নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর নিয়ামতপুরে শুক্রবার (১৬ মে) রাতের কালবৈশাখী ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। উপজেলার অধিকাংশ এলাকায় গাছ উপড়ে বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ায় বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ঝড়ের তিন দিন পার হলেও এখনো স্বাভাবিক হয়নি বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ।
বিদ্যুৎ না থাকায় পানির জন্য হাহাকার দেখা দিয়েছে। মোটর অকেজো হয়ে যাওয়ায় এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে গিয়ে সংগ্রহ করতে হচ্ছে পানি। কোথাও কোথাও ভ্যান কিংবা হেঁটে পানি আনতে দেখা গেছে স্থানীয়দের।
নন্দিগ্রাম এলাকার বাসিন্দা এক গৃহবধূ বলেন, ‘শনিবার থেকে পানি পাচ্ছি না। রান্নাবান্না দূরের কথা, গরু-বাছুরেরও পানির কষ্ট। গ্রামের কিছু যুবক ডেকোরেটর থেকে জেনারেটর ভাড়া করে এনে সমস্যার সাময়িক সমাধান করেছে।’
স্থানীয় যুবক সমিন্দ্র বলেন, ‘আমার মা-চাচিদের কষ্ট দেখে মনে হলো কিছু করা দরকার। কালীতলা বাজার থেকে জেনারেটর এনে গ্রামের পরিবারগুলোকে ৫০ টাকা চুক্তিতে পানি সরবরাহ করছি। খরচের জন্যই এই অর্থ নিচ্ছি।’
পতকৈইল মোড়ের চা-দোকানি রায়হান বলেন, ‘পানি ছাড়া দোকান চালানো দায়। খাবার তৈরি, প্লেট ধোয়া, এমনকি পথচারীদের পানি দিতেও হিমশিম খাচ্ছি।’
হাজিনগর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য সুলতান আহমেদ হেলাল বলেন, ‘প্রায় প্রতিটি গ্রামে একই অবস্থা—পানি ও বিদ্যুৎ নেই। সংরক্ষিত পানি শেষ। আমি সরকারের কাছে অনুরোধ জানাই, প্রতিটি গ্রামে অন্তত একটি করে সোলার ডিপ টিউবওয়েল বসানো হোক।’
নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর নিয়ামতপুর শাখার ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মেশবাহুল হক বলেন, ‘ঝড়ে আমাদের অনেক খুঁটি, তার ও মিটার নষ্ট হয়েছে। আমাদের টিম ও জয়পুরহাটের সহায়ক দল দিনরাত কাজ করছে। গতকাল মেইন লাইন চালু হয়েছে। আজ সন্ধ্যার মধ্যে অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা যাবে।’
নওগাঁর নিয়ামতপুরে শুক্রবার (১৬ মে) রাতের কালবৈশাখী ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। উপজেলার অধিকাংশ এলাকায় গাছ উপড়ে বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ায় বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ঝড়ের তিন দিন পার হলেও এখনো স্বাভাবিক হয়নি বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ।
বিদ্যুৎ না থাকায় পানির জন্য হাহাকার দেখা দিয়েছে। মোটর অকেজো হয়ে যাওয়ায় এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে গিয়ে সংগ্রহ করতে হচ্ছে পানি। কোথাও কোথাও ভ্যান কিংবা হেঁটে পানি আনতে দেখা গেছে স্থানীয়দের।
নন্দিগ্রাম এলাকার বাসিন্দা এক গৃহবধূ বলেন, ‘শনিবার থেকে পানি পাচ্ছি না। রান্নাবান্না দূরের কথা, গরু-বাছুরেরও পানির কষ্ট। গ্রামের কিছু যুবক ডেকোরেটর থেকে জেনারেটর ভাড়া করে এনে সমস্যার সাময়িক সমাধান করেছে।’
স্থানীয় যুবক সমিন্দ্র বলেন, ‘আমার মা-চাচিদের কষ্ট দেখে মনে হলো কিছু করা দরকার। কালীতলা বাজার থেকে জেনারেটর এনে গ্রামের পরিবারগুলোকে ৫০ টাকা চুক্তিতে পানি সরবরাহ করছি। খরচের জন্যই এই অর্থ নিচ্ছি।’
পতকৈইল মোড়ের চা-দোকানি রায়হান বলেন, ‘পানি ছাড়া দোকান চালানো দায়। খাবার তৈরি, প্লেট ধোয়া, এমনকি পথচারীদের পানি দিতেও হিমশিম খাচ্ছি।’
হাজিনগর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য সুলতান আহমেদ হেলাল বলেন, ‘প্রায় প্রতিটি গ্রামে একই অবস্থা—পানি ও বিদ্যুৎ নেই। সংরক্ষিত পানি শেষ। আমি সরকারের কাছে অনুরোধ জানাই, প্রতিটি গ্রামে অন্তত একটি করে সোলার ডিপ টিউবওয়েল বসানো হোক।’
নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর নিয়ামতপুর শাখার ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মেশবাহুল হক বলেন, ‘ঝড়ে আমাদের অনেক খুঁটি, তার ও মিটার নষ্ট হয়েছে। আমাদের টিম ও জয়পুরহাটের সহায়ক দল দিনরাত কাজ করছে। গতকাল মেইন লাইন চালু হয়েছে। আজ সন্ধ্যার মধ্যে অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা যাবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে