শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে একটি উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পাশের নর্দমা থেকে দুই বস্তা মেয়াদোত্তীর্ণ সরকারি ওষুধ উদ্ধার করা হয়েছে। ওই ওষুধের মূল্য প্রায় ২ লাখ টাকা। স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফার্মাসিস্ট ও অবসরপ্রাপ্ত অফিস সহকারী সেবাপ্রত্যাশীদের ওষুধ না দিয়ে, এসব নষ্ট করেছেন।
গত রোববার উপজেলার পোরজনা ইউনিয়নের পুটিয়া উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পাশের নর্দমা থেকে এসব ওষুধ উদ্ধার করা হয়।
অভিযুক্তরা হলেন উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির ফার্মাসিস্ট মো. শামিম ও অবসর নেওয়া অফিস সহায়ক মো. ইকতিয়ার রহমান।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, রোববার বিকেলে হাসপাতালের পাশের একটি পরিত্যক্ত নর্দমায় কিছু ওষুধ দেখতে পান তাঁরা। কাছে গিয়ে ভালোভাবে দেখে তাঁরা বুঝতে পারেন সেগুলো সরকারি ওষুধ। পরে রাত ১০টার দিকে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এরশাদের সহযোগিতায় ২ বস্তা ওষুধ কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত আনোয়ার হোসেনের জিম্মায় দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির অস্থায়ী পরিচ্ছন্নতাকর্মী রেখা বেগম বলেন, ‘রবিবার দুপুরের দিকে ফার্মাসিস্ট শামীম ও ইকতিয়ার মিলে এই ওষুধগুলো ফেলে দেয়। পরে তারা আমাকে বললে আমি এই নর্দমার ভেতরে ফেলে দেই।’
তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে অবসরপ্রাপ্ত অফিস সহায়ক ইকতিয়ার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পাশের চা স্টলে বসে ছিলাম। আমি কোনো ওষুধ কোথাও ফেলে দেইনি।’
এ বিষয়ে জানতে উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির ফার্মাসিস্ট মো. শামীমের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শারমীন আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি ওষুধ ফেলে দেওয়ার ঘটনাটি আমি জেনেছি। এ ব্যাপারে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে ফার্মাসিস্টের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে একটি উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পাশের নর্দমা থেকে দুই বস্তা মেয়াদোত্তীর্ণ সরকারি ওষুধ উদ্ধার করা হয়েছে। ওই ওষুধের মূল্য প্রায় ২ লাখ টাকা। স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফার্মাসিস্ট ও অবসরপ্রাপ্ত অফিস সহকারী সেবাপ্রত্যাশীদের ওষুধ না দিয়ে, এসব নষ্ট করেছেন।
গত রোববার উপজেলার পোরজনা ইউনিয়নের পুটিয়া উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পাশের নর্দমা থেকে এসব ওষুধ উদ্ধার করা হয়।
অভিযুক্তরা হলেন উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির ফার্মাসিস্ট মো. শামিম ও অবসর নেওয়া অফিস সহায়ক মো. ইকতিয়ার রহমান।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, রোববার বিকেলে হাসপাতালের পাশের একটি পরিত্যক্ত নর্দমায় কিছু ওষুধ দেখতে পান তাঁরা। কাছে গিয়ে ভালোভাবে দেখে তাঁরা বুঝতে পারেন সেগুলো সরকারি ওষুধ। পরে রাত ১০টার দিকে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এরশাদের সহযোগিতায় ২ বস্তা ওষুধ কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত আনোয়ার হোসেনের জিম্মায় দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির অস্থায়ী পরিচ্ছন্নতাকর্মী রেখা বেগম বলেন, ‘রবিবার দুপুরের দিকে ফার্মাসিস্ট শামীম ও ইকতিয়ার মিলে এই ওষুধগুলো ফেলে দেয়। পরে তারা আমাকে বললে আমি এই নর্দমার ভেতরে ফেলে দেই।’
তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে অবসরপ্রাপ্ত অফিস সহায়ক ইকতিয়ার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পাশের চা স্টলে বসে ছিলাম। আমি কোনো ওষুধ কোথাও ফেলে দেইনি।’
এ বিষয়ে জানতে উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির ফার্মাসিস্ট মো. শামীমের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শারমীন আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি ওষুধ ফেলে দেওয়ার ঘটনাটি আমি জেনেছি। এ ব্যাপারে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে ফার্মাসিস্টের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে