রাবি প্রতিনিধি
ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করে ‘ডিসেন্ট্রালাইজড বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্যে এবং সবকিছুতে ‘ঢাবি আধিপত্যের’ প্রতিবাদে রেললাইন অবরোধ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন অবরোধ করেন তাঁরা।
এদিকে শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধের ফলে রাজশাহীর সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (বেলা পৌনে ১টা) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলছে।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘পেতে চাইলে মুক্তি, ছাড়ো ঢাবি ভক্তি’, ‘লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই’, ‘সিন্ডিকেটের আধিপত্য, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ঢাবিজম না বাংলাদেশ, বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিপত্যের প্রতিবাদে একটি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। সেই কর্মসূচি শেষে আজ বুধবার সকাল ৯টা থেকে রেললাইন অবরোধের ডাক দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা। পরে সময় পরিবর্তন করে কর্মসূচি বেলা ১১টা থেকে করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী সজীব বলেন, ‘চব্বিশ-পরবর্তী সময়ে উপদেষ্টা, বিভিন্ন সংস্কার কমিশন, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনসহ দেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিপত্য লক্ষ করা গেছে। আমরা এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিপত্যের বলয় থেকে বাইরে বেরিয়ে আসতে চাই। আমরা চাই ডিসেন্ট্রালাইজড বাংলাদেশ।’
এ বিষয়ে আন্দোলনকারী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ফাহিম রেজা বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যতগুলো স্টেক ছিল, তাদের প্রত্যেকের প্রাপ্য সঠিকভাবে বুঝিয়ে দিতে হবে। ইউজিসি, পিএসসিসহ বিভিন্ন সংস্কার কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। পাশাপাশি এই জায়গাগুলোতে সবার অংশীদারত্ব নিশ্চিত করতে হবে।’
এ বিষয়ে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন ম্যানেজার শহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল থেকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক ছিল। তবে এখন সব ট্রেন রাজশাহী স্টেশন ও হরিয়ান স্টেশনে আটকা আছে। আন্দোলন স্থগিত না হওয়া পর্যন্ত ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে না।
ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করে ‘ডিসেন্ট্রালাইজড বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্যে এবং সবকিছুতে ‘ঢাবি আধিপত্যের’ প্রতিবাদে রেললাইন অবরোধ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন অবরোধ করেন তাঁরা।
এদিকে শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধের ফলে রাজশাহীর সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (বেলা পৌনে ১টা) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলছে।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘পেতে চাইলে মুক্তি, ছাড়ো ঢাবি ভক্তি’, ‘লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই’, ‘সিন্ডিকেটের আধিপত্য, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ঢাবিজম না বাংলাদেশ, বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিপত্যের প্রতিবাদে একটি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। সেই কর্মসূচি শেষে আজ বুধবার সকাল ৯টা থেকে রেললাইন অবরোধের ডাক দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা। পরে সময় পরিবর্তন করে কর্মসূচি বেলা ১১টা থেকে করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী সজীব বলেন, ‘চব্বিশ-পরবর্তী সময়ে উপদেষ্টা, বিভিন্ন সংস্কার কমিশন, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনসহ দেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিপত্য লক্ষ করা গেছে। আমরা এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিপত্যের বলয় থেকে বাইরে বেরিয়ে আসতে চাই। আমরা চাই ডিসেন্ট্রালাইজড বাংলাদেশ।’
এ বিষয়ে আন্দোলনকারী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ফাহিম রেজা বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যতগুলো স্টেক ছিল, তাদের প্রত্যেকের প্রাপ্য সঠিকভাবে বুঝিয়ে দিতে হবে। ইউজিসি, পিএসসিসহ বিভিন্ন সংস্কার কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। পাশাপাশি এই জায়গাগুলোতে সবার অংশীদারত্ব নিশ্চিত করতে হবে।’
এ বিষয়ে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন ম্যানেজার শহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল থেকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক ছিল। তবে এখন সব ট্রেন রাজশাহী স্টেশন ও হরিয়ান স্টেশনে আটকা আছে। আন্দোলন স্থগিত না হওয়া পর্যন্ত ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে না।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৬ মিনিট আগে