নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী নার্সিং কলেজে বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, সংঘর্ষে কলেজের বিএসসি নার্সিং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের কিছু নার্সও যোগ দেন। পরে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা হাসপাতালে পাল্টা হামলা চালান। এ ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
রাজশাহী নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ মতিয়ারা খাতুন বলেন, ‘ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনা শেষ করে বিএর সমমান চায়। আর বিএসসি নার্স ও এর শিক্ষার্থীরা এটির বিপক্ষে অবস্থান করছে। এ নিয়ে দুই পক্ষই টানা আন্দোলন কর্মসূচি পালন করে আসছে। এর জেরে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষ শুরুর সময় আমি একটা মিটিংয়ে ছিলাম। তদন্ত করে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা জানান, দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে তাঁরা আন্দোলন নিয়ে কয়েকজন শিক্ষকের সঙ্গে আলোচনা করছিলেন। তখন হঠাৎ সেখানে এসে উপস্থিত হন বিএসসি ইন নার্সিংয়ের কিছু শিক্ষার্থী। তাঁরা বাগ্বিতণ্ডা শুরু করেন। ডিপ্লোমার শিক্ষার্থীদের তাঁরা কটূক্তি করেন। একপর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে হাসপাতাল থেকে কয়েকজন বিএসসি নার্সও এসে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের মারধর করেন। তাঁরা গেট ভেঙে কলেজে ভাঙচুর চালান। ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের শ্লীলতাহানিও করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সংঘর্ষ ও ভাঙচুর শুরু হলে আট ভ্যান পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। আহত শিক্ষার্থীদের রামেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। তখন ডিপ্লোমা ইন নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীরাও হাসপাতালে যান। একপর্যায়ে তাঁরা ৪ নম্বর ওয়ার্ডে গিয়ে কয়েকজন বিএসসি নার্সকে লাঞ্ছিত করেন। এ ছাড়া তাঁরা ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করেছেন, এমন অভিযোগে তাঁরা হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহম্মদের কার্যালয়ের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তখন সেনাবাহিনীর একটি দল এসে তাঁদের আটকে দেয়। পরে পরিচালক কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহম্মদ বলেন, ‘আহতরা হাসপাতালে আছে। ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরাও হাসপাতালে এসেছিল। তখন তারা ওয়ার্ডে যায়, আমার অফিসের দিকেও আসার চেষ্টা করে। পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। এ ঘটনার তদন্ত হবে। দুই পক্ষের যারাই এর সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাদের শাস্তি হবে।’
নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উভয় পক্ষকে সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি। কিন্তু ডিপ্লোমার শিক্ষার্থীরা আবার হাসপাতালে গিয়ে ঝামেলা করছিল। সেটাও নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এটা কলেজ কর্তৃপক্ষের ব্যাপার। তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখবে।’
রাজশাহী নার্সিং কলেজে বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, সংঘর্ষে কলেজের বিএসসি নার্সিং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের কিছু নার্সও যোগ দেন। পরে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা হাসপাতালে পাল্টা হামলা চালান। এ ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
রাজশাহী নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ মতিয়ারা খাতুন বলেন, ‘ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনা শেষ করে বিএর সমমান চায়। আর বিএসসি নার্স ও এর শিক্ষার্থীরা এটির বিপক্ষে অবস্থান করছে। এ নিয়ে দুই পক্ষই টানা আন্দোলন কর্মসূচি পালন করে আসছে। এর জেরে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষ শুরুর সময় আমি একটা মিটিংয়ে ছিলাম। তদন্ত করে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা জানান, দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে তাঁরা আন্দোলন নিয়ে কয়েকজন শিক্ষকের সঙ্গে আলোচনা করছিলেন। তখন হঠাৎ সেখানে এসে উপস্থিত হন বিএসসি ইন নার্সিংয়ের কিছু শিক্ষার্থী। তাঁরা বাগ্বিতণ্ডা শুরু করেন। ডিপ্লোমার শিক্ষার্থীদের তাঁরা কটূক্তি করেন। একপর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে হাসপাতাল থেকে কয়েকজন বিএসসি নার্সও এসে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের মারধর করেন। তাঁরা গেট ভেঙে কলেজে ভাঙচুর চালান। ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের শ্লীলতাহানিও করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সংঘর্ষ ও ভাঙচুর শুরু হলে আট ভ্যান পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। আহত শিক্ষার্থীদের রামেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। তখন ডিপ্লোমা ইন নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীরাও হাসপাতালে যান। একপর্যায়ে তাঁরা ৪ নম্বর ওয়ার্ডে গিয়ে কয়েকজন বিএসসি নার্সকে লাঞ্ছিত করেন। এ ছাড়া তাঁরা ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করেছেন, এমন অভিযোগে তাঁরা হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহম্মদের কার্যালয়ের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তখন সেনাবাহিনীর একটি দল এসে তাঁদের আটকে দেয়। পরে পরিচালক কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহম্মদ বলেন, ‘আহতরা হাসপাতালে আছে। ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরাও হাসপাতালে এসেছিল। তখন তারা ওয়ার্ডে যায়, আমার অফিসের দিকেও আসার চেষ্টা করে। পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। এ ঘটনার তদন্ত হবে। দুই পক্ষের যারাই এর সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাদের শাস্তি হবে।’
নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উভয় পক্ষকে সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি। কিন্তু ডিপ্লোমার শিক্ষার্থীরা আবার হাসপাতালে গিয়ে ঝামেলা করছিল। সেটাও নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এটা কলেজ কর্তৃপক্ষের ব্যাপার। তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখবে।’
মৌলভীবাজারের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে নদী আর ছড়া। এ জেলায় রয়েছে কয়েক শ ছড়া। কিন্তু সিলিকা বালু লুটের কারণে এসব ছড়া শ্রীহীন হয়ে পড়ছে। বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। এখানকার অর্ধশতাধিক ছড়া থেকে রাতের আঁধারে একটি মহল বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে; কিন্তু তা ঠেকানোর দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই। প্রশাস
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বছরে জমির নামজারি বা খারিজ হয় ৭ হাজারের অধিক। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা এসি ল্যান্ড কার্যালয়ের এলআর (লোকাল রিলেশনস) ফান্ডের নামে নেওয়া হয় ২ হাজার টাকা। সেই সঙ্গে পৌর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোর কন্টিনজেন্সি বিলের (খাতা, কলমসহ আনুষঙ্গিক খরচ) জন্য বরাদ্দ আসে বছরে সাড়ে ৩ থেকে ৫
২ ঘণ্টা আগেকৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগে