এলাকা পর্যন্ত প্রতিদিন খুঁজছেন পরিবারের লোকজন ও স্বজনেরা। তাঁর মা বিউটি বেগম পদ্মা নদীর ধারে গিয়ে মেয়েকে পাওয়ার জন্য আহাজারি করছেন। ঝিলিক চুয়াডাঙ্গার জয়দেবপুরের পাটঘাট গ্রামের মনির উদ্দিনের মেয়ে।
স্থানীয় লোকজন জানান, বাঘা উপজেলার চকরাজাপুর ইউনিয়নের চৌমাদিয়ার মানিকের চরে আবদুল মান্নানের মেয়ে হালিমা খাতুনের বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে তারা ঈদের পরদিন সেখানে আসে। গত রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পদ্মা নদীর স্থানীয় মসজিদের ঘাটে গোসলে নেমে ঝিলিক ও জান্নাতি নিখোঁজ হয়।
এদিকে নিখোঁজের ২৩ ঘণ্টা পর গত সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার পূর্ব দিকে চকরাজপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মীনগর এলাকায় পদ্মা নদী থেকে জান্নাতি খাতুনের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় লোকজন। সে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার বাংলাবাজার চর এলাকার বাসিন্দা আবুল কাশেম মণ্ডলের মেয়ে। তাকে ওই দিন বিকেলে নিজের এলাকায় দাফন করা হয়।
চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘জান্নাতি খাতুনের মরদেহ পদ্মা নদীতে ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু নিখোঁজের পাঁচ দিন হলেও ঝিলিকের সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে পরিবারের লোকজন চিন্তায় আছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে