সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে কৈজুরী ইউনিয়নে ঠুটিয়ার চর গ্রামে দুলাল মল্লিক হত্যা মামলার বাদী, সাক্ষীদের বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে ৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে দুলাল মল্লিক হত্যা মামলার বাদী হোসেন মল্লিক অভিযোগ করেন, ‘আমার বাবাকে হত্যার ঘটনায় আমি বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছি। হত্যা মামলা থেকে আসামিরা নিজেদের বাঁচাতে আমাকেসহ ১৬৪ জনকে আসামি করে তিনটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। মামলার অভিযোগ সত্য নয়।’
তিন মামলার বাদীরা হলেন, দুলাল মল্লিক হত্যা মামলার ৩ নম্বর আসামি ফরহাদ ব্যাপারীর স্ত্রী রশিদা খাতুন, ৫ নম্বর আসামি শুকুর ব্যাপারীর স্ত্রী শিল্পী খাতুন ও ২৬ নম্বর আসামি রহম ব্যাপারীর স্ত্রী মমতা খাতুন।
একটি মামলার বাদী মমতা খাতুন বলেন, ‘মামলা কোনো দিন মিথ্যা হয় না। আমরা গ্রামে ঠুকতে পারি না। পলাতক আছি। আমাদের বাড়ি ঘরের কিছুই নাই বলে ফোন কেটে দেন।’
গত ৩ মার্চ শাহজাদপুর উপজেলা আমলি আদালতে মামলা তিনটি দায়ের করা হয়। মামলার অভিযোগের শুনানি শেষে বিচারক ডিবি পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।
সিরাজগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক জুলহাজ উদ্দিন বলেন, তিনটি মামলা তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আদালত নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা অভিযোগ তিনটি তদন্ত করছি। তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দাখিল করব।
মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে সরিষা, ধান, ফ্রিজ, টেলিভিশন, আসবাবপত্র, গাভী, ষাঁড়, ভেড়া, মটর পাম্প লুটপটের অভিযোগ আনা হয়েছে। তিনটি মামলায় ১৬৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন, দুলাল মল্লিক হত্যা মামলার বাদী হোসেন মল্লিক, সাক্ষী জাহাঙ্গীর মল্লিক, বাবুল সরদার, খোকন সরদার সহ ১৬৪ জন।
তিনটি মামলার অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিদের সঙ্গে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধ নিয়ে গোলমাল থাকার কারনে আসামি পক্ষের এক ব্যক্তি মৃত্যু বরণ করেন। মৃত্যুর ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়। পুলিশের গ্রেপ্তারের ভয়ে হত্যা মামলার আসামিরা গ্রাম ছাড়া থাকা অবস্থায় তিন মামলার আসামিরা হত্যা মামলার আসামিদের বাড়িতে হামলা, লুটপাট ও ভাঙচুর করে। এ ঘটনায় তিনটি মামলা দায়ের করা হয়।
উল্লেখ্য, শহাজাদপুর উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়নে চরের জমি নিয়ে ঠুটিয়া চর গ্রামের ইসলাম মল্লিক ও শুকুর ব্যাপারী গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। বিরোধপূর্ণ ওই জমির সীমানাপ্রাচীর নির্ধারণ করার জন্য উভয় পক্ষ গত ২ মার্চ বিকেলে বৈঠকে বসে।
বৈঠকে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হামলার ঘটনা ঘটে। পরে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে দুলাল মল্লিক ধারাল ফালার আঘাতে নিহত হন। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে হোসেন মল্লিক ৫৩ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ১৫-২০ জনকে আসামি করে শাহজাদপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে কৈজুরী ইউনিয়নে ঠুটিয়ার চর গ্রামে দুলাল মল্লিক হত্যা মামলার বাদী, সাক্ষীদের বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে ৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে দুলাল মল্লিক হত্যা মামলার বাদী হোসেন মল্লিক অভিযোগ করেন, ‘আমার বাবাকে হত্যার ঘটনায় আমি বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছি। হত্যা মামলা থেকে আসামিরা নিজেদের বাঁচাতে আমাকেসহ ১৬৪ জনকে আসামি করে তিনটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। মামলার অভিযোগ সত্য নয়।’
তিন মামলার বাদীরা হলেন, দুলাল মল্লিক হত্যা মামলার ৩ নম্বর আসামি ফরহাদ ব্যাপারীর স্ত্রী রশিদা খাতুন, ৫ নম্বর আসামি শুকুর ব্যাপারীর স্ত্রী শিল্পী খাতুন ও ২৬ নম্বর আসামি রহম ব্যাপারীর স্ত্রী মমতা খাতুন।
একটি মামলার বাদী মমতা খাতুন বলেন, ‘মামলা কোনো দিন মিথ্যা হয় না। আমরা গ্রামে ঠুকতে পারি না। পলাতক আছি। আমাদের বাড়ি ঘরের কিছুই নাই বলে ফোন কেটে দেন।’
গত ৩ মার্চ শাহজাদপুর উপজেলা আমলি আদালতে মামলা তিনটি দায়ের করা হয়। মামলার অভিযোগের শুনানি শেষে বিচারক ডিবি পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।
সিরাজগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক জুলহাজ উদ্দিন বলেন, তিনটি মামলা তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আদালত নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা অভিযোগ তিনটি তদন্ত করছি। তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দাখিল করব।
মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে সরিষা, ধান, ফ্রিজ, টেলিভিশন, আসবাবপত্র, গাভী, ষাঁড়, ভেড়া, মটর পাম্প লুটপটের অভিযোগ আনা হয়েছে। তিনটি মামলায় ১৬৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন, দুলাল মল্লিক হত্যা মামলার বাদী হোসেন মল্লিক, সাক্ষী জাহাঙ্গীর মল্লিক, বাবুল সরদার, খোকন সরদার সহ ১৬৪ জন।
তিনটি মামলার অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিদের সঙ্গে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধ নিয়ে গোলমাল থাকার কারনে আসামি পক্ষের এক ব্যক্তি মৃত্যু বরণ করেন। মৃত্যুর ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়। পুলিশের গ্রেপ্তারের ভয়ে হত্যা মামলার আসামিরা গ্রাম ছাড়া থাকা অবস্থায় তিন মামলার আসামিরা হত্যা মামলার আসামিদের বাড়িতে হামলা, লুটপাট ও ভাঙচুর করে। এ ঘটনায় তিনটি মামলা দায়ের করা হয়।
উল্লেখ্য, শহাজাদপুর উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়নে চরের জমি নিয়ে ঠুটিয়া চর গ্রামের ইসলাম মল্লিক ও শুকুর ব্যাপারী গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। বিরোধপূর্ণ ওই জমির সীমানাপ্রাচীর নির্ধারণ করার জন্য উভয় পক্ষ গত ২ মার্চ বিকেলে বৈঠকে বসে।
বৈঠকে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হামলার ঘটনা ঘটে। পরে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে দুলাল মল্লিক ধারাল ফালার আঘাতে নিহত হন। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে হোসেন মল্লিক ৫৩ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ১৫-২০ জনকে আসামি করে শাহজাদপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
২ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৭ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে