প্রতিনিধি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
তিন ঘণ্টা পায়ে হেঁটে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বর থেকে তিনি পদযাত্রা শুরু করে। পরে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে দুপুর পৌনে দুইটার দিকে ফের একই স্থানে এসে পদ যাত্রা শেষ হয়।
এর আগে গত রোববার ফরিদ উদ্দিন খান নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার নামক একটি ফেসবুকে গ্রুপে পোস্ট করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে নীরব পদযাত্রার বিষয়টি তিনি জানান।
পূর্বঘোষণা অনুসারে মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা চত্বর থেকে তিনি নীরব পদযাত্রা শুরু করেন। এ সময় তার সঙ্গে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের এক অংশ নেন। তারা পায়ে হেঁটে নগরীর কাজলা, তালাইমারী ও সাহেববাজার জিরোপয়েন্ট হয়ে রাজশাহী কলেজের সামনে গিয়ে কিছুক্ষণ অবস্থান করেন। পরবর্তীতে নিউ গভর্নমেন্ট ডিগ্রি কলেজ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজের সামনেও কিছুক্ষণ করে অবস্থান করেন।
পরে বর্ণালির মোড়, ভদ্রা মোড় হয়ে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) সামনে এসে কিছুক্ষণ অবস্থান করেন। সেখান থেকে বেলা পৌনে দুইটার দিকে পুনরায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা চত্বরে এসে তাদের কর্মসূচি শেষ হয়।
প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টার এই নীরব পদযাত্রায় তারা প্রায় ১৫ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেন। পদযাত্রা কর্মসূচিতে তাঁর হাতে ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিন, শিক্ষাকে বাঁচান, শিক্ষার্থীদের বাঁচান’, ‘ওয়ান টু থ্রি ফোর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্লোজ নো মোর!’ স্লোগান-সংবলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
মৌন পদযাত্রার বিষয়ে ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘করোনার প্রথম দিকে সবার পক্ষ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দ্রুত বন্ধ করার দাবি উঠে। কারণ সেটিই সময়ের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু বিশ্বের বাংলাদেশসহ সর্বমোট ১২টি দেশ ছাড়া সব দেশেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশ থেকে আমাদের দেশে করোনা পরিস্থিতি ভালো। তা ছাড়া দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা শিক্ষা থেকে ঝরে পড়ার হার বাড়ছে, শিক্ষার্থীরা মানসিক সমস্যায় ভুগছে। এখন আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রাখার কোনো যৌক্তিকতা নেই। তাই দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে আমার এই মৌন পদযাত্রা।’
তিন ঘণ্টা পায়ে হেঁটে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বর থেকে তিনি পদযাত্রা শুরু করে। পরে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে দুপুর পৌনে দুইটার দিকে ফের একই স্থানে এসে পদ যাত্রা শেষ হয়।
এর আগে গত রোববার ফরিদ উদ্দিন খান নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার নামক একটি ফেসবুকে গ্রুপে পোস্ট করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে নীরব পদযাত্রার বিষয়টি তিনি জানান।
পূর্বঘোষণা অনুসারে মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা চত্বর থেকে তিনি নীরব পদযাত্রা শুরু করেন। এ সময় তার সঙ্গে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের এক অংশ নেন। তারা পায়ে হেঁটে নগরীর কাজলা, তালাইমারী ও সাহেববাজার জিরোপয়েন্ট হয়ে রাজশাহী কলেজের সামনে গিয়ে কিছুক্ষণ অবস্থান করেন। পরবর্তীতে নিউ গভর্নমেন্ট ডিগ্রি কলেজ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজের সামনেও কিছুক্ষণ করে অবস্থান করেন।
পরে বর্ণালির মোড়, ভদ্রা মোড় হয়ে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) সামনে এসে কিছুক্ষণ অবস্থান করেন। সেখান থেকে বেলা পৌনে দুইটার দিকে পুনরায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা চত্বরে এসে তাদের কর্মসূচি শেষ হয়।
প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টার এই নীরব পদযাত্রায় তারা প্রায় ১৫ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেন। পদযাত্রা কর্মসূচিতে তাঁর হাতে ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিন, শিক্ষাকে বাঁচান, শিক্ষার্থীদের বাঁচান’, ‘ওয়ান টু থ্রি ফোর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্লোজ নো মোর!’ স্লোগান-সংবলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
মৌন পদযাত্রার বিষয়ে ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘করোনার প্রথম দিকে সবার পক্ষ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দ্রুত বন্ধ করার দাবি উঠে। কারণ সেটিই সময়ের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু বিশ্বের বাংলাদেশসহ সর্বমোট ১২টি দেশ ছাড়া সব দেশেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশ থেকে আমাদের দেশে করোনা পরিস্থিতি ভালো। তা ছাড়া দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা শিক্ষা থেকে ঝরে পড়ার হার বাড়ছে, শিক্ষার্থীরা মানসিক সমস্যায় ভুগছে। এখন আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রাখার কোনো যৌক্তিকতা নেই। তাই দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে আমার এই মৌন পদযাত্রা।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৪০ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে