শাহীন রহমান, পাবনা
সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে পাবনা পৌর শহরের বেশির ভাগ সড়ক। খানাখন্দে ভরা এসব সড়কে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সামান্য বৃষ্টিতেই সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এতে চলাচলে দুর্ভোগে পড়ছে সাধারণ মানুষ। দুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত সড়কগুলো সংস্কারের দাবি উঠলেও কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
পাবনা পৌরসভার তথ্যমতে, বর্তমানে পাবনা পৌরসভার মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে ২৪০ কিলোমিটার। যার প্রায় অর্ধেকই সংস্কারের প্রয়োজন। আর এসব রাস্তায় মোট ড্রেন রয়েছে ১১৯ কিলোমিটার।
গত শনিবার দুপুরে পাবনা পৌর শহরের কয়েকটি সড়ক ঘুরে দেখা যায়, শহরের প্রবেশপথ মুজাহিদ ক্লাব থেকে পাবনা শহর পর্যন্ত সড়কটি একেবারেই চলাচলের অনুপযোগী। হাজারো খানাখন্দে ভরা সড়ক; ড্রেনেজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি সড়ক হলো পাবনা শহর থেকে জেনারেল হাসপাতাল হয়ে বাইপাস সড়ক। ভাঙাচোরা, গর্তে ভরা সড়কটিতে চলাচলই যেন দায়। অসুস্থ মানুষ হাসপাতালে যেতে যেন আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ছাড়া যানজট যেন নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ ছাড়া আতাইকুলা সড়ক, বড়বাজার সড়ক, শালগাড়িয়া গোরস্তান সড়কসহ বেশ কয়েকটি সড়কের রাস্তায় বিটুমিন আর খোয়া উঠে সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য গর্তের। একটু বৃষ্টিতেই জমে থাকে পানি। তাই ঝুঁকি নিয়েই চলছে যানবাহন। আর প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। স্থানীয়দের দাবি, বছরের পর বছর এমন দুর্ভোগ থাকলেও নজর দেয়নি কেউ। দ্রুত এসব রাস্তা সংস্কারের পাশাপাশি ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নতি করার দাবি জানান স্থানীয়রা।
পাবনা শাপলা প্লাস্টিক মোড়ের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘পাবনা পৌর শহরের মধ্যে হাসপাতাল রোড এবং আতাইকুলা রোডের অবস্থা সবচেয়ে বেশি খারাপ। এসব রাস্তা নির্মাণ না করায় সাধারণ মানুষকে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিগত দিনগুলোতেও এসব রাস্তায় উন্নয়ন করা হয়নি। বর্তমানেওহচ্ছে না। তাই পৌরসভা কর্তৃপক্ষ নজর দেবে বলে আশা করি।’
আরিফ আহমেদ নামের এক পথচারী বলেন, ‘পাবনার জেনারেল হাসপাতাল সড়কের অবস্থা দেখে মনে হয়, সড়কটি নিজেই খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছে। রোগীদের চলাচলে প্রচণ্ড সমস্যা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে পাবনা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী ওবায়েদুল হক বলেন, ‘পৌরসভার ফান্ডে টাকার সংকট রয়েছে। এরই মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কের টেন্ডার দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। এ ছাড়া রাস্তার পাশাপাশি ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নতিকল্পে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে পাবনা পৌর শহরের বেশির ভাগ সড়ক। খানাখন্দে ভরা এসব সড়কে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সামান্য বৃষ্টিতেই সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এতে চলাচলে দুর্ভোগে পড়ছে সাধারণ মানুষ। দুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত সড়কগুলো সংস্কারের দাবি উঠলেও কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
পাবনা পৌরসভার তথ্যমতে, বর্তমানে পাবনা পৌরসভার মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে ২৪০ কিলোমিটার। যার প্রায় অর্ধেকই সংস্কারের প্রয়োজন। আর এসব রাস্তায় মোট ড্রেন রয়েছে ১১৯ কিলোমিটার।
গত শনিবার দুপুরে পাবনা পৌর শহরের কয়েকটি সড়ক ঘুরে দেখা যায়, শহরের প্রবেশপথ মুজাহিদ ক্লাব থেকে পাবনা শহর পর্যন্ত সড়কটি একেবারেই চলাচলের অনুপযোগী। হাজারো খানাখন্দে ভরা সড়ক; ড্রেনেজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি সড়ক হলো পাবনা শহর থেকে জেনারেল হাসপাতাল হয়ে বাইপাস সড়ক। ভাঙাচোরা, গর্তে ভরা সড়কটিতে চলাচলই যেন দায়। অসুস্থ মানুষ হাসপাতালে যেতে যেন আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ছাড়া যানজট যেন নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ ছাড়া আতাইকুলা সড়ক, বড়বাজার সড়ক, শালগাড়িয়া গোরস্তান সড়কসহ বেশ কয়েকটি সড়কের রাস্তায় বিটুমিন আর খোয়া উঠে সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য গর্তের। একটু বৃষ্টিতেই জমে থাকে পানি। তাই ঝুঁকি নিয়েই চলছে যানবাহন। আর প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। স্থানীয়দের দাবি, বছরের পর বছর এমন দুর্ভোগ থাকলেও নজর দেয়নি কেউ। দ্রুত এসব রাস্তা সংস্কারের পাশাপাশি ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নতি করার দাবি জানান স্থানীয়রা।
পাবনা শাপলা প্লাস্টিক মোড়ের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘পাবনা পৌর শহরের মধ্যে হাসপাতাল রোড এবং আতাইকুলা রোডের অবস্থা সবচেয়ে বেশি খারাপ। এসব রাস্তা নির্মাণ না করায় সাধারণ মানুষকে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিগত দিনগুলোতেও এসব রাস্তায় উন্নয়ন করা হয়নি। বর্তমানেওহচ্ছে না। তাই পৌরসভা কর্তৃপক্ষ নজর দেবে বলে আশা করি।’
আরিফ আহমেদ নামের এক পথচারী বলেন, ‘পাবনার জেনারেল হাসপাতাল সড়কের অবস্থা দেখে মনে হয়, সড়কটি নিজেই খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছে। রোগীদের চলাচলে প্রচণ্ড সমস্যা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে পাবনা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী ওবায়েদুল হক বলেন, ‘পৌরসভার ফান্ডে টাকার সংকট রয়েছে। এরই মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কের টেন্ডার দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। এ ছাড়া রাস্তার পাশাপাশি ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নতিকল্পে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
স্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার আংশিক নতুন কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। শনিবার (২১ জুন) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান ৫৩ সদস্যের এই আংশিক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেঢাকার সাভারে আব্দুল মালেক (৩৬) নামের এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁকে হত্যার পর লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ। আব্দুল মালেক সাভারের কান্দি ভাকুর্তা গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি দোকানে রুপার অলংকার তৈরির কাজ করতেন।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ক্রমেই দৃশ্যমান হচ্ছে। এই আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মো. শাহজাহান ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির দুজনই আগামী নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী।
২ ঘণ্টা আগে