রাজশাহী প্রতিনিধি
নাটোরের বড়াইগ্রামে দুই বাসের সংঘর্ষে হাত হারানো রবিউল ইসলামের চিকিৎসা চলছে ধার দেনা করে। বাসের সুপারভাইজার হিসেবে কাজ করে যে টাকা রবিউল আয় করতেন তার সবই শেষ হতো সংসার চালাতে। এখন চিকিৎসার জন্য টাকা নেই। রবিউলের খোঁজ নেননি বাস মালিকও।
গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে এসব তথ্য জানান রবিউলের স্ত্রী সাজেদা বেগম।
তিনি বলেন, ‘স্বামীই ছিল আমাদের পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। ওর আয় দিয়েই সংসার চলত। আমাদের জায়গা-জমি কিছুই নেই। দুর্ঘটনার পর থেকে এখন পর্যন্ত কেউ কোনো খোঁজ নেয়নি। ছেলে, স্বামী সংসার নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় আছি। কী করব ভেবে পাচ্ছি না।’
রবিউলের বড় ভাই মো. হানিফ বলেন, ‘রবিউলের বাম হাতটি ঘটনাস্থলেই বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। শরীরের অন্যান্য স্থান কিছু কেটে গেছে। এর বাইরে সমস্যা নেই। তবে রবিউলের সেরে উঠতে সময় লাগবে বলে চিকিৎসক জানিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘কোনো সংগঠন বা ব্যক্তি এখন পর্যন্ত রবিউলকে সহযোগিতা করেনি। কেউ কোনো খোঁজও নেননি। মামাতো ভাই ওষুধের দোকানে কাজ করেন, সেখান থেকে প্রয়োজনীয় সব ওষুধ বাকিতে আনা হচ্ছে। অন্যান্য খরচ আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে ধার করা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যকরী সভাপতি ওয়ালিউল্লাহ জিয়া বলেন, ‘রবিউল আমাদের ইউনিয়নের সদস্য না। তার কেউ খোঁজ খবর নেয়নি এমন কিছুও আমি জানি না। আমি খোঁজখবর নিয়ে আপনাকে জানাব।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার নাটোরের বড়াইগ্রামে দুই বাসের সংঘর্ষে গুরুতর আহত হয়ে রামেক হাসপাতালে ভর্তি আছেন রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার রবিউল ইসলাম। ভয়াবহ দুর্ঘটনায় প্রাণে বেঁচে গেলেও একটি হাত হারিয়েছেন তিনি। ফলে সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম মানুষটির পরিবারে এখন নেমে এসেছে চরম অনিশ্চয়তা। ছোট দুই শিশু সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে যেন অন্ধকারে পড়েছেন মা সাজেদা বেগম।
নাটোরের বড়াইগ্রামে দুই বাসের সংঘর্ষে হাত হারানো রবিউল ইসলামের চিকিৎসা চলছে ধার দেনা করে। বাসের সুপারভাইজার হিসেবে কাজ করে যে টাকা রবিউল আয় করতেন তার সবই শেষ হতো সংসার চালাতে। এখন চিকিৎসার জন্য টাকা নেই। রবিউলের খোঁজ নেননি বাস মালিকও।
গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে এসব তথ্য জানান রবিউলের স্ত্রী সাজেদা বেগম।
তিনি বলেন, ‘স্বামীই ছিল আমাদের পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। ওর আয় দিয়েই সংসার চলত। আমাদের জায়গা-জমি কিছুই নেই। দুর্ঘটনার পর থেকে এখন পর্যন্ত কেউ কোনো খোঁজ নেয়নি। ছেলে, স্বামী সংসার নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় আছি। কী করব ভেবে পাচ্ছি না।’
রবিউলের বড় ভাই মো. হানিফ বলেন, ‘রবিউলের বাম হাতটি ঘটনাস্থলেই বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। শরীরের অন্যান্য স্থান কিছু কেটে গেছে। এর বাইরে সমস্যা নেই। তবে রবিউলের সেরে উঠতে সময় লাগবে বলে চিকিৎসক জানিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘কোনো সংগঠন বা ব্যক্তি এখন পর্যন্ত রবিউলকে সহযোগিতা করেনি। কেউ কোনো খোঁজও নেননি। মামাতো ভাই ওষুধের দোকানে কাজ করেন, সেখান থেকে প্রয়োজনীয় সব ওষুধ বাকিতে আনা হচ্ছে। অন্যান্য খরচ আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে ধার করা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যকরী সভাপতি ওয়ালিউল্লাহ জিয়া বলেন, ‘রবিউল আমাদের ইউনিয়নের সদস্য না। তার কেউ খোঁজ খবর নেয়নি এমন কিছুও আমি জানি না। আমি খোঁজখবর নিয়ে আপনাকে জানাব।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার নাটোরের বড়াইগ্রামে দুই বাসের সংঘর্ষে গুরুতর আহত হয়ে রামেক হাসপাতালে ভর্তি আছেন রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার রবিউল ইসলাম। ভয়াবহ দুর্ঘটনায় প্রাণে বেঁচে গেলেও একটি হাত হারিয়েছেন তিনি। ফলে সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম মানুষটির পরিবারে এখন নেমে এসেছে চরম অনিশ্চয়তা। ছোট দুই শিশু সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে যেন অন্ধকারে পড়েছেন মা সাজেদা বেগম।
নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের সিংড়া খেজুরতলা এলাকায় বাসের সাথে ভ্যানের সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। তারা হলেন সিংড়া উপজেলার লালোর ইউনিয়নের বড় বারৈহাটি গ্রামের কৈনুদ্দিনের ছেলে মোজাম্মেল হক (৫৫) ও আবু তাহেরের ছেলে আখতার মৃধা (৪৫)। শনিবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪০ মিনিট আগেনাটোরে ইমরান নামে এক যুবককে অপহরণ চেষ্টার অভিযোগে মো. ওয়াদুদ (১৮) এবং রব্বানী (২৪) নামের দুই কনটেন্ট ক্রিয়েটরকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের একজন ওয়াদুদ বড়াইগ্রাম উপজেলার জোয়ারী গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে এবং রব্বানী গুরুদাসপুর উপজেলার সোনাবাজু গ্রামের দুলুমিয়ার ছেলে...
৪৪ মিনিট আগেপাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের ইসলামপুরে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে মেহেদী মাসুদ পাভেল (৩৫) নামের এক যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। শনিবার (২৩ আগস্ট) রাত ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এসময় আরও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। নিহত পাভেল ইসলামপুর গ্রামের মৃত মুসলেম উদ্দিন মাষ্টারের ছেলে এবং গয়েশপুর ইউনিয়ন যুবদলের...
১ ঘণ্টা আগেবিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা বসবাসের স্বপ্ন পূরণে জাপানি ভাষা শেখা অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান এ ভাষা শিক্ষা দিচ্ছে। তবে এসব চেষ্টার বাইরেও একজন জাপানি নাগরিক স্বেচ্ছায় তরুণদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর নাম তোকুমোতো কুমিকো।
৬ ঘণ্টা আগে