নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনের ভোটকেন্দ্রগুলোতে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে বলে জানিয়েছেন নগর পুলিশের কমিশনার আনিসুর রহমান। তিনি বলেন, সব কেন্দ্রকেই গুরুত্বপূর্ণ ধরে নিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সাজানো হয়েছে। কোথাও কোনোরকম বিশৃঙ্খলা ঘটতে দেওয়া হবে না।
আগামীকাল বুধবার শহরের ১৫৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হবে। ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় থাকবেন প্রায় সাড়ে ৩ হাজার পুলিশ সদস্য। এ উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) পুলিশ লাইনস মাঠে নিরাপত্তা বিষয়ক ব্রিফিং প্যারেড হয়।
ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পুলিশ কমিশনার আনিসুর রহমান। অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে তিনি নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা ও ফোর্সের উদ্দেশে ব্রিফিং করেন। তিনি এ সময় দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন।
এরপর আনিসুর রহমান সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। পুলিশ কমিশনার এ সময় বলেন, শান্তিশৃঙ্খলা নিরাপত্তা বজায় রাখার ক্ষেত্রে অতীতের যে কোনো নির্বাচনের চেয়ে এবারের রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচন হবে একটি মডেল নির্বাচন। ভোটকেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা করার কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশ পুলিশ এখন স্মার্ট পুলিশ। এবারের সিটি নির্বাচনে এর প্রতিফলন ঘটবে।
নির্বাচন পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুতির কথা জানিয়ে পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘১৫৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হবে। এর মধ্যে ১৪৮টি গুরুত্বপূর্ণ এবং ৭টি সাধারণ ভোটকেন্দ্র। কিন্তু আমরা সব কেন্দ্রকেই গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। প্রতিটি কেন্দ্র এলাকায় পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আইনশৃঙ্খলা পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি, র্যাব ও আনসার সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।’
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণের জন্য আনিসুর রহমান সবার সহযোগিতা কামনা করেন। এ সময় নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর রাজশাহী রেঞ্জের উপপরিচালক কামরুন নাহার, নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) বিজয় বসাক, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক অ্যান্ড ডিবি) সামসুন নাহার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনের ভোটকেন্দ্রগুলোতে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে বলে জানিয়েছেন নগর পুলিশের কমিশনার আনিসুর রহমান। তিনি বলেন, সব কেন্দ্রকেই গুরুত্বপূর্ণ ধরে নিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সাজানো হয়েছে। কোথাও কোনোরকম বিশৃঙ্খলা ঘটতে দেওয়া হবে না।
আগামীকাল বুধবার শহরের ১৫৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হবে। ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় থাকবেন প্রায় সাড়ে ৩ হাজার পুলিশ সদস্য। এ উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) পুলিশ লাইনস মাঠে নিরাপত্তা বিষয়ক ব্রিফিং প্যারেড হয়।
ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পুলিশ কমিশনার আনিসুর রহমান। অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে তিনি নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা ও ফোর্সের উদ্দেশে ব্রিফিং করেন। তিনি এ সময় দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন।
এরপর আনিসুর রহমান সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। পুলিশ কমিশনার এ সময় বলেন, শান্তিশৃঙ্খলা নিরাপত্তা বজায় রাখার ক্ষেত্রে অতীতের যে কোনো নির্বাচনের চেয়ে এবারের রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচন হবে একটি মডেল নির্বাচন। ভোটকেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা করার কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশ পুলিশ এখন স্মার্ট পুলিশ। এবারের সিটি নির্বাচনে এর প্রতিফলন ঘটবে।
নির্বাচন পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুতির কথা জানিয়ে পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘১৫৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হবে। এর মধ্যে ১৪৮টি গুরুত্বপূর্ণ এবং ৭টি সাধারণ ভোটকেন্দ্র। কিন্তু আমরা সব কেন্দ্রকেই গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। প্রতিটি কেন্দ্র এলাকায় পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আইনশৃঙ্খলা পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি, র্যাব ও আনসার সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।’
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণের জন্য আনিসুর রহমান সবার সহযোগিতা কামনা করেন। এ সময় নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর রাজশাহী রেঞ্জের উপপরিচালক কামরুন নাহার, নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) বিজয় বসাক, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক অ্যান্ড ডিবি) সামসুন নাহার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে