কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
মোহাম্মদ আক্তার হোসেন। কখনো রেলওয়ে স্টেশনে, কখনো হাটবাজারে, কখনোবা হাসপাতালের ফটকের সামনে চট বিছিয়ে বিক্রি করেন বিভিন্ন রঙের ভ্যানিটি ব্যাগ। ১৭ বছর ধরে এই পেশা চালিয়ে আসছেন তিনি। দিনে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা আয় করেন। তবে বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তিনি।
মোহাম্মদ আক্তার হোসেনের বাড়ি কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কোমরকান্দি গ্রামে। তিনি বিভিন্ন জেলায় গিয়ে ভ্যানিটি ব্যাগ বিক্রি করেন।
আজ শনিবার সকালে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে নারীদের বিভিন্ন রঙের ভ্যানিটি ব্যাগ নিয়ে বসে ছিলেন আক্তার হোসেন। ব্যাগ বিক্রি করেই চলে চার সদস্যের সংসার ও সন্তানদের পড়াশোনার খরচ।
কামারখন্দ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে কথা হয় আক্তার হোসেনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১৭ বছর ধরে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে নারীদের ভ্যানিটি ব্যাগ বিক্রি করছি। বর্তমানে কেনাবেচা ভালো হলেও সংসার ভালো চলে না। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে হিমশিম খাচ্ছি।’
ভ্যানিটি ব্যাগের দাম এবং এর থেকে হওয়া আয় সম্পর্কে বলতে গিয়ে আক্তার হোসেন বলেন, ‘ব্যাগভেদে প্রতিটির মূল্য ১৮০ থেকে ৩৫০ টাকা। দিনে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকার ব্যাগ বিক্রি করি। এতে লাভ হয় ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা। কিন্তু বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের যে দাম, তাতে সংসার চালানো ও সন্তানদের পড়াশোনা করানো খুবই কঠিন।’
আক্তার হোসেন বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম কমলে আমাদের মতো নিম্নআয়ের মানুষ ভালো থাকবে। আমরা চাই সরকার যেন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কমানোর ব্যবস্থা করেন।’
মোহাম্মদ আক্তার হোসেন। কখনো রেলওয়ে স্টেশনে, কখনো হাটবাজারে, কখনোবা হাসপাতালের ফটকের সামনে চট বিছিয়ে বিক্রি করেন বিভিন্ন রঙের ভ্যানিটি ব্যাগ। ১৭ বছর ধরে এই পেশা চালিয়ে আসছেন তিনি। দিনে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা আয় করেন। তবে বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তিনি।
মোহাম্মদ আক্তার হোসেনের বাড়ি কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কোমরকান্দি গ্রামে। তিনি বিভিন্ন জেলায় গিয়ে ভ্যানিটি ব্যাগ বিক্রি করেন।
আজ শনিবার সকালে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে নারীদের বিভিন্ন রঙের ভ্যানিটি ব্যাগ নিয়ে বসে ছিলেন আক্তার হোসেন। ব্যাগ বিক্রি করেই চলে চার সদস্যের সংসার ও সন্তানদের পড়াশোনার খরচ।
কামারখন্দ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে কথা হয় আক্তার হোসেনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১৭ বছর ধরে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে নারীদের ভ্যানিটি ব্যাগ বিক্রি করছি। বর্তমানে কেনাবেচা ভালো হলেও সংসার ভালো চলে না। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে হিমশিম খাচ্ছি।’
ভ্যানিটি ব্যাগের দাম এবং এর থেকে হওয়া আয় সম্পর্কে বলতে গিয়ে আক্তার হোসেন বলেন, ‘ব্যাগভেদে প্রতিটির মূল্য ১৮০ থেকে ৩৫০ টাকা। দিনে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকার ব্যাগ বিক্রি করি। এতে লাভ হয় ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা। কিন্তু বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের যে দাম, তাতে সংসার চালানো ও সন্তানদের পড়াশোনা করানো খুবই কঠিন।’
আক্তার হোসেন বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম কমলে আমাদের মতো নিম্নআয়ের মানুষ ভালো থাকবে। আমরা চাই সরকার যেন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কমানোর ব্যবস্থা করেন।’
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
১ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৬ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে