জয়পুরহাট প্রতিনিধি
হত্যা মামলায় একই পরিবারের ৫ জনসহ ৬ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন জয়পুরহাটের একটি আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আসামিদের উপস্থিতিতে জয়পুরহাটের ১ম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এই আদেশ দেন।
একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে আরও দুই বছর করে কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন জয়পুরহাট সদর উপজেলার ভাদসা ইউনিয়নের দেবরাইল গ্রামের আহাম্মদ আলী, তাঁর স্ত্রী মিনা বেগম, তাঁদের তিন ছেলে যথাক্রমে আলতাব হোসেন, মোন্তাজ আলী ও এন্তাজ আলী এবং একই গ্রামের আনোয়ার হোসেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ১১ এপ্রিল সকালে আকবর আলী নিজ বাড়িতে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে সাংসারিক বিষয়ে আলাপ আলোচনা করছিলেন। জমি নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জেরে তখন আসামিরা একজোট হয়ে বাদীর পরিবারের ওপর কোদাল, লোহার রড, শাবল, লাঠি ও ছোরা নিয়ে হামলা চালায়। হামলায় আজিজুল ইসলাম ও তাঁর ভাই আব্দুর রশিদ এবং তাদের বাবা আকবর আলী আহত হন।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে আহতদের অবস্থার অবনতি হয়। তখন দায়িত্বে নিয়োজিত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য আজিজুল ইসলামকে রাজশাহী মেডিকের কলেজ হাসপাতালে এবং আকবর আলীকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
এ ঘটনায় আকবর আলীর ছেলে মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ২০০৭ সালের ১৭ এপ্রিল জয়পুরহাট সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ঘটনার ২৪ দিন পর ৫ মে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজিজুল মারা যান। পরবর্তীতে ওই মামলাটি হত্যা মামলায় রুপান্তিত হয়। ওই মামলার দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন।
জয়পুরহাট আদালতের পুলিশ পরিদর্শক নিরেন্দ্রনাথ মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায় ঘোষণার পরই হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৬ জন আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
হত্যা মামলায় একই পরিবারের ৫ জনসহ ৬ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন জয়পুরহাটের একটি আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আসামিদের উপস্থিতিতে জয়পুরহাটের ১ম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এই আদেশ দেন।
একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে আরও দুই বছর করে কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন জয়পুরহাট সদর উপজেলার ভাদসা ইউনিয়নের দেবরাইল গ্রামের আহাম্মদ আলী, তাঁর স্ত্রী মিনা বেগম, তাঁদের তিন ছেলে যথাক্রমে আলতাব হোসেন, মোন্তাজ আলী ও এন্তাজ আলী এবং একই গ্রামের আনোয়ার হোসেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ১১ এপ্রিল সকালে আকবর আলী নিজ বাড়িতে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে সাংসারিক বিষয়ে আলাপ আলোচনা করছিলেন। জমি নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জেরে তখন আসামিরা একজোট হয়ে বাদীর পরিবারের ওপর কোদাল, লোহার রড, শাবল, লাঠি ও ছোরা নিয়ে হামলা চালায়। হামলায় আজিজুল ইসলাম ও তাঁর ভাই আব্দুর রশিদ এবং তাদের বাবা আকবর আলী আহত হন।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে আহতদের অবস্থার অবনতি হয়। তখন দায়িত্বে নিয়োজিত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য আজিজুল ইসলামকে রাজশাহী মেডিকের কলেজ হাসপাতালে এবং আকবর আলীকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
এ ঘটনায় আকবর আলীর ছেলে মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ২০০৭ সালের ১৭ এপ্রিল জয়পুরহাট সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ঘটনার ২৪ দিন পর ৫ মে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজিজুল মারা যান। পরবর্তীতে ওই মামলাটি হত্যা মামলায় রুপান্তিত হয়। ওই মামলার দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন।
জয়পুরহাট আদালতের পুলিশ পরিদর্শক নিরেন্দ্রনাথ মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায় ঘোষণার পরই হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৬ জন আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৫ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩০ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৫ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে