নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর আমের জন্য অপেক্ষা ফুরাল। আজ বৃহস্পতিবার থেকে জেলার বাগানগুলো থেকে গাছপাকা আম নামানো শুরু হয়েছে। শুরুতে নামছে ‘গুটি’ হিসেবে পরিচিত সাধারণ জাতের আম। পরে পর্যায়ক্রমে আসবে নানা উন্নত জাত। বাগানিরা বলছেন, এবার ফলন কিছুটা বেশি, তবে দাম তুলনামূলক কম।
জেলা প্রশাসন অপরিপক্ব আমের বাজারজাত ঠেকাতে গেল আট বছরের মতো এবারও জাতভেদে আম নামানোর তারিখ ঘোষণা করেছে। অনেকের কাছে এটি ‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’ হিসেবে পরিচিত। সেই ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আজ গুটি জাতের আম গাছ থেকে নামানোর পর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর হাটে নিয়ে যাচ্ছেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা।
সকালে রাজশাহী নগর, পুঠিয়া ও বাঘা উপজেলার বিভিন্ন বাগানে ঘুরে চাষিদের আম নামাতে দেখা গেছে। তাঁরা বলছেন, হিমসাগর, গোপালভোগ কিংবা আম্রপালির মতো কিছু উন্নত জাত ছাড়া সবই গুটি আম। তাঁরা এই আমকে ‘আঁটি’ আমও বলেন। এগুলোর জাতের সংখ্যা প্রায় ৩০০। এই আমগুলো আগেভাগেই পাকতে শুরু করে।
প্রথম দিন বাগানগুলো থেকে নেমেছে সাগরিকা, চোষা বা চোরষা, বৈশাখী ও চাপড়া নামের গুটি আম। গাছপাকা এই আম কয়েক দিন ধরেই একটি-দুটি করে গাছ থেকে পড়ছিল বলে জানিয়েছেন চাষিরা।
নগরের ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় বাগান থেকে আম নামাচ্ছিলেন আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কিছু উন্নত জাতের ব্র্যান্ডের বাইরে যত আম আছে সবই গুটি। এমন প্রায় ৩০০ রকমের আম আছে। এর কিছু কিছুর নাম আছে। আজ পাড়ছি সাগরিকা। আমাদের গুটি আম ইতিমধ্যে গাছে পেকে গেছে। গাছপাকা আম নামানো শুরু হয়েছে। এবার যে সময়টা বেঁধে দেওয়া হয়েছে, সেটা খুব সুন্দরভাবে মিলে গেছে।’
বাঘা উপজেলার আমচাষি আনোয়ার হোসেন পলাশ জানান, প্রথম দিন বাগান থেকে বড় আকারের গুটি আম ১ হাজার ৪০০ টাকা মণ দরে বিক্রি হয়েছে। ছোট আমগুলোর দাম ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা মণ। গত বছরের তুলনায় এবার শুরুতেই আমের দাম কম।
পলাশ বলেন, ‘এলাকার সব বাগানে গত বছরের তুলনায় এবার আমের ফলন ভালো। তবে আমার নিজের বাগানে একটু কম। গতবার শুরুতে গুটি আমের দাম ভালো ছিল। সেই তুলনায় এবার কম। আমরা আরেকটু বেশি দাম প্রত্যাশা করেছিলাম।’
ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, এবার ২২ মে গোপালভোগ, ২৫ মে লখনা বা লক্ষণভোগ ও রাণীপছন্দ, ৩০ মে হিমসাগর ও ক্ষীরসাপাতি, ১০ জুন ল্যাংড়া ও ব্যানানা ম্যাঙ্গো এবং ১৫ জুন আম্রপালি ও ফজলি আম পাড়া শুরু করা যাবে। এ ছাড়া ৫ জুলাই বারি-৪, ১০ জুলাই আশ্বিনা ও ১৫ জুলাই থেকে গৌড়মতি নামাতে পারবেন বাগান মালিকেরা। কাটিমন ও বারি-১১ জাতের আম নামানো যাবে পাকলেই।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা জানান, এ বছর রাজশাহীতে আমের চাষ হয়েছে ১৯ হাজার ৬০৩ হেক্টর জমিতে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬০ হাজার ৬ মেট্রিক টন। গত মৌসুমে জেলায় আম ছিল ১৯ হাজার ৬০২ হেক্টর বাগানে।
রাজশাহীর আমের জন্য অপেক্ষা ফুরাল। আজ বৃহস্পতিবার থেকে জেলার বাগানগুলো থেকে গাছপাকা আম নামানো শুরু হয়েছে। শুরুতে নামছে ‘গুটি’ হিসেবে পরিচিত সাধারণ জাতের আম। পরে পর্যায়ক্রমে আসবে নানা উন্নত জাত। বাগানিরা বলছেন, এবার ফলন কিছুটা বেশি, তবে দাম তুলনামূলক কম।
জেলা প্রশাসন অপরিপক্ব আমের বাজারজাত ঠেকাতে গেল আট বছরের মতো এবারও জাতভেদে আম নামানোর তারিখ ঘোষণা করেছে। অনেকের কাছে এটি ‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’ হিসেবে পরিচিত। সেই ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আজ গুটি জাতের আম গাছ থেকে নামানোর পর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর হাটে নিয়ে যাচ্ছেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা।
সকালে রাজশাহী নগর, পুঠিয়া ও বাঘা উপজেলার বিভিন্ন বাগানে ঘুরে চাষিদের আম নামাতে দেখা গেছে। তাঁরা বলছেন, হিমসাগর, গোপালভোগ কিংবা আম্রপালির মতো কিছু উন্নত জাত ছাড়া সবই গুটি আম। তাঁরা এই আমকে ‘আঁটি’ আমও বলেন। এগুলোর জাতের সংখ্যা প্রায় ৩০০। এই আমগুলো আগেভাগেই পাকতে শুরু করে।
প্রথম দিন বাগানগুলো থেকে নেমেছে সাগরিকা, চোষা বা চোরষা, বৈশাখী ও চাপড়া নামের গুটি আম। গাছপাকা এই আম কয়েক দিন ধরেই একটি-দুটি করে গাছ থেকে পড়ছিল বলে জানিয়েছেন চাষিরা।
নগরের ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় বাগান থেকে আম নামাচ্ছিলেন আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কিছু উন্নত জাতের ব্র্যান্ডের বাইরে যত আম আছে সবই গুটি। এমন প্রায় ৩০০ রকমের আম আছে। এর কিছু কিছুর নাম আছে। আজ পাড়ছি সাগরিকা। আমাদের গুটি আম ইতিমধ্যে গাছে পেকে গেছে। গাছপাকা আম নামানো শুরু হয়েছে। এবার যে সময়টা বেঁধে দেওয়া হয়েছে, সেটা খুব সুন্দরভাবে মিলে গেছে।’
বাঘা উপজেলার আমচাষি আনোয়ার হোসেন পলাশ জানান, প্রথম দিন বাগান থেকে বড় আকারের গুটি আম ১ হাজার ৪০০ টাকা মণ দরে বিক্রি হয়েছে। ছোট আমগুলোর দাম ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা মণ। গত বছরের তুলনায় এবার শুরুতেই আমের দাম কম।
পলাশ বলেন, ‘এলাকার সব বাগানে গত বছরের তুলনায় এবার আমের ফলন ভালো। তবে আমার নিজের বাগানে একটু কম। গতবার শুরুতে গুটি আমের দাম ভালো ছিল। সেই তুলনায় এবার কম। আমরা আরেকটু বেশি দাম প্রত্যাশা করেছিলাম।’
ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, এবার ২২ মে গোপালভোগ, ২৫ মে লখনা বা লক্ষণভোগ ও রাণীপছন্দ, ৩০ মে হিমসাগর ও ক্ষীরসাপাতি, ১০ জুন ল্যাংড়া ও ব্যানানা ম্যাঙ্গো এবং ১৫ জুন আম্রপালি ও ফজলি আম পাড়া শুরু করা যাবে। এ ছাড়া ৫ জুলাই বারি-৪, ১০ জুলাই আশ্বিনা ও ১৫ জুলাই থেকে গৌড়মতি নামাতে পারবেন বাগান মালিকেরা। কাটিমন ও বারি-১১ জাতের আম নামানো যাবে পাকলেই।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা জানান, এ বছর রাজশাহীতে আমের চাষ হয়েছে ১৯ হাজার ৬০৩ হেক্টর জমিতে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬০ হাজার ৬ মেট্রিক টন। গত মৌসুমে জেলায় আম ছিল ১৯ হাজার ৬০২ হেক্টর বাগানে।
লক্ষ্মীপুরের পুকুরে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। মৃত আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ড বাঞ্চানগর এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। মৃত শিশুরা হচ্ছে, রায়পুর উপজেলার জাকির হোসেনের ছেলে জিহাদ হোসেন (৪) এবং লক্ষ্মীপুর সদরের মহিন উদ্দিনের ছেলে নাজিম হোসেন (৫)।
১৩ মিনিট আগেদুদিন ধরে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভের কারণে যান চলাচলে বিঘ্ন ও জনদুর্ভোগের প্রেক্ষাপটে রাজধানীর আরও কয়েকটি এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২১ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুর কমলনগরে শ্বশুরবাড়ি থেকে মো. মোছলেহ উদ্দিন (৩৫) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ উপজেলার চর মার্টিন ইউনিয়নের কামাল মাঝি বাড়ির গোয়ালঘর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।
৩৪ মিনিট আগেবগুড়া ডায়াবেটিক ও স্বাস্থ্যসেবা হাসপাতালের আহ্বায়ক এবং জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট মকবুল হোসেন মুকুলের অফিস কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন বিএনপির নেতারা। একই সঙ্গে নামফলকও অপসারণ করা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে