রাবি প্রতিনিধি
নেতাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী হলে সিট না পাওয়ার ক্ষোভে পাঁচটি কক্ষে তালা লাগিয়ে দেন এক ছাত্রলীগ কর্মী। এতে কক্ষগুলোতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আটকা পড়েন। পরে খবর পেয়ে হল প্রশাসন তালা ভেঙে শিক্ষার্থীদের বের করেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শহীদ জিয়াউর রহমান হলে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মী সাঈদ বিন একরাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ রাবি শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক ও জিয়াউর রহমান হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী।
হল সূত্রে জানা যায়, দুপুর ১২টার দিকে হলের দ্বিতীয় তলার দ্বিতীয় ব্লকে ২১৯ থেকে ২২৩ নম্বর কক্ষে বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। পনেরো থেকে কুড়ি মিনিট পর বিষয়টি জানাজানি হলে হল প্রশাসন এসে তালা ভেঙে শিক্ষার্থীদের বের করেন। এ ঘটনার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা হল গেটে তালা দিয়ে বিক্ষোভ করে।
ঘটনার পর হল প্রাধ্যক্ষ সুজন সেন, প্রক্টর লিয়াকত আলী, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়া ও সাধারণ সম্পাদক বৈঠকে বসেন। বৈঠক শেষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। এরপর বিক্ষোভ স্থগিত করেন শিক্ষার্থীরা।
২২২ নম্বর রুমের ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী সোহানুর রহমান বলেন, আমি তখন পড়ছিলাম। বাইরে থেকে দরজা নাড়ানোর শব্দ হচ্ছিল। কাছে গিয়ে দেখি দরজা খুলছে না। বুঝতে পারি তালা লাগানো হয়েছে। দরজার ফাঁক দিয়ে সাদা শার্ট পরিহিত একটা ছেলেকে চলে যেতে দেখেছি।
তালা ঝুলানোর কথা স্বীকার করে অভিযুক্ত সাঈদ একরাম বলেন, আমি দীর্ঘদিন ছাত্রলীগের রাজনীতি করি। হলে সিটের জন্য বলেছিলাম। হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা বলেছিলেন ২২০ নম্বর রুম আমাকে দেবেন। কিন্তু দেননি। তাঁরা সিট বিক্রি করে দিয়েছেন বলে শুনেছি। আমার মতো অনেকেই এ রকম সিট বঞ্চিত হয়েছে। তাই আমরা প্রতিবাদ জানিয়ে তালা দিয়েছি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, হলে কে বা কারা তালা লাগিয়েছিলেন। প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছে। আমরা গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেছি। এ ছাড়া অভিযুক্ত সাঈদ ছাত্রলীগের রাজনীতি করেন কি-না সে বিষয়ে তাঁর জানা নেই বলেও উল্লেখ করেন ফয়সাল।
হল প্রাধ্যক্ষ ড. সুজন সেন বলেন, শিক্ষার্থীদের ভেতরে রেখে তালা দেওয়া অবশ্যই একটি নিকৃষ্টতম কাজ। আমরা এরই মধ্যে প্রক্টরিয়াল বডিকে বিষয়টি জানিয়েছি। কে বা কারা তালা দিয়েছে তাদের বিষয়েও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
নেতাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী হলে সিট না পাওয়ার ক্ষোভে পাঁচটি কক্ষে তালা লাগিয়ে দেন এক ছাত্রলীগ কর্মী। এতে কক্ষগুলোতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আটকা পড়েন। পরে খবর পেয়ে হল প্রশাসন তালা ভেঙে শিক্ষার্থীদের বের করেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শহীদ জিয়াউর রহমান হলে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মী সাঈদ বিন একরাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ রাবি শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক ও জিয়াউর রহমান হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী।
হল সূত্রে জানা যায়, দুপুর ১২টার দিকে হলের দ্বিতীয় তলার দ্বিতীয় ব্লকে ২১৯ থেকে ২২৩ নম্বর কক্ষে বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। পনেরো থেকে কুড়ি মিনিট পর বিষয়টি জানাজানি হলে হল প্রশাসন এসে তালা ভেঙে শিক্ষার্থীদের বের করেন। এ ঘটনার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা হল গেটে তালা দিয়ে বিক্ষোভ করে।
ঘটনার পর হল প্রাধ্যক্ষ সুজন সেন, প্রক্টর লিয়াকত আলী, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়া ও সাধারণ সম্পাদক বৈঠকে বসেন। বৈঠক শেষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। এরপর বিক্ষোভ স্থগিত করেন শিক্ষার্থীরা।
২২২ নম্বর রুমের ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী সোহানুর রহমান বলেন, আমি তখন পড়ছিলাম। বাইরে থেকে দরজা নাড়ানোর শব্দ হচ্ছিল। কাছে গিয়ে দেখি দরজা খুলছে না। বুঝতে পারি তালা লাগানো হয়েছে। দরজার ফাঁক দিয়ে সাদা শার্ট পরিহিত একটা ছেলেকে চলে যেতে দেখেছি।
তালা ঝুলানোর কথা স্বীকার করে অভিযুক্ত সাঈদ একরাম বলেন, আমি দীর্ঘদিন ছাত্রলীগের রাজনীতি করি। হলে সিটের জন্য বলেছিলাম। হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা বলেছিলেন ২২০ নম্বর রুম আমাকে দেবেন। কিন্তু দেননি। তাঁরা সিট বিক্রি করে দিয়েছেন বলে শুনেছি। আমার মতো অনেকেই এ রকম সিট বঞ্চিত হয়েছে। তাই আমরা প্রতিবাদ জানিয়ে তালা দিয়েছি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, হলে কে বা কারা তালা লাগিয়েছিলেন। প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছে। আমরা গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেছি। এ ছাড়া অভিযুক্ত সাঈদ ছাত্রলীগের রাজনীতি করেন কি-না সে বিষয়ে তাঁর জানা নেই বলেও উল্লেখ করেন ফয়সাল।
হল প্রাধ্যক্ষ ড. সুজন সেন বলেন, শিক্ষার্থীদের ভেতরে রেখে তালা দেওয়া অবশ্যই একটি নিকৃষ্টতম কাজ। আমরা এরই মধ্যে প্রক্টরিয়াল বডিকে বিষয়টি জানিয়েছি। কে বা কারা তালা দিয়েছে তাদের বিষয়েও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
যশোর সদর উপজেলার কচুয়া ও বাঘারপাড়া উপজেলার ছাতিয়ানতলার বুক চিরে উত্তর-দক্ষিণে বয়ে গেছে ভৈরব নদ। নদের পশ্চিমে কচুয়া ইউনিয়ন। পূর্বে বাঘারপাড়ার ছাতিয়ানতলা ইউনিয়ন। ছাতিয়ানতলা বাজারের পাশেই এই নদীর ওপরে জরাজীর্ণ সেতুটি ছিল দুটি ইউনিয়নের অন্তত ৩০ গ্রামের যাতায়াতের ভরসা।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত সেই সানজিদা আহমেদ তন্বীসহ গবেষণা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদকে লড়বে ১১ জন। বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের তথ্য যাচাই বাছাই শেষে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হলে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে বিচারককে ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় জেলা আইনজীবী সমিতি তাঁর সদস্যপদ সাময়িকভাবে স্থগিত করে সাত দিনের মধ্যে কারণ দর্শাতে নোটিশ দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেপাহাড় ও বনের মিশেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর নেত্রকোনার সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুর। তবে এ অঞ্চলের বনভূমির চিত্র আর আগের মতো নেই। একসময়ের বিশাল বনভূমি এখন অনেকটাই উজাড় হয়ে গেছে। বনের মূল্যবান গাছের অধিকাংশই শেষ পর্যন্ত ঠাঁই নিয়েছে করাতকলে।
৬ ঘণ্টা আগে