নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরে কুপ্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় একাদশ শ্রেণির এক ছাত্রীকে পরীক্ষায় অকৃতকার্য করার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার দুপুরে কলেজে উপস্থিত হয়ে ওই ছাত্রী লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে ওই শিক্ষককে হেফাজতে নিয়েছে সেনাবাহিনী।
অভিযুক্ত সেলিম রেজা (৩৭) নবাব সিরাজ-উদ্-দৌলা (এনএস) সরকারি কলেজের শিক্ষক। তিনি বাংলা বিভাগের প্রভাষক। সেলিম রেজার মোবাইল ফোন থেকে ওই ছাত্রীকে পাঠানো আপত্তিকর লিখিত কথোপকথন পাওয়া গেছে।
লিখিত অভিযোগে জানানো হয়, অভিযুক্ত শিক্ষক সেলিম রেজা কলেজের অদূরে একটি বাসা ভাড়া নিয়ে প্রাইভেট পড়াতেন। তিন মাস আগে ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী সেখানে পড়ার সময় সেলিম রেজা তাকে কুপ্রস্তাব দেন। তিনি রাজি না হওয়ায় ক্লাসের পরীক্ষায় অকৃতকার্য করার হুমকিও দেন। সম্প্রতি প্রকাশিত একাদশ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষায় বাংলা বিষয়ে অকৃতকার্য হন ওই ছাত্রী। এ নিয়ে সেলিম রেজার সঙ্গে ওই ছাত্রী দেখা করলে তাকে বাসায় ব্যক্তিগতভাবে দেখা করতে বলেন তিনি।
গতকাল রোববার প্রাইভেট কোচিংয়ে দেখা করতে গেলে সেলিম রেজা তাকে আবারও কুপ্রস্তাব দেন ও শ্লীলতাহানি করেন। এতে দ্রুত ওই ছাত্রী কোচিং ত্যাগ করে চলে আসে। আজ সোমবার সকালে লিখিত অভিযোগ নিয়ে কলেজে গেলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন তা গ্রহণ করেন। খবর পেয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা কলেজে উপস্থিত হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। একপর্যায়ে তারা সেলিম রেজাকে তাদের হাতে তুলে দিতে বলে। পরিস্থিতি অবনতি হওয়ার আশঙ্কায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সেনাবাহিনীর সদস্যদের জানান। পরে সেনাবাহিনী এসে তাঁকে হেফাজতে নেয়।
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন বলেন, শিক্ষক সেলিম রেজার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগটি নেওয়া হয়েছে। অভিযোগটি তদন্ত করা হবে। আপাতত তাঁকে সেনা হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।
নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার জানান, বিষয়টি সেনাবাহিনী দেখছে। তবে ভুক্তভোগী ছাত্রী থানায় এখনো লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি।
নাটোরে কুপ্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় একাদশ শ্রেণির এক ছাত্রীকে পরীক্ষায় অকৃতকার্য করার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার দুপুরে কলেজে উপস্থিত হয়ে ওই ছাত্রী লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে ওই শিক্ষককে হেফাজতে নিয়েছে সেনাবাহিনী।
অভিযুক্ত সেলিম রেজা (৩৭) নবাব সিরাজ-উদ্-দৌলা (এনএস) সরকারি কলেজের শিক্ষক। তিনি বাংলা বিভাগের প্রভাষক। সেলিম রেজার মোবাইল ফোন থেকে ওই ছাত্রীকে পাঠানো আপত্তিকর লিখিত কথোপকথন পাওয়া গেছে।
লিখিত অভিযোগে জানানো হয়, অভিযুক্ত শিক্ষক সেলিম রেজা কলেজের অদূরে একটি বাসা ভাড়া নিয়ে প্রাইভেট পড়াতেন। তিন মাস আগে ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী সেখানে পড়ার সময় সেলিম রেজা তাকে কুপ্রস্তাব দেন। তিনি রাজি না হওয়ায় ক্লাসের পরীক্ষায় অকৃতকার্য করার হুমকিও দেন। সম্প্রতি প্রকাশিত একাদশ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষায় বাংলা বিষয়ে অকৃতকার্য হন ওই ছাত্রী। এ নিয়ে সেলিম রেজার সঙ্গে ওই ছাত্রী দেখা করলে তাকে বাসায় ব্যক্তিগতভাবে দেখা করতে বলেন তিনি।
গতকাল রোববার প্রাইভেট কোচিংয়ে দেখা করতে গেলে সেলিম রেজা তাকে আবারও কুপ্রস্তাব দেন ও শ্লীলতাহানি করেন। এতে দ্রুত ওই ছাত্রী কোচিং ত্যাগ করে চলে আসে। আজ সোমবার সকালে লিখিত অভিযোগ নিয়ে কলেজে গেলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন তা গ্রহণ করেন। খবর পেয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা কলেজে উপস্থিত হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। একপর্যায়ে তারা সেলিম রেজাকে তাদের হাতে তুলে দিতে বলে। পরিস্থিতি অবনতি হওয়ার আশঙ্কায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সেনাবাহিনীর সদস্যদের জানান। পরে সেনাবাহিনী এসে তাঁকে হেফাজতে নেয়।
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন বলেন, শিক্ষক সেলিম রেজার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগটি নেওয়া হয়েছে। অভিযোগটি তদন্ত করা হবে। আপাতত তাঁকে সেনা হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।
নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার জানান, বিষয়টি সেনাবাহিনী দেখছে। তবে ভুক্তভোগী ছাত্রী থানায় এখনো লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
১ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে