ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনটি উদ্বোধন হয়েছে ৪ বছর পার হয়েছে। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ টাকা ব্যয়ে নির্মিত তিনতলা এ ভবনটি এখনো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়নি। অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় নান্দনিক ভবনটি ক্রমেই জৌলুশ হারাচ্ছে। ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিচতলায় ও দ্বিতীয় তলায় যে দোকানগুলো করা হয়েছে সেগুলোও এখন পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে। শুধু বিশেষ দিবসে কিছু অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
দেশের অন্য এলাকার মতো এ উপজেলায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের নির্বাচন না হওয়ায় কোনো কমিটি নেই। ফলে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড ও মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের দায়িত্বে রয়েছেন ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০১৪ সালে। তিন বছর পর পর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও নয় বছর ধরে কোনো নির্বাচন হয় না। দীর্ঘদিন নির্বাচন বন্ধ থাকায় মুক্তিযোদ্ধারা হতাশ। অপর দিকে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটিও বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করতে পারছে না।
ঈশ্বরদী উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ সড়কের দক্ষিণ প্রান্তে ২০১৭ সালের মার্চ মাসে এই মুক্তিযোদ্ধা ভবন কমপ্লেক্সের নির্মাণ শুরু হয়। নির্মাণ শেষে ২০১৯ সালে অক্টোবরে এ কমপ্লেক্সটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ঈশ্বরদী কার্যালয়ে হস্তান্তর করা হয়। এ বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাবনা সফরকালে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনসহ জেলার অনেকগুলো প্রকল্পের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
ঈশ্বরদী উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এই ভবনটির নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। ঈশ্বরদী উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ টাকা ব্যয়ে কমপ্লেক্সটির নির্মাণকাজ সম্পন্ন করেছে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ভবনটি নির্মাণের জন্য এ সময় ব্যয়ের প্রস্তাব করা হয়েছিল ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। ১০ শতক জমির ওপর নির্মিত চারতলা ভিত্তির তিনতলা কমপ্লেক্স ভবনের সম্মুখে রয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল, নিচতলা ও দ্বিতীয় তলায় বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে দোকানঘর। তৃতীয় তলায় মুক্তিযোদ্ধাদের অফিস, হলরুম বা মিলনায়তন, টয়লেট, লাইব্রেরি ও মিউজিয়াম রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নান্দনিক নকশায় নির্মিত মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে প্রবেশের প্রধান ফটকে তালা দেওয়া। ভবনের বাইরের অংশে কিছু ময়লা জমে আছে। ভবনের সামনের অংশে রয়েছে একটি কারখানা যার কারণে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের সৌন্দর্য আড়াল পড়েছে।
বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের কার্যালয়টি মূলত শহরে স্টেশন রোডের থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। এখানেই মুক্তিযোদ্ধারা এসে সব সময় বসেন এবং বিভিন্ন আলোচনা করে থাকেন। বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার অভিমত, বর্তমান মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের ভবনটি শহরের একপাশে হওয়ার কারণে অনেকেই সেখানে যেতে চান না। তবে কমপ্লেক্সের দোকানঘরগুলো সঠিকভাবে বরাদ্দ হলে ভবনটিতে হয়তো প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে আসত।
বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম মিন্টু বলেন, ‘আমাদের তো নির্বাচিত কমিটি নেই। নির্বাচিত কমিটি থাকলে এসব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হতো। বর্তমানে সভাপতির দায়িত্বে আছেন ইউএনও। তিনি বিষয়গুলো দেখভাল করছেন।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা চান্না মন্ডল বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি বিশেষ উপহার। তাঁকে এ জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। ভবনটি বাণিজ্যিকভাবে চালু হলে মুক্তিযোদ্ধারা উপকৃত হবেন।
বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা জানান, সিঁড়ি বেয়ে এ কমপ্লেক্সের তিনতলা কক্ষে যেতে তাঁদের ভীষণ কষ্ট হয়। লিফটের ব্যবস্থা করলে তাঁরা সহজে যাতায়াত করতে পারেন।
ইউএনও সুবীর কুমার দাস বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটির দোকানঘরগুলো বাণিজ্যিকভাবে চালুর চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু যাঁদের জন্য নতুন ভবনটি করা হয়েছে, তাঁদের অনেকেই আসছেন না। মূলত ভবনটি শহর থেকে কিছুটা নির্জন স্থানে হওয়ায় অনেকেই এখানে আসতে চান না। বীর মুক্তিযোদ্ধারা বয়সে প্রবীণ। তাঁরা শহরের অফিসে বসতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাঁদের এমন সমস্যার কথা আমাকে বলেছেন। তবে চেষ্টা করছি, ভবনের দোকানঘরগুলো বাণিজ্যিকভাবে বরাদ্দের জন্য। ইতিমধ্যে সেগুলো বরাদ্দ নেওয়ার জন্য কেউ কেউ যোগাযোগ করেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আলোচনা করে ঘরগুলো বরাদ্দ দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা করছি।’

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনটি উদ্বোধন হয়েছে ৪ বছর পার হয়েছে। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ টাকা ব্যয়ে নির্মিত তিনতলা এ ভবনটি এখনো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়নি। অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় নান্দনিক ভবনটি ক্রমেই জৌলুশ হারাচ্ছে। ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিচতলায় ও দ্বিতীয় তলায় যে দোকানগুলো করা হয়েছে সেগুলোও এখন পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে। শুধু বিশেষ দিবসে কিছু অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
দেশের অন্য এলাকার মতো এ উপজেলায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের নির্বাচন না হওয়ায় কোনো কমিটি নেই। ফলে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড ও মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের দায়িত্বে রয়েছেন ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০১৪ সালে। তিন বছর পর পর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও নয় বছর ধরে কোনো নির্বাচন হয় না। দীর্ঘদিন নির্বাচন বন্ধ থাকায় মুক্তিযোদ্ধারা হতাশ। অপর দিকে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটিও বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করতে পারছে না।
ঈশ্বরদী উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ সড়কের দক্ষিণ প্রান্তে ২০১৭ সালের মার্চ মাসে এই মুক্তিযোদ্ধা ভবন কমপ্লেক্সের নির্মাণ শুরু হয়। নির্মাণ শেষে ২০১৯ সালে অক্টোবরে এ কমপ্লেক্সটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ঈশ্বরদী কার্যালয়ে হস্তান্তর করা হয়। এ বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাবনা সফরকালে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনসহ জেলার অনেকগুলো প্রকল্পের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
ঈশ্বরদী উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এই ভবনটির নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। ঈশ্বরদী উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ টাকা ব্যয়ে কমপ্লেক্সটির নির্মাণকাজ সম্পন্ন করেছে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ভবনটি নির্মাণের জন্য এ সময় ব্যয়ের প্রস্তাব করা হয়েছিল ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। ১০ শতক জমির ওপর নির্মিত চারতলা ভিত্তির তিনতলা কমপ্লেক্স ভবনের সম্মুখে রয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল, নিচতলা ও দ্বিতীয় তলায় বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে দোকানঘর। তৃতীয় তলায় মুক্তিযোদ্ধাদের অফিস, হলরুম বা মিলনায়তন, টয়লেট, লাইব্রেরি ও মিউজিয়াম রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নান্দনিক নকশায় নির্মিত মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে প্রবেশের প্রধান ফটকে তালা দেওয়া। ভবনের বাইরের অংশে কিছু ময়লা জমে আছে। ভবনের সামনের অংশে রয়েছে একটি কারখানা যার কারণে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের সৌন্দর্য আড়াল পড়েছে।
বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের কার্যালয়টি মূলত শহরে স্টেশন রোডের থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। এখানেই মুক্তিযোদ্ধারা এসে সব সময় বসেন এবং বিভিন্ন আলোচনা করে থাকেন। বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার অভিমত, বর্তমান মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের ভবনটি শহরের একপাশে হওয়ার কারণে অনেকেই সেখানে যেতে চান না। তবে কমপ্লেক্সের দোকানঘরগুলো সঠিকভাবে বরাদ্দ হলে ভবনটিতে হয়তো প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে আসত।
বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম মিন্টু বলেন, ‘আমাদের তো নির্বাচিত কমিটি নেই। নির্বাচিত কমিটি থাকলে এসব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হতো। বর্তমানে সভাপতির দায়িত্বে আছেন ইউএনও। তিনি বিষয়গুলো দেখভাল করছেন।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা চান্না মন্ডল বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি বিশেষ উপহার। তাঁকে এ জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। ভবনটি বাণিজ্যিকভাবে চালু হলে মুক্তিযোদ্ধারা উপকৃত হবেন।
বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা জানান, সিঁড়ি বেয়ে এ কমপ্লেক্সের তিনতলা কক্ষে যেতে তাঁদের ভীষণ কষ্ট হয়। লিফটের ব্যবস্থা করলে তাঁরা সহজে যাতায়াত করতে পারেন।
ইউএনও সুবীর কুমার দাস বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটির দোকানঘরগুলো বাণিজ্যিকভাবে চালুর চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু যাঁদের জন্য নতুন ভবনটি করা হয়েছে, তাঁদের অনেকেই আসছেন না। মূলত ভবনটি শহর থেকে কিছুটা নির্জন স্থানে হওয়ায় অনেকেই এখানে আসতে চান না। বীর মুক্তিযোদ্ধারা বয়সে প্রবীণ। তাঁরা শহরের অফিসে বসতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাঁদের এমন সমস্যার কথা আমাকে বলেছেন। তবে চেষ্টা করছি, ভবনের দোকানঘরগুলো বাণিজ্যিকভাবে বরাদ্দের জন্য। ইতিমধ্যে সেগুলো বরাদ্দ নেওয়ার জন্য কেউ কেউ যোগাযোগ করেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আলোচনা করে ঘরগুলো বরাদ্দ দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা করছি।’

মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৮ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেসীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিশরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিশরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনটি উদ্বোধন হয়েছে ৪ বছর পার হয়েছে। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ টাকা ব্যয়ে নির্মিত তিনতলা এ ভবনটি এখনো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়নি। অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় নান্দনিক ভবনটি ক্রমেই জৌলুশ হারাচ্ছে। ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিচতলায় দ্বিতীয় তলায় যে দোকা
১০ অক্টোবর ২০২৩
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৮ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেসোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনটি উদ্বোধন হয়েছে ৪ বছর পার হয়েছে। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ টাকা ব্যয়ে নির্মিত তিনতলা এ ভবনটি এখনো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়নি। অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় নান্দনিক ভবনটি ক্রমেই জৌলুশ হারাচ্ছে। ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিচতলায় দ্বিতীয় তলায় যে দোকা
১০ অক্টোবর ২০২৩
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, তাঁর মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’ এবং ক্লিনিক্যালি তিনি আগের মতোই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনাও চলছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের এক সদস্য।
আজ রোববার সকালে মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক শেষে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোর্ডের এক চিকিৎসক এসব তথ্য জানান।
ওই চিকিৎসক বলেন, ‘ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি কেস সামারি প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশের কোনো হাসপাতাল সেই কেস সামারি পর্যালোচনা করে রোগীকে গ্রহণ করলে তবেই বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় আসবে।’
হাদির চিকিৎসায় যুক্ত ওই চিকিৎসক আরও জানান, ‘আজ সকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠকের আগেই হাদির সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। পুনরায় সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে ব্যাপক ইডেমা (পানি জমা) ও অক্সিজেনের ঘাটতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মস্তিষ্কের কিছু অংশে ছিটেফোঁটা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণও পাওয়া গেছে। সর্বশেষ সিটি স্ক্যান অনুযায়ী হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা জটিল। ফুসফুসের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। বর্তমানে লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে হাদির শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখা হয়েছে। তবে তাঁর কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রয়েছে। দিনে প্রায় ৪ লিটার ইউরিন আউটপুটের ভিত্তিতে ফ্লুইড ব্যালেন্স করা হচ্ছে।’
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা থেকে যে ডিসেমিনেটেড ইনট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি) দেখা দিয়েছিল, সেটির অবস্থাও বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হয়নি বলে জানান চিকিৎসক।
তাঁর মতে, বড় উদ্বেগ মস্তিষ্ক নিয়ে। ব্রেন স্টেম ইনজুরি এখনো গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, তাঁর মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’ এবং ক্লিনিক্যালি তিনি আগের মতোই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনাও চলছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের এক সদস্য।
আজ রোববার সকালে মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক শেষে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোর্ডের এক চিকিৎসক এসব তথ্য জানান।
ওই চিকিৎসক বলেন, ‘ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি কেস সামারি প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশের কোনো হাসপাতাল সেই কেস সামারি পর্যালোচনা করে রোগীকে গ্রহণ করলে তবেই বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় আসবে।’
হাদির চিকিৎসায় যুক্ত ওই চিকিৎসক আরও জানান, ‘আজ সকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠকের আগেই হাদির সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। পুনরায় সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে ব্যাপক ইডেমা (পানি জমা) ও অক্সিজেনের ঘাটতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মস্তিষ্কের কিছু অংশে ছিটেফোঁটা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণও পাওয়া গেছে। সর্বশেষ সিটি স্ক্যান অনুযায়ী হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা জটিল। ফুসফুসের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। বর্তমানে লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে হাদির শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখা হয়েছে। তবে তাঁর কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রয়েছে। দিনে প্রায় ৪ লিটার ইউরিন আউটপুটের ভিত্তিতে ফ্লুইড ব্যালেন্স করা হচ্ছে।’
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা থেকে যে ডিসেমিনেটেড ইনট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি) দেখা দিয়েছিল, সেটির অবস্থাও বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হয়নি বলে জানান চিকিৎসক।
তাঁর মতে, বড় উদ্বেগ মস্তিষ্ক নিয়ে। ব্রেন স্টেম ইনজুরি এখনো গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনটি উদ্বোধন হয়েছে ৪ বছর পার হয়েছে। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ টাকা ব্যয়ে নির্মিত তিনতলা এ ভবনটি এখনো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়নি। অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় নান্দনিক ভবনটি ক্রমেই জৌলুশ হারাচ্ছে। ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিচতলায় দ্বিতীয় তলায় যে দোকা
১০ অক্টোবর ২০২৩
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৮ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনটি উদ্বোধন হয়েছে ৪ বছর পার হয়েছে। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ টাকা ব্যয়ে নির্মিত তিনতলা এ ভবনটি এখনো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়নি। অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় নান্দনিক ভবনটি ক্রমেই জৌলুশ হারাচ্ছে। ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিচতলায় দ্বিতীয় তলায় যে দোকা
১০ অক্টোবর ২০২৩
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৮ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে