প্রতিনিধি, আটঘরিয়া (পাবনা)
বেহাল দশায় পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার দেবোত্তর-একদন্ত প্রধান সড়কটি। এতে চলাচলে চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন উপজেলার ৩টি ইউনিয়নসহ আশপাশের ইউনিয়ন ও উপজেলার মানুষ। খানা-খন্দের কারণে প্রতিনিয়তই ঘটছে দুর্ঘটনা।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তার কার্পেটিং উঠে গিয়ে সড়কের বিভিন্ন স্থানে ছোট-বড় অসংখ্য খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। অনেক জায়গায় দু’ধারের মাটি সরে গিয়ে রাস্তা ভেঙে পড়েছে। এতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি, মালবাহী যানবাহন, মিনি ট্রাক ও মোটরসাইকেল আরোহীদের নিয়মিত দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তায় পানি জমে যাচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলা সদর দেবোত্তর বাজার থেকে শ্রীকান্তপুর, পুস্তিগাছা, কয়রাবাড়ী, ডেঙ্গারগ্রাম হয়ে ১২.৫ কিলোমিটার রাস্তা একদন্ত বাজারে গিয়ে পৌঁছেছে। এই উপজেলার আটঘরিয়া পৌরসভাসহ, দেবোত্তর, একদন্ত, লক্ষ্মীপুর এই ৩টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের চলাচলের প্রধান রাস্তা।
আটঘরিয়া উপজেলার সদর দেবোত্তরে অটো ভ্যানচালক নায়েব আলী। তাঁর অভিযোগ, রাস্তার উন্নয়নে কোটি কোটি টাকার বাজেট হয়, কিন্তু রাস্তা ঠিক হয় না। আজ রাস্তা ঠিক করলে, কালকেই আবার নষ্ট হয়ে যায়। ভাঙা রাস্তার কারণে ভ্যান টানতে খুব কষ্ট হয়। একটু ভারী মাল থাকলে গাড়ি উল্টে যায়।
দেবোত্তর ইউনিয়নের কয়রাবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা রঞ্জু মিয়া বলেন, দুদিন পর পর রাস্তা ঠিক করে, আবার নষ্ট হয়ে যায়। ট্রাক চলাচলের কারণে পিচ পাথর উঠে জায়গায় জায়গায় গর্ত হয়ে আছে। এর মধ্যে একটু বৃষ্টি হলে সব জায়গায় পানি জমে যায়। মানুষ শান্তি মতো চলাচল তো দূরের কথা, বাজারঘাটও ঠিকভাবে করতে পারে না।
এ প্রসঙ্গে স্থানীয় সরকার বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী এএইচএম রবিউল আওয়াল রিজভী বলেন, রাস্তাটি সংস্কারের জন্য আরটিআইপি প্রকল্পের জন্য পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু অর্থ না থাকায় এ বছর সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন রাস্তাটি অনেক বড় বিধায় সরকারি অর্থায়নে করা সম্ভব নয়। পুনরায় বৃহত্তর রাজশাহী উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে সংস্কারে জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে পাবনা জেলা প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা বলে আপত্কালীন সংস্কারের ব্যবস্থা করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তানভীর ইসলাম বলেন, আমার উপজেলার মানুষের ভোগান্তি আমি দেখেছি। আমি নিজেও একাধিকবার ঐ রাস্তা দিয়ে চলাচল করেছি। রাস্তাটি এলজিইডির অধীনে। আমরা গত অর্থবছরে রাস্তাটি সংস্কারের জন্য পাঠিয়েছিলাম। অর্থের কারণে সম্ভব হয়নি। চলতি অর্থ বছরে আবারও পাঠানো হবে। তবে আপাতত স্থানীয় ভাবে জনগণের ভোগান্তি লাঘবের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বেহাল দশায় পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার দেবোত্তর-একদন্ত প্রধান সড়কটি। এতে চলাচলে চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন উপজেলার ৩টি ইউনিয়নসহ আশপাশের ইউনিয়ন ও উপজেলার মানুষ। খানা-খন্দের কারণে প্রতিনিয়তই ঘটছে দুর্ঘটনা।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তার কার্পেটিং উঠে গিয়ে সড়কের বিভিন্ন স্থানে ছোট-বড় অসংখ্য খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। অনেক জায়গায় দু’ধারের মাটি সরে গিয়ে রাস্তা ভেঙে পড়েছে। এতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি, মালবাহী যানবাহন, মিনি ট্রাক ও মোটরসাইকেল আরোহীদের নিয়মিত দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তায় পানি জমে যাচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলা সদর দেবোত্তর বাজার থেকে শ্রীকান্তপুর, পুস্তিগাছা, কয়রাবাড়ী, ডেঙ্গারগ্রাম হয়ে ১২.৫ কিলোমিটার রাস্তা একদন্ত বাজারে গিয়ে পৌঁছেছে। এই উপজেলার আটঘরিয়া পৌরসভাসহ, দেবোত্তর, একদন্ত, লক্ষ্মীপুর এই ৩টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের চলাচলের প্রধান রাস্তা।
আটঘরিয়া উপজেলার সদর দেবোত্তরে অটো ভ্যানচালক নায়েব আলী। তাঁর অভিযোগ, রাস্তার উন্নয়নে কোটি কোটি টাকার বাজেট হয়, কিন্তু রাস্তা ঠিক হয় না। আজ রাস্তা ঠিক করলে, কালকেই আবার নষ্ট হয়ে যায়। ভাঙা রাস্তার কারণে ভ্যান টানতে খুব কষ্ট হয়। একটু ভারী মাল থাকলে গাড়ি উল্টে যায়।
দেবোত্তর ইউনিয়নের কয়রাবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা রঞ্জু মিয়া বলেন, দুদিন পর পর রাস্তা ঠিক করে, আবার নষ্ট হয়ে যায়। ট্রাক চলাচলের কারণে পিচ পাথর উঠে জায়গায় জায়গায় গর্ত হয়ে আছে। এর মধ্যে একটু বৃষ্টি হলে সব জায়গায় পানি জমে যায়। মানুষ শান্তি মতো চলাচল তো দূরের কথা, বাজারঘাটও ঠিকভাবে করতে পারে না।
এ প্রসঙ্গে স্থানীয় সরকার বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী এএইচএম রবিউল আওয়াল রিজভী বলেন, রাস্তাটি সংস্কারের জন্য আরটিআইপি প্রকল্পের জন্য পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু অর্থ না থাকায় এ বছর সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন রাস্তাটি অনেক বড় বিধায় সরকারি অর্থায়নে করা সম্ভব নয়। পুনরায় বৃহত্তর রাজশাহী উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে সংস্কারে জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে পাবনা জেলা প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা বলে আপত্কালীন সংস্কারের ব্যবস্থা করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তানভীর ইসলাম বলেন, আমার উপজেলার মানুষের ভোগান্তি আমি দেখেছি। আমি নিজেও একাধিকবার ঐ রাস্তা দিয়ে চলাচল করেছি। রাস্তাটি এলজিইডির অধীনে। আমরা গত অর্থবছরে রাস্তাটি সংস্কারের জন্য পাঠিয়েছিলাম। অর্থের কারণে সম্ভব হয়নি। চলতি অর্থ বছরে আবারও পাঠানো হবে। তবে আপাতত স্থানীয় ভাবে জনগণের ভোগান্তি লাঘবের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২২ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩২ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে