বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়া-৬ (সদর) আসনের একাধিক ভোটকেন্দ্রে গোলযোগের কথা তুলে ধরে সেখানে জয়ের আশা ছেড়ে দিয়েছেন আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। তিনি বলেছেন, ‘বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে আমার জয়লাভ করার ব্যাপক সম্ভাবনা থাকায় আমি ওই এলাকায় কাজ করছি। বগুড়া-৬ আসনে আর ঢুকব না।’
আজ বুধবার সকাল ১০টায় হিরো আলম বগুড়া সদরের এরুলিয়া কেন্দ্রে ভোট প্রদান করে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে চল যান। তবে হিরো আলমের বাড়ি বগুড়া সদরের এরুলিয়া ইউনিয়নে তাঁর অবস্থান ভালো বলে জানিয়েছেন।
হিরো আলম বলেন, বগুড়া সদরের লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়নের কেন্দ্রগুলোতে আমার এজেন্টকে ঢুকতেই দেওয়া হয়নি। এ কারণে আমি সদরের অনেক কেন্দ্রে এজেন্ট দিতে পারিনি। আমি আগে থেকেই আশঙ্কা করেছিলাম সদরে ঝামেলা হবে। ভোট শুরুর পর আমার এজেন্টদের সঙ্গে নৌকা মার্কার কর্মীরা ঝামেলা শুরু করে। আমি নির্বাচন অফিসারকে ফোন করে ঝামেলার বিষয় জানালে তিনি দেখছেন বলে ফোন কেটে দেন।’
তবে বগুড়া সদরে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে হিরো আলম ছাড়াও প্রার্থীদের অনেকেই এজেন্ট দেননি। কুড়াল মার্কার প্রার্থী সরকার বাদল বলেন, যেহেতু ইভিএমএ ভোট হচ্ছে এ কারণে আমি সব কেন্দ্রে এজেন্ট দেওয়ার প্রয়োজন মনে করিনি। তবে সব কেন্দ্রেই আমার কর্মী কাজ করছে।
বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি টি জার্মান নিকেতা বলেন, ‘আমি অসংখ্য কেন্দ্র ঘুরেছি, বগুড়া সদরে হিরো আলমের কোনো এজেন্ট চোখে পড়েনি। তিনি বলেন, হিরো আলম আমাদের হিসাবের মধ্যে পড়ে না। যে কারণে ঝামেলা করার প্রশ্নই ওঠে না।’
বগুড়া-৬ (সদর) আসনের একাধিক ভোটকেন্দ্রে গোলযোগের কথা তুলে ধরে সেখানে জয়ের আশা ছেড়ে দিয়েছেন আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। তিনি বলেছেন, ‘বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে আমার জয়লাভ করার ব্যাপক সম্ভাবনা থাকায় আমি ওই এলাকায় কাজ করছি। বগুড়া-৬ আসনে আর ঢুকব না।’
আজ বুধবার সকাল ১০টায় হিরো আলম বগুড়া সদরের এরুলিয়া কেন্দ্রে ভোট প্রদান করে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে চল যান। তবে হিরো আলমের বাড়ি বগুড়া সদরের এরুলিয়া ইউনিয়নে তাঁর অবস্থান ভালো বলে জানিয়েছেন।
হিরো আলম বলেন, বগুড়া সদরের লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়নের কেন্দ্রগুলোতে আমার এজেন্টকে ঢুকতেই দেওয়া হয়নি। এ কারণে আমি সদরের অনেক কেন্দ্রে এজেন্ট দিতে পারিনি। আমি আগে থেকেই আশঙ্কা করেছিলাম সদরে ঝামেলা হবে। ভোট শুরুর পর আমার এজেন্টদের সঙ্গে নৌকা মার্কার কর্মীরা ঝামেলা শুরু করে। আমি নির্বাচন অফিসারকে ফোন করে ঝামেলার বিষয় জানালে তিনি দেখছেন বলে ফোন কেটে দেন।’
তবে বগুড়া সদরে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে হিরো আলম ছাড়াও প্রার্থীদের অনেকেই এজেন্ট দেননি। কুড়াল মার্কার প্রার্থী সরকার বাদল বলেন, যেহেতু ইভিএমএ ভোট হচ্ছে এ কারণে আমি সব কেন্দ্রে এজেন্ট দেওয়ার প্রয়োজন মনে করিনি। তবে সব কেন্দ্রেই আমার কর্মী কাজ করছে।
বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি টি জার্মান নিকেতা বলেন, ‘আমি অসংখ্য কেন্দ্র ঘুরেছি, বগুড়া সদরে হিরো আলমের কোনো এজেন্ট চোখে পড়েনি। তিনি বলেন, হিরো আলম আমাদের হিসাবের মধ্যে পড়ে না। যে কারণে ঝামেলা করার প্রশ্নই ওঠে না।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে