নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর পাহাড়িয়া জাতিগোষ্ঠীর মাতৃভাষার কী-বোর্ড তৈরি করেছে ফ্রেন্ডস অব এন্ডেঞ্জার্ড এথনিক ল্যাংগুয়েজেস (ফিল) নামের একটি সংগঠন।
রাজশাহীতে পাহাড়িয়া জাতিগোষ্ঠীর প্রায় ২০ হাজার মানুষের বাস। আজ শনিবার সকালে তাই রাজশাহীতে ‘মালত সাবা’ নামের এই কী-বোর্ডের উদ্বোধন করা হয়।
সংগঠনটি ক্ষৃদ্র নৃগোষ্ঠী সম্প্রদায়ের ডিজিটাল টুল তৈরিতে কাজ করছে। এ পর্যন্ত ১৬টি ভাষার ডিজিটাল টুল তৈরি করেছে তারা। এবার পাহাড়িয়া ভাষার কী-বোর্ড তৈরি করল ফিল। এই কী-বোর্ড ব্যবহার করে কম্পিউটারে লেখা যাবে। ইউনিকোর্ড হওয়ায় এটি ব্যবহার করা যাবে অনলাইনেও।
বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি মিলনায়তনে ‘নৃগোষ্ঠীর মাতৃভাষা চর্চার প্রতিবন্ধকতা ও উত্তোরণে করণীয়’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভা আয়োজন করা হয়। সভা শেষে এ কী-বোর্ডের উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিভাগীয় কমিশনার ও একাডেমির নির্বাহী পরিষদের সভাপতি ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।
কালচারাল একাডেমি ও পাহাড়িয়া পরিষদ যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে পাহাড়িয়া ভাষার গুরুত্ব তুলে ধরে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘মানুষের সাথে প্রকৃতির সম্পর্ক তৈরি করতে ভাষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আজ থেকে পাহাড়িয়া ভাষাটি দক্ষিণ এশিয়ার নবীনতম ভাষা হিসেবে ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করল। পাহাড়িয়া মাতৃভাষার কী-বোর্ডটি বিশ্বের ২৯৫ তম কী-বোর্ড হিসেবে স্বীকৃতি পেল। বিশ্বের দরবারে ভবিষ্যৎ তরুণ প্রজন্মকে পাহাড়িয়া ভাষার সাথে পরিচিত করতে এই কী-বোর্ড সহযোগিতা করবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কালচারাল একাডেমির উপ-পরিচালক বেনজামিন টুডু। ইন্সট্রাক্টর মানুয়েল সরেন এতে সঞ্চালনা করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন একাডেমির নির্বাহী সদস্য আকবারুল হাসান মিল্লাত, মিসেস শেলী প্রিসিল্লা বিশ্বাস, আদিবাসী ভাষা প্রযুক্তিবিদ সমর মাইকেল সরেন, নবাই বটতলা ধর্মপল্লীর সহকারী পাল-পুরোহিত ফাদার আরতুরো স্পেজিয়ালে পিমে, পাহাড়িয়া পরিষদের নির্বাহী পরিচালক অভিলাষ বিশ্বাস, আদিবাসী ভাষা বিশেষজ্ঞ মৃদুল সাংমা প্রমুখ।
এই কী-বোর্ড তৈরিতে মূখ্য ভূমিকা রাখেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ভাষা প্রযুক্তিবিদ সমর মাইকেল সরেন। তিনি ইউনেস্কোর ইন্টারন্যাশনাল ডেকেট অব ইনডিজিনাস ল্যাংগুয়েজেস (আইডিআইএল) প্রোগ্রামের বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত। তিনি জানান, পাহাড়িয়া কী-বোর্ড এখন থেকে যে কোনো কম্পিউটারে ব্যবহার করা যাবে। পাশাপাশি এটি ইউনিকোড হওয়ায় অনলাইনেও ব্যবহার করা যাবে। এটি বিনা মূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত।
রাজশাহীর পাহাড়িয়া জাতিগোষ্ঠীর মাতৃভাষার কী-বোর্ড তৈরি করেছে ফ্রেন্ডস অব এন্ডেঞ্জার্ড এথনিক ল্যাংগুয়েজেস (ফিল) নামের একটি সংগঠন।
রাজশাহীতে পাহাড়িয়া জাতিগোষ্ঠীর প্রায় ২০ হাজার মানুষের বাস। আজ শনিবার সকালে তাই রাজশাহীতে ‘মালত সাবা’ নামের এই কী-বোর্ডের উদ্বোধন করা হয়।
সংগঠনটি ক্ষৃদ্র নৃগোষ্ঠী সম্প্রদায়ের ডিজিটাল টুল তৈরিতে কাজ করছে। এ পর্যন্ত ১৬টি ভাষার ডিজিটাল টুল তৈরি করেছে তারা। এবার পাহাড়িয়া ভাষার কী-বোর্ড তৈরি করল ফিল। এই কী-বোর্ড ব্যবহার করে কম্পিউটারে লেখা যাবে। ইউনিকোর্ড হওয়ায় এটি ব্যবহার করা যাবে অনলাইনেও।
বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি মিলনায়তনে ‘নৃগোষ্ঠীর মাতৃভাষা চর্চার প্রতিবন্ধকতা ও উত্তোরণে করণীয়’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভা আয়োজন করা হয়। সভা শেষে এ কী-বোর্ডের উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিভাগীয় কমিশনার ও একাডেমির নির্বাহী পরিষদের সভাপতি ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।
কালচারাল একাডেমি ও পাহাড়িয়া পরিষদ যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে পাহাড়িয়া ভাষার গুরুত্ব তুলে ধরে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘মানুষের সাথে প্রকৃতির সম্পর্ক তৈরি করতে ভাষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আজ থেকে পাহাড়িয়া ভাষাটি দক্ষিণ এশিয়ার নবীনতম ভাষা হিসেবে ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করল। পাহাড়িয়া মাতৃভাষার কী-বোর্ডটি বিশ্বের ২৯৫ তম কী-বোর্ড হিসেবে স্বীকৃতি পেল। বিশ্বের দরবারে ভবিষ্যৎ তরুণ প্রজন্মকে পাহাড়িয়া ভাষার সাথে পরিচিত করতে এই কী-বোর্ড সহযোগিতা করবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কালচারাল একাডেমির উপ-পরিচালক বেনজামিন টুডু। ইন্সট্রাক্টর মানুয়েল সরেন এতে সঞ্চালনা করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন একাডেমির নির্বাহী সদস্য আকবারুল হাসান মিল্লাত, মিসেস শেলী প্রিসিল্লা বিশ্বাস, আদিবাসী ভাষা প্রযুক্তিবিদ সমর মাইকেল সরেন, নবাই বটতলা ধর্মপল্লীর সহকারী পাল-পুরোহিত ফাদার আরতুরো স্পেজিয়ালে পিমে, পাহাড়িয়া পরিষদের নির্বাহী পরিচালক অভিলাষ বিশ্বাস, আদিবাসী ভাষা বিশেষজ্ঞ মৃদুল সাংমা প্রমুখ।
এই কী-বোর্ড তৈরিতে মূখ্য ভূমিকা রাখেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ভাষা প্রযুক্তিবিদ সমর মাইকেল সরেন। তিনি ইউনেস্কোর ইন্টারন্যাশনাল ডেকেট অব ইনডিজিনাস ল্যাংগুয়েজেস (আইডিআইএল) প্রোগ্রামের বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত। তিনি জানান, পাহাড়িয়া কী-বোর্ড এখন থেকে যে কোনো কম্পিউটারে ব্যবহার করা যাবে। পাশাপাশি এটি ইউনিকোড হওয়ায় অনলাইনেও ব্যবহার করা যাবে। এটি বিনা মূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
২ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
২ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
২ ঘণ্টা আগে