নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
সবুজ পাতার গালিচা। তার ওপরে হলদে ফুলে লেখা ‘অমর ২১ ’। সেই লেখাটিকে আবার সাজানো ফুলে, পাতায়। আজ বৃহস্পতিবার সকালে খোলা আকাশের নিচে এমন অমর একুশ দেখা গেল রাজশাহী কলেজে। বায়ান্নোতে রাষ্ট্রভাষা বাংলার জন্য এ কলেজ প্রাঙ্গণে গড়ে উঠেছিল আন্দোলন। সেই কলেজে অমর একুশ দেখতে এসেছিলেন ভাষা সংগ্রামী, শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা।
পূর্ব বাংলায় মাতৃভাষা বাংলার জন্য আন্দোলনে ছাত্রসমাজের বাইরেও অংশ নিয়েছিলেন নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছিলেন হাজারো কৃষক। সেই কৃষকের অবদান ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি নতুন প্রজন্মকে দেশের যেকোনো ক্রান্তিলগ্নে উদ্বুদ্ধ করতে ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগটি নেন রাজশাহীর কৃষক মনিরুজ্জামান মনির। মূলত ২১ ফেব্রুয়ারিকে ঘিরেই তার এই পরিকল্পনা।
আয়োজক কৃষক মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ভাষা-সংগ্রামের ইতিহাস এবং তাৎপর্য ও কৃষকের অবদান সবাইকে জানাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মূলত ২১ ফেব্রুয়ারি আয়োজনটি করার ইচ্ছে থাকলেও সেদিন ফুলগুলো পূর্ণতা পেয়েছিল না। তাই কয়দিন পরে এ ফেব্রুয়ারিতেই ফুটিয়ে তোলা হলো অমর একুশ।’
সুনিপুণ হাতে কলেজের কংক্রিটের ওপর ৩০ হাজার সূর্যমুখী ফুলে অমর একুশ ফুটে ওঠার সে খবর মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে নগরে। যা একনজর দেখতে ভিড় জমান অনেক দর্শনার্থী। তারা ফুল দিয়ে তৈরি ‘অমর ২১’-এর সঙ্গে নিজেদের ফ্রেমবন্দী করার পাশাপাশি ভাষা আন্দোলনের শহীদদের অবদানকে স্মরণ করেন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গেই। ব্যতিক্রমী এ আয়োজন দেখতে এসেছিলেন বায়ান্নোতে রাজশাহীতেই ভাষা আন্দোলনে অংশ নেওয়া ভাষাসৈনিক মোশাররফ হোসেন আখুঞ্জিও। তিনি জানালেন নিজের অনুভূতিও।
রাজশাহীর এই ভাষাসৈনিক বলেন, ‘রাষ্ট্রভাষার জন্য রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থীদের অবদান কম নয়। ঢাকার পরেই আমরা রাজশাহীতে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেছিলাম। ঢাকার রাস্তায় গুলি চললে আমরাই প্রথম এই কলেজে রাতারাতি শহীদ মিনার নির্মাণ করেছিলাম। আমাদের চাওয়া, এই শহীদ মিনারটিকে যেন দেশের প্রথম শহীদ মিনারের স্বীকৃতি দেওয়া হয়।’
আয়োজককে ধন্যবাদ জানিয়ে কলেজের অধ্যক্ষ মু. যহুর আলী বলেন, ‘এ ধরনের আয়োজন আমাদের ভাষা-সংগ্রামের ইতিহাস ও মর্যাদাকে সমুন্নত করে। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত কৃষক মনিরুজ্জামান এ আয়োজন করেছেন। এ জন্য তার প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা।’
সবুজ পাতার গালিচা। তার ওপরে হলদে ফুলে লেখা ‘অমর ২১ ’। সেই লেখাটিকে আবার সাজানো ফুলে, পাতায়। আজ বৃহস্পতিবার সকালে খোলা আকাশের নিচে এমন অমর একুশ দেখা গেল রাজশাহী কলেজে। বায়ান্নোতে রাষ্ট্রভাষা বাংলার জন্য এ কলেজ প্রাঙ্গণে গড়ে উঠেছিল আন্দোলন। সেই কলেজে অমর একুশ দেখতে এসেছিলেন ভাষা সংগ্রামী, শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা।
পূর্ব বাংলায় মাতৃভাষা বাংলার জন্য আন্দোলনে ছাত্রসমাজের বাইরেও অংশ নিয়েছিলেন নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছিলেন হাজারো কৃষক। সেই কৃষকের অবদান ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি নতুন প্রজন্মকে দেশের যেকোনো ক্রান্তিলগ্নে উদ্বুদ্ধ করতে ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগটি নেন রাজশাহীর কৃষক মনিরুজ্জামান মনির। মূলত ২১ ফেব্রুয়ারিকে ঘিরেই তার এই পরিকল্পনা।
আয়োজক কৃষক মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ভাষা-সংগ্রামের ইতিহাস এবং তাৎপর্য ও কৃষকের অবদান সবাইকে জানাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মূলত ২১ ফেব্রুয়ারি আয়োজনটি করার ইচ্ছে থাকলেও সেদিন ফুলগুলো পূর্ণতা পেয়েছিল না। তাই কয়দিন পরে এ ফেব্রুয়ারিতেই ফুটিয়ে তোলা হলো অমর একুশ।’
সুনিপুণ হাতে কলেজের কংক্রিটের ওপর ৩০ হাজার সূর্যমুখী ফুলে অমর একুশ ফুটে ওঠার সে খবর মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে নগরে। যা একনজর দেখতে ভিড় জমান অনেক দর্শনার্থী। তারা ফুল দিয়ে তৈরি ‘অমর ২১’-এর সঙ্গে নিজেদের ফ্রেমবন্দী করার পাশাপাশি ভাষা আন্দোলনের শহীদদের অবদানকে স্মরণ করেন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গেই। ব্যতিক্রমী এ আয়োজন দেখতে এসেছিলেন বায়ান্নোতে রাজশাহীতেই ভাষা আন্দোলনে অংশ নেওয়া ভাষাসৈনিক মোশাররফ হোসেন আখুঞ্জিও। তিনি জানালেন নিজের অনুভূতিও।
রাজশাহীর এই ভাষাসৈনিক বলেন, ‘রাষ্ট্রভাষার জন্য রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থীদের অবদান কম নয়। ঢাকার পরেই আমরা রাজশাহীতে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেছিলাম। ঢাকার রাস্তায় গুলি চললে আমরাই প্রথম এই কলেজে রাতারাতি শহীদ মিনার নির্মাণ করেছিলাম। আমাদের চাওয়া, এই শহীদ মিনারটিকে যেন দেশের প্রথম শহীদ মিনারের স্বীকৃতি দেওয়া হয়।’
আয়োজককে ধন্যবাদ জানিয়ে কলেজের অধ্যক্ষ মু. যহুর আলী বলেন, ‘এ ধরনের আয়োজন আমাদের ভাষা-সংগ্রামের ইতিহাস ও মর্যাদাকে সমুন্নত করে। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত কৃষক মনিরুজ্জামান এ আয়োজন করেছেন। এ জন্য তার প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে