জয়পুরহাট ও পাঁচবিবি প্রতিনিধি
জয়পুরহাটে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) এক সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁকে জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত বিজিবি সদস্য নেপাল দাস (৩৫) ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার মেঘচামী গ্রামের নারায়ণ দাসের ছেলে। তিনি জয়পুরহাট-২০ ব্যাটালিয়নের পাঁচবিবি বিশেষ ক্যাম্পে কর্মরত সিপাহি ছিলেন। পাঁচবিবি বিশেষ ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার মো. তোফাজ্জলও বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তবে তাঁর মৃত্যুর ব্যাপারে বিজিবির কোনো সদস্য বা কর্মকর্তা কেউ মুখ খুলতে চাননি।
আজ শুক্রবার সকালে বিজিবির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকর্মীদের এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করতে নিষেধ করা হয়।
জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক সরদার রাশেদ মোবারক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গুলিবিদ্ধ বিজিবি সদস্যকে যখন হাসপাতালে আনা হয়, তখন জরুরি বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন ডা. নুরুন্নবী। পরে তাঁর কাছ থেকে জানতে পারি, হাসপাতালে আনার অনেক আগেই মারা গেছেন ওই বিজিবি সদস্য।’
রাশেদ মোবারক আরও বলেন, ‘বিজিবি সদস্যের বুকে ও ডান হাতে জখমের চিহ্ন আছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ভর্তি রেজিস্ট্রারে নিহত বিজিবি সদস্যের নাম লেখা রয়েছে—নেপাল দাস (৩৫)। ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে—২০ বিজিবি, জয়পুরহাট।
জয়পুরহাট সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) গোলাম সারোয়ার শুক্রবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ লিখিতভাবে আমাদের বিজিবি সদস্য নিহতের বিষয়টি জানান। এর পরপরই রাত সাড়ে ১২টার দিকে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তৈরি করা হয় লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন। লাশের বুকে গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে। তবে বিকেল পর্যন্ত আমরা মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারিনি। সকালেই সদর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।’
এদিকে ময়নাতদন্ত শেষে নেপালের মরদেহ বিজিবি ক্যাম্পে নেওয়া হয়। এ সময় বিজিবি সদস্যরা সাংবাদিকদের বলেন, পরে প্রেস ব্রিফিং করে বিষয়টি জানানো হবে।
জয়পুরহাটে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) এক সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁকে জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত বিজিবি সদস্য নেপাল দাস (৩৫) ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার মেঘচামী গ্রামের নারায়ণ দাসের ছেলে। তিনি জয়পুরহাট-২০ ব্যাটালিয়নের পাঁচবিবি বিশেষ ক্যাম্পে কর্মরত সিপাহি ছিলেন। পাঁচবিবি বিশেষ ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার মো. তোফাজ্জলও বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তবে তাঁর মৃত্যুর ব্যাপারে বিজিবির কোনো সদস্য বা কর্মকর্তা কেউ মুখ খুলতে চাননি।
আজ শুক্রবার সকালে বিজিবির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকর্মীদের এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করতে নিষেধ করা হয়।
জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক সরদার রাশেদ মোবারক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গুলিবিদ্ধ বিজিবি সদস্যকে যখন হাসপাতালে আনা হয়, তখন জরুরি বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন ডা. নুরুন্নবী। পরে তাঁর কাছ থেকে জানতে পারি, হাসপাতালে আনার অনেক আগেই মারা গেছেন ওই বিজিবি সদস্য।’
রাশেদ মোবারক আরও বলেন, ‘বিজিবি সদস্যের বুকে ও ডান হাতে জখমের চিহ্ন আছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ভর্তি রেজিস্ট্রারে নিহত বিজিবি সদস্যের নাম লেখা রয়েছে—নেপাল দাস (৩৫)। ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে—২০ বিজিবি, জয়পুরহাট।
জয়পুরহাট সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) গোলাম সারোয়ার শুক্রবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ লিখিতভাবে আমাদের বিজিবি সদস্য নিহতের বিষয়টি জানান। এর পরপরই রাত সাড়ে ১২টার দিকে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তৈরি করা হয় লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন। লাশের বুকে গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে। তবে বিকেল পর্যন্ত আমরা মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারিনি। সকালেই সদর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।’
এদিকে ময়নাতদন্ত শেষে নেপালের মরদেহ বিজিবি ক্যাম্পে নেওয়া হয়। এ সময় বিজিবি সদস্যরা সাংবাদিকদের বলেন, পরে প্রেস ব্রিফিং করে বিষয়টি জানানো হবে।
পিরোজপুরের নেছারাবাদে অফিসে বসে ইয়াবা সেবনের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. জসিম তালুকদারের বিরুদ্ধে। তাঁর ইয়াবা সেবনের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে মুখোমুখি হলে তিনি নিজেই ইয়াবা সেবনের কথা স্বীকার করেন।
৩৭ মিনিট আগেআধুনিকতার স্রোত থেকে অনেক দূরে, এখনো ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর একদল মানুষ প্রকৃতির আদিম জীবনযাত্রার ওপর নির্ভরশীল। ঠাকুরগাঁও সদরসহ জেলার পাঁচটি উপজেলায় সাঁওতাল সম্প্রদায়ের মানুষ পূর্বপুরুষদের পেশা আঁকড়ে ধরে শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করছেন।
৪১ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে তিন কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার না হওয়ায় সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়েছে কয়েক হাজার মানুষ। বর্ষাকালে হাঁটু পর্যন্ত কাদা আর শুকনা মৌসুমে ধুলাবালির ভেতর দিয়েই চলাচল করতে হয় তাদের। শুধু যাতায়াতই নয়, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও থমকে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার আরামবাগ, আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, মেথর মোড়, নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ ও হরিমোহন সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রাচীরঘেঁষা জায়গায় ফেলা হচ্ছে গৃহস্থালির ও বাজারের বর্জ্য। এসব জায়গায় নিয়মিত বর্জ্য অপসারণ না করায় ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। তবে কোথাও কোথাও আংশিক বর্জ্য সরানো হলেও পুরোপুরি না করায় সমস্যা
১ ঘণ্টা আগে