পাবনা প্রতিনিধি
হত্যার ৯ বছর পর পাবনার বেড়ায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক ইমরুল কায়েস ইমরান (২২) হত্যা মামলায় ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
আজ সোমবার দুপুরে পাবনার বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আহসান তারেক এ রায় ঘোষণা করেন।
রায় ঘোষণার সময় অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়। বাকি দুজন পলাতক রয়েছেন।
জ্যেষ্ঠ আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) দেওয়ান মজনুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত ইমরুল কায়েস ইমরান পাবনার বেড়া উপজেলার জগন্নাথপুর পূর্বপাড়া গ্রামের কালু সরদারের ছেলে। আর দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জগন্নাথপুর পূর্বপাড়া আবুল কালাম (৩৪), রাজনারায়ণপুর গ্রামের মোকছেদ আলী (৪৪), মোক্তার হোসেন (৩৭), মাটিরঢালি গ্রামের আপেল মাহমুদ (৪০) ও জাহিদুল ইসলাম (৪৯)। এদের মধ্যে আপেল ও জাহিদুল পলাতক রয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৪ জুলাই বিকেলে ইমরুল কায়েস ইমরানকে তাঁর বাড়ি থেকে অটোরিকশা রিজার্ভ করে নিয়ে যায় অভিযুক্ত প্রধান আসামি আবুল কালাম। পরে কাশিনাথপুর থেকে তাঁর সহযোগী বাকি চারজনকে তুলে নেয়। তারা সিএনজি কেনার কথা বলে ইমরানকে নগরবাড়ি এলাকার দিকে নিয়ে যায়।
তারপর থেকে আর খোঁজ মেলেনি ইমরানের। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর সন্ধান পাননি পরিবারের স্বজনরা। ১৬ জুলাই সকালে আমিনপুর থানার চরদুলাই চক কৃষ্ণপুর মুজিব বাঁধের পাশে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। জানতে পেরে ঘটনাস্থলে গিয়ে ইমরানের লাশ বলে শনাক্ত করেন স্বজনরা।
এ সময় নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রাঘাতের চিহ্ন ছিল। পরিবারের ধারণা, তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে ফেলে যায় অভিযুক্তরা।
এ ঘটনায় নিহত ইমরানের বাবা কালু সরদার বাদী হয়ে ১৬ জুলাই ৫ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর প্রধান আসামি আবুল কালামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তিনি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। পরে মোকছেদ ও মোক্তার নামের আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তদন্ত শেষে পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।
হত্যার ৯ বছর পর পাবনার বেড়ায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক ইমরুল কায়েস ইমরান (২২) হত্যা মামলায় ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
আজ সোমবার দুপুরে পাবনার বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আহসান তারেক এ রায় ঘোষণা করেন।
রায় ঘোষণার সময় অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়। বাকি দুজন পলাতক রয়েছেন।
জ্যেষ্ঠ আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) দেওয়ান মজনুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত ইমরুল কায়েস ইমরান পাবনার বেড়া উপজেলার জগন্নাথপুর পূর্বপাড়া গ্রামের কালু সরদারের ছেলে। আর দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জগন্নাথপুর পূর্বপাড়া আবুল কালাম (৩৪), রাজনারায়ণপুর গ্রামের মোকছেদ আলী (৪৪), মোক্তার হোসেন (৩৭), মাটিরঢালি গ্রামের আপেল মাহমুদ (৪০) ও জাহিদুল ইসলাম (৪৯)। এদের মধ্যে আপেল ও জাহিদুল পলাতক রয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৪ জুলাই বিকেলে ইমরুল কায়েস ইমরানকে তাঁর বাড়ি থেকে অটোরিকশা রিজার্ভ করে নিয়ে যায় অভিযুক্ত প্রধান আসামি আবুল কালাম। পরে কাশিনাথপুর থেকে তাঁর সহযোগী বাকি চারজনকে তুলে নেয়। তারা সিএনজি কেনার কথা বলে ইমরানকে নগরবাড়ি এলাকার দিকে নিয়ে যায়।
তারপর থেকে আর খোঁজ মেলেনি ইমরানের। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর সন্ধান পাননি পরিবারের স্বজনরা। ১৬ জুলাই সকালে আমিনপুর থানার চরদুলাই চক কৃষ্ণপুর মুজিব বাঁধের পাশে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। জানতে পেরে ঘটনাস্থলে গিয়ে ইমরানের লাশ বলে শনাক্ত করেন স্বজনরা।
এ সময় নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রাঘাতের চিহ্ন ছিল। পরিবারের ধারণা, তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে ফেলে যায় অভিযুক্তরা।
এ ঘটনায় নিহত ইমরানের বাবা কালু সরদার বাদী হয়ে ১৬ জুলাই ৫ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর প্রধান আসামি আবুল কালামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তিনি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। পরে মোকছেদ ও মোক্তার নামের আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তদন্ত শেষে পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে