আবুল কালাম আজাদ, চারঘাট (রাজশাহী)
রাজশাহীর চারঘাটে করোনার টিকা নিতে মানুষের আগ্রহ দিনদিন বাড়ছে। এটা নিশ্চিতভাবেই ইতিবাচক। কিন্তু মুশকিল হলো এই টিকা নিতে যেভাবে মানুষ টিকা কেন্দ্রে ভিড় করছে, তা দেখে বোঝার উপায় নেই যে, সেখানে অতি সংক্রামক একটি ভাইরাস থেকে সুরক্ষার জন্য টিকা দেওয়া হচ্ছে। যে যেভাবে পারছে ভিড় করে থাকছে টিকা কেন্দ্রে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কোনো বালাই নেই। টিকায় আগ্রহী মানুষের ভিড়ে হারিয়ে গেছে স্বাস্থ্যবিধি।
আজ বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চারঘাট পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় টিকা কেন্দ্রে সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল ৭টা থেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণি-পেশার মানুষ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে লাইনও। একপর্যায়ে বিদ্যালয়ের বারান্দা ছাড়িয়ে মাঝ মাঠ পর্যন্ত চলে যায় টিকা প্রত্যাশীদের লাইন। এ সময় কেউই মানছিলেন না সামাজিক দূরত্ব। অনেকের মুখেই ছিল না মাস্ক।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইপিআই) মনিমুল হক বলেন, প্রতিদিন টিকা কার্যক্রম শুরু হয় সকাল ৯টা থেকে। কিন্তু মানুষজন এর আগেই টিকা কেন্দ্রে এসে ভিড় জমান। বেলা ২টায় টিকাদান শেষ হওয়ার সময় থাকলেও অতিরিক্ত মানুষ থাকায় বিকেল ৩টা পর্যন্ত টিকা দিতে হয়। প্রতিদিন গড়ে ১ হাজার জন মানুষ টিকা পাচ্ছে।
নিয়ম অনুযায়ী, টিকা নিতে কেন্দ্রে শুধু তাঁরাই আসবেন, যাদের কাছে টিকা নেওয়ার জন্য ম্যাসেজ এসেছে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, প্রতি দিন এমন অনেকেই টিকা কেন্দ্রে আসছেন, যাদের কাছে এমন কোনো ম্যাসেজ আসেনি। এরা লাইনে দাঁড়িয়ে ভিড় বাড়াচ্ছেন।
মেয়েদের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা নূরেছা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল ৭টা থেকে দাঁড়িয়ে আছি। এখন পর্যন্ত স্কুলের বারান্দায় যেতে পারিনি। কিছুক্ষণ পরপরই লাইনে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। মনে হচ্ছে টিকা নিতে এসে বিপদে পড়লাম।’
মাজদার রহমান নামের আরেক টিকা-প্রত্যাশী বলেন, ‘এত বড় উপজেলায় একটি মাত্র টিকা কেন্দ্র হওয়ায় প্রতিদিনই ভিড় হচ্ছে। উপজেলার নানা প্রান্ত থেকে লোকজন আসছে। চিন্তা করছি টিকা নিতে এসেই আবার করোনা আক্রান্ত হয়ে যাই কিনা।’
চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আশিকুর রহমান জানান, উপজেলায় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত টিকা পেতে নিবন্ধন করেছে ৪৫ হাজার ২৫৫ জন। এর মধ্যে সিনোফার্মার টিকা পেয়েছে ২৩ হাজার ৪০০ জন ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পেয়েছে ১৮ হাজার ২০০ জন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘যিনি নিবন্ধন করেছেন, তিনি অবশ্যই টিকা পাবেন। তবে মেসেজ পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। সবাইকে মেসেজ পাওয়ার পরই টিকা কেন্দ্রে আসার অনুরোধ করছি।’
রাজশাহীর চারঘাটে করোনার টিকা নিতে মানুষের আগ্রহ দিনদিন বাড়ছে। এটা নিশ্চিতভাবেই ইতিবাচক। কিন্তু মুশকিল হলো এই টিকা নিতে যেভাবে মানুষ টিকা কেন্দ্রে ভিড় করছে, তা দেখে বোঝার উপায় নেই যে, সেখানে অতি সংক্রামক একটি ভাইরাস থেকে সুরক্ষার জন্য টিকা দেওয়া হচ্ছে। যে যেভাবে পারছে ভিড় করে থাকছে টিকা কেন্দ্রে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কোনো বালাই নেই। টিকায় আগ্রহী মানুষের ভিড়ে হারিয়ে গেছে স্বাস্থ্যবিধি।
আজ বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চারঘাট পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় টিকা কেন্দ্রে সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল ৭টা থেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণি-পেশার মানুষ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে লাইনও। একপর্যায়ে বিদ্যালয়ের বারান্দা ছাড়িয়ে মাঝ মাঠ পর্যন্ত চলে যায় টিকা প্রত্যাশীদের লাইন। এ সময় কেউই মানছিলেন না সামাজিক দূরত্ব। অনেকের মুখেই ছিল না মাস্ক।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ইপিআই) মনিমুল হক বলেন, প্রতিদিন টিকা কার্যক্রম শুরু হয় সকাল ৯টা থেকে। কিন্তু মানুষজন এর আগেই টিকা কেন্দ্রে এসে ভিড় জমান। বেলা ২টায় টিকাদান শেষ হওয়ার সময় থাকলেও অতিরিক্ত মানুষ থাকায় বিকেল ৩টা পর্যন্ত টিকা দিতে হয়। প্রতিদিন গড়ে ১ হাজার জন মানুষ টিকা পাচ্ছে।
নিয়ম অনুযায়ী, টিকা নিতে কেন্দ্রে শুধু তাঁরাই আসবেন, যাদের কাছে টিকা নেওয়ার জন্য ম্যাসেজ এসেছে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, প্রতি দিন এমন অনেকেই টিকা কেন্দ্রে আসছেন, যাদের কাছে এমন কোনো ম্যাসেজ আসেনি। এরা লাইনে দাঁড়িয়ে ভিড় বাড়াচ্ছেন।
মেয়েদের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা নূরেছা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল ৭টা থেকে দাঁড়িয়ে আছি। এখন পর্যন্ত স্কুলের বারান্দায় যেতে পারিনি। কিছুক্ষণ পরপরই লাইনে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। মনে হচ্ছে টিকা নিতে এসে বিপদে পড়লাম।’
মাজদার রহমান নামের আরেক টিকা-প্রত্যাশী বলেন, ‘এত বড় উপজেলায় একটি মাত্র টিকা কেন্দ্র হওয়ায় প্রতিদিনই ভিড় হচ্ছে। উপজেলার নানা প্রান্ত থেকে লোকজন আসছে। চিন্তা করছি টিকা নিতে এসেই আবার করোনা আক্রান্ত হয়ে যাই কিনা।’
চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আশিকুর রহমান জানান, উপজেলায় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত টিকা পেতে নিবন্ধন করেছে ৪৫ হাজার ২৫৫ জন। এর মধ্যে সিনোফার্মার টিকা পেয়েছে ২৩ হাজার ৪০০ জন ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পেয়েছে ১৮ হাজার ২০০ জন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘যিনি নিবন্ধন করেছেন, তিনি অবশ্যই টিকা পাবেন। তবে মেসেজ পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। সবাইকে মেসেজ পাওয়ার পরই টিকা কেন্দ্রে আসার অনুরোধ করছি।’
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার বাঁশতৈল ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ লাভলুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার (১৩ আগস্ট) রাতে বাঁশতৈল বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাগর আহমেদ লাভলু বাঁশতৈল ইউনিয়নের গাইরাবেতিল গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে।
৮ মিনিট আগে৫৫ হাজার টাকার মোবাইল কেনার বায়না ধরে সাব্বির মোল্লা (১৬) নামের এক স্কুলছাত্র কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। টের পেয়ে স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। হাসপাতালের চিকিৎসাসেবায় সে প্রাণে বেঁচে যায়। তার এমন কর্মকাণ্ডে পরিবার ও এলাকাবাসী হতবাক।
৯ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পোড়াগাছা গ্রামের মিলন মাদবর দীর্ঘদিন ধরে ওমানপ্রবাসী। গ্রামের বাড়িতে কেউ না থাকায় মিলন মাদবরের বসতঘরটি পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ দুপুরে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযানে পাঁচটি বালতিতে রাখা ৩০টি তাজা হাতবোমা উদ্ধার করা হয়।
১৩ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ৭ আগস্ট যে স্থানে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গলা কেটে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে হত্যা করেছিল, সেই একই স্থানে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে এক শরবত বিক্রেতাকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। গুরুতর আহত ওই ব্যক্তিকে পরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
২৭ মিনিট আগে