রাবি প্রতিনিধি
বাংলা কথাসাহিত্যের রাজপুত্র ছিলেন হাসান আজিজুল হক বলে মন্তব্য করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। বাংলা সাহিত্যের আগুনপাখি খ্যাত বরেণ্য এই সাহিত্যিকের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী ছিল আজ মঙ্গলবার। আজ সকালে তাঁর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর রাবি উপাচার্য এ কথা বলেন।
এ সময় রাবি উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ‘তিনি একজন অসাম্প্রদায়িক মানুষ ছিলেন। আমাদের গর্বের বিষয়, হাসান আজিজুল হক রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, শিক্ষক ছিলেন এবং দুই বাংলায় একজন চিন্তক মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাঁর প্রয়াণে আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘হাসান আজিজুল হক যেহেতু আমাদের গর্বের ধন, তাই আমরা তাঁকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে শায়িত করেছি, যেন যেকোনো সময় আমরা তাঁর কবরের পাশে এসে দাঁড়াতে পারি।’
এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে অবস্থিত তাঁর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে তাঁর স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এ ছাড়া রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ. এইচ. এম. খায়রুজ্জামান লিটনসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ তাঁর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান।
এ সময় অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম ও অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক অবায়দুর রহমান প্রামাণিক, জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে, প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর হাসান আজিজুল হক ২০২১ সালের ১৫ নভেম্বর নিজ বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে তিন দশক ধরে অধ্যাপনার পর ২০০৪ সালে অবসর নেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানসূচক ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৭০ সালে সাহিত্যে অবদানের জন্য তাঁকে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার দেওয়া হয়। ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে একুশে পদকে ভূষিত করে। ২০১৯ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারও দেওয়া হয় তাঁকে।
বাংলা কথাসাহিত্যের রাজপুত্র ছিলেন হাসান আজিজুল হক বলে মন্তব্য করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। বাংলা সাহিত্যের আগুনপাখি খ্যাত বরেণ্য এই সাহিত্যিকের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী ছিল আজ মঙ্গলবার। আজ সকালে তাঁর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর রাবি উপাচার্য এ কথা বলেন।
এ সময় রাবি উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ‘তিনি একজন অসাম্প্রদায়িক মানুষ ছিলেন। আমাদের গর্বের বিষয়, হাসান আজিজুল হক রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, শিক্ষক ছিলেন এবং দুই বাংলায় একজন চিন্তক মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাঁর প্রয়াণে আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘হাসান আজিজুল হক যেহেতু আমাদের গর্বের ধন, তাই আমরা তাঁকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে শায়িত করেছি, যেন যেকোনো সময় আমরা তাঁর কবরের পাশে এসে দাঁড়াতে পারি।’
এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে অবস্থিত তাঁর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে তাঁর স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এ ছাড়া রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ. এইচ. এম. খায়রুজ্জামান লিটনসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ তাঁর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান।
এ সময় অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম ও অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক অবায়দুর রহমান প্রামাণিক, জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে, প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর হাসান আজিজুল হক ২০২১ সালের ১৫ নভেম্বর নিজ বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে তিন দশক ধরে অধ্যাপনার পর ২০০৪ সালে অবসর নেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানসূচক ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৭০ সালে সাহিত্যে অবদানের জন্য তাঁকে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার দেওয়া হয়। ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে একুশে পদকে ভূষিত করে। ২০১৯ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারও দেওয়া হয় তাঁকে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে সরকারি দিঘির মাটি কেটে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। তিনি উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির কোলে অরণ্যবেষ্টিত গ্রামের নাম হাগুড়াকুড়ি। মধুপুর সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরের এই গ্রামে প্রতিদিন ছুটে আসে শত শত রোগী। আধুনিক চিকিৎসা নয়; আন্তরিক সেবার টানেই নির্ভাবনায় বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিনিয়ত তাদের ছুটে আসা।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের বৃহত্তম সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার মধ্যে আরেকটি ক্যারেজ কারখানা নির্মাণ প্রকল্প ৯ বছরেও বাস্তবায়ন করা হয়নি। দৃশ্যত সাইনবোর্ডেই সীমাবদ্ধ রয়েছে সব। ভারত সরকারের অর্থায়নে এ কারখানা নির্মাণ করার কথা ছিল। কিন্তু ভারত মুখ ফিরিয়ে নেওয়ায় প্রকল্পটি আদৌ বাস্তবায়ন হবে কি না, সেই শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশে (আইইবি) এক্সট্রাঅর্ডিনারি জেনারেল মিটিংয়ে (ইওজিএম) যোগ দিতে আসা বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামী লীগপন্থি প্রকৌশলীরা হামলা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগে