রিমন রহমান, রাজশাহী
একেক মানুষ একেক জিনিস সংগ্রহে রাখতে পছন্দ করেন। পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সার্জেন্ট তৌহিদুল ইসলাম সংগ্রহ করেন নানা জাতের ক্যাকটাস। তিনি রাজশাহীতে গড়ে তুলেছেন ক্যাকটাসের এক বিশাল সাম্রাজ্য। পেশাগত কাজের বাইরে অবসরের সময়টুকু তিনি ক্যাকটাসের কাঁটার মাঝেই ডুবে থাকেন।
জানা যায়, সার্জেন্ট তৌহিদুল ইসলাম রাজশাহী নগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত। তাঁর দেশের বাড়ি কুষ্টিয়া। রাজশাহীতে আসার পর সাহেববাজারের ইসমাইল হোসেন নামের এক নার্সারি ব্যবসায়ীকে নিয়ে গড়ে তুলেন ক্যাকটাসের ছাদবাগান। তাঁর ছাদবাগানে এখন আছে প্রায় ৪০০ জাতের ৫০ হাজারেরও বেশি ক্যাকটাস। এগুলোর বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা। তবে ক্যাকটাস বিক্রি করেন না তৌহিদুল ইসলাম।
সম্প্রতি তৌহিদুলের ছাদবাগানে গিয়ে দেখা যায়, তিনি তিনটি শেডে টবে সাজিয়ে রেখেছেন ক্যাকটাস। একটি শেডে ক্যাকটাসের বীজ থেকে বের করা হয় চারা। এপিথেলান্থা, মাইক্রোমেরিস ক্রিস্টাটা, উবেলম্যানিয়া, পেকটিনিফেরা, অ্যাজটেকিয়াম, রিটেরি, পিগমেওসিরাস বিবলির মতো দুর্লভ ক্যাকটাস আছে এই ছাদবাগানে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাদবাগান দেখতে এসে শ্রাবণী খাতুন নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি গাছ ভালোবাসি। ক্যাকটাসের প্রতি আগ্রহটা আরও বেশি। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই ছাদবাগান দেখে সশরীরে দেখতে এসেছি। এসে খুবই ভালো লাগল। এত কালেকশন আমি আমার জীবনেও দেখিনি।’
এ বিষয়ে ক্যাকটাসপ্রেমী তৌহিদুল ইসলাম বলেন, 'স্কুল থেকেই আমার নেশা ক্যাকটাস সংগ্রহ করা। যখন অনার্সে পড়তাম তখন ক্যাকটাস সংগ্রহে কিছুটা ভাটা পড়ে। পরবর্তীতে চাকরি পাওয়ার পর আবার ক্যাকটাস সংগ্রহ করতে থাকি। চাকরির সুবাদে রাজশাহীতে বদলি হওয়ার পর পরিচয় হয় ইসমাইল হোসেনের সঙ্গে। তাঁর নার্সারি আছে। ক্যাকটাস সম্পর্কেও তাঁর জানাশোনাও ভালো। তাই রাজশাহীতে একটি ছাদ ভাড়া নিয়ে দুজন মিলে শুরু করি ক্যাকটাস সংগ্রহ।
তৌহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘২০১৯ সালে এই ক্যাকটাস বাগান শুরু করি। যারা দেশের বাইরের থেকে ক্যাকটাস আনেন তাদের কাছ থেকেও সংগ্রহ করি। এ ছাড়া আমি নিজে বাইরে থেকে বীজ নিয়ে এসে এখানে চারা করি। ফলে ক্যাকটাসের সংগ্রহ বাড়ছে। আমরা দুজন ক্যাকটাস ক্রস করার কারণে কিছু নতুন জাত বাড়ছে। এখানে প্রায় ৪০০ ধরনের ক্যাকটাস হয়েছে। অনেক ক্যাকটাসপ্রেমী বাগান দেখতে আসতে চান। আমি সময় দিতে পারি না। অনেকে আবার ছুটির দিনের সঙ্গে মিলিয়ে আসেন। আমার ইচ্ছা ভবিষ্যতে একটা ক্যাকটাস পার্ক তৈরি করার। যেখানে দূর-দুরান্ত থেকে মানুষ আসবে। এতে ক্যাকটাস সবার কাছে পরিচিত হবে। এ ছাড়া ক্যাকটাসকে সহজলভ্য করাই আমার লক্ষ্য।'
একেক মানুষ একেক জিনিস সংগ্রহে রাখতে পছন্দ করেন। পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সার্জেন্ট তৌহিদুল ইসলাম সংগ্রহ করেন নানা জাতের ক্যাকটাস। তিনি রাজশাহীতে গড়ে তুলেছেন ক্যাকটাসের এক বিশাল সাম্রাজ্য। পেশাগত কাজের বাইরে অবসরের সময়টুকু তিনি ক্যাকটাসের কাঁটার মাঝেই ডুবে থাকেন।
জানা যায়, সার্জেন্ট তৌহিদুল ইসলাম রাজশাহী নগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত। তাঁর দেশের বাড়ি কুষ্টিয়া। রাজশাহীতে আসার পর সাহেববাজারের ইসমাইল হোসেন নামের এক নার্সারি ব্যবসায়ীকে নিয়ে গড়ে তুলেন ক্যাকটাসের ছাদবাগান। তাঁর ছাদবাগানে এখন আছে প্রায় ৪০০ জাতের ৫০ হাজারেরও বেশি ক্যাকটাস। এগুলোর বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা। তবে ক্যাকটাস বিক্রি করেন না তৌহিদুল ইসলাম।
সম্প্রতি তৌহিদুলের ছাদবাগানে গিয়ে দেখা যায়, তিনি তিনটি শেডে টবে সাজিয়ে রেখেছেন ক্যাকটাস। একটি শেডে ক্যাকটাসের বীজ থেকে বের করা হয় চারা। এপিথেলান্থা, মাইক্রোমেরিস ক্রিস্টাটা, উবেলম্যানিয়া, পেকটিনিফেরা, অ্যাজটেকিয়াম, রিটেরি, পিগমেওসিরাস বিবলির মতো দুর্লভ ক্যাকটাস আছে এই ছাদবাগানে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাদবাগান দেখতে এসে শ্রাবণী খাতুন নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি গাছ ভালোবাসি। ক্যাকটাসের প্রতি আগ্রহটা আরও বেশি। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই ছাদবাগান দেখে সশরীরে দেখতে এসেছি। এসে খুবই ভালো লাগল। এত কালেকশন আমি আমার জীবনেও দেখিনি।’
এ বিষয়ে ক্যাকটাসপ্রেমী তৌহিদুল ইসলাম বলেন, 'স্কুল থেকেই আমার নেশা ক্যাকটাস সংগ্রহ করা। যখন অনার্সে পড়তাম তখন ক্যাকটাস সংগ্রহে কিছুটা ভাটা পড়ে। পরবর্তীতে চাকরি পাওয়ার পর আবার ক্যাকটাস সংগ্রহ করতে থাকি। চাকরির সুবাদে রাজশাহীতে বদলি হওয়ার পর পরিচয় হয় ইসমাইল হোসেনের সঙ্গে। তাঁর নার্সারি আছে। ক্যাকটাস সম্পর্কেও তাঁর জানাশোনাও ভালো। তাই রাজশাহীতে একটি ছাদ ভাড়া নিয়ে দুজন মিলে শুরু করি ক্যাকটাস সংগ্রহ।
তৌহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘২০১৯ সালে এই ক্যাকটাস বাগান শুরু করি। যারা দেশের বাইরের থেকে ক্যাকটাস আনেন তাদের কাছ থেকেও সংগ্রহ করি। এ ছাড়া আমি নিজে বাইরে থেকে বীজ নিয়ে এসে এখানে চারা করি। ফলে ক্যাকটাসের সংগ্রহ বাড়ছে। আমরা দুজন ক্যাকটাস ক্রস করার কারণে কিছু নতুন জাত বাড়ছে। এখানে প্রায় ৪০০ ধরনের ক্যাকটাস হয়েছে। অনেক ক্যাকটাসপ্রেমী বাগান দেখতে আসতে চান। আমি সময় দিতে পারি না। অনেকে আবার ছুটির দিনের সঙ্গে মিলিয়ে আসেন। আমার ইচ্ছা ভবিষ্যতে একটা ক্যাকটাস পার্ক তৈরি করার। যেখানে দূর-দুরান্ত থেকে মানুষ আসবে। এতে ক্যাকটাস সবার কাছে পরিচিত হবে। এ ছাড়া ক্যাকটাসকে সহজলভ্য করাই আমার লক্ষ্য।'
মৌলভীবাজারের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে নদী আর ছড়া। এ জেলায় রয়েছে কয়েক শ ছড়া। কিন্তু সিলিকা বালু লুটের কারণে এসব ছড়া শ্রীহীন হয়ে পড়ছে। বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। এখানকার অর্ধশতাধিক ছড়া থেকে রাতের আঁধারে একটি মহল বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে; কিন্তু তা ঠেকানোর দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই। প্রশাস
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বছরে জমির নামজারি বা খারিজ হয় ৭ হাজারের অধিক। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা এসি ল্যান্ড কার্যালয়ের এলআর (লোকাল রিলেশনস) ফান্ডের নামে নেওয়া হয় ২ হাজার টাকা। সেই সঙ্গে পৌর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোর কন্টিনজেন্সি বিলের (খাতা, কলমসহ আনুষঙ্গিক খরচ) জন্য বরাদ্দ আসে বছরে সাড়ে ৩ থেকে ৫
২ ঘণ্টা আগেকৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগে