পাবনা প্রতিনিধি
পাবনায় পুলিশের গাড়ি থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার তিন দিন পর গ্রেপ্তার হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল ওহাব। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে সুজানগরের মথুরাপুরের একটি বাড়ি থেকে তাঁকেসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার ভোরে পুলিশ সুপার মোরতোজা আলী খানের নেতৃত্বে এক অভিযানে পৌর সদরের মথুরাপুর বটতলা এলাকার আনসার সরকারের বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ওহাবকে ছিনিয়ে নেওয়ার মামলার এজাহারভুক্ত আসামি তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী রাব্বিকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
আব্দুল ওহাব উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাবেক মেয়র ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান। গত রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে মথুরাপুর হাইস্কুল মাঠ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা মামলায় পলাতক আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে পুলিশের গাড়ি থেকে ওহাবকে ছিনিয়ে নিয়ে যান স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
এ ঘটনায় ওই দিন রাতে সুজানগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজাহার আলী বাদী হয়ে ওহাবকে প্রধান আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৬৪ জন নামীয় ও ২০০ থেকে ৩০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। রাতেই যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৬ জনকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এক নারীসহ ১১ জনকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে গত সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
সুজানগর সার্কেলের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেন, আব্দুল ওহাবকে ছিনিয়ে নেওয়ার পর থেকেই পুলিশ ও যৌথ বাহিনী তাঁকেসহ জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান রেখেছিল। আসামিরা এখন পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁদের আদালতে তোলা হবে।
আরও পড়ুন:
পাবনায় পুলিশের গাড়ি থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার তিন দিন পর গ্রেপ্তার হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল ওহাব। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে সুজানগরের মথুরাপুরের একটি বাড়ি থেকে তাঁকেসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার ভোরে পুলিশ সুপার মোরতোজা আলী খানের নেতৃত্বে এক অভিযানে পৌর সদরের মথুরাপুর বটতলা এলাকার আনসার সরকারের বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ওহাবকে ছিনিয়ে নেওয়ার মামলার এজাহারভুক্ত আসামি তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী রাব্বিকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
আব্দুল ওহাব উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাবেক মেয়র ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান। গত রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে মথুরাপুর হাইস্কুল মাঠ থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা মামলায় পলাতক আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে পুলিশের গাড়ি থেকে ওহাবকে ছিনিয়ে নিয়ে যান স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
এ ঘটনায় ওই দিন রাতে সুজানগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজাহার আলী বাদী হয়ে ওহাবকে প্রধান আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৬৪ জন নামীয় ও ২০০ থেকে ৩০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। রাতেই যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৬ জনকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এক নারীসহ ১১ জনকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে গত সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
সুজানগর সার্কেলের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেন, আব্দুল ওহাবকে ছিনিয়ে নেওয়ার পর থেকেই পুলিশ ও যৌথ বাহিনী তাঁকেসহ জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান রেখেছিল। আসামিরা এখন পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁদের আদালতে তোলা হবে।
আরও পড়ুন:
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে