নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের দপ্তরের আগুন তিন দিনেও নেভেনি। আজ বুধবার দুপুরেও তাঁর দপ্তরে ছাইয়ের ভেতর থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখা গেছে। নগর ভবনের দোতলার একটি কক্ষে বসতেন মেয়র লিটন।
নগর ভবনের ১০তলার একটি কক্ষে পেপার কাটিং রাখা হতো। আজ বুধবার সকালেও এখানে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। এর আগে গত সোমবার শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ করে দেশ ছাড়লে নগর ভবনে আগুন দেওয়া হয়। তাতে প্রথম থেকে পঞ্চমতলা পর্যন্ত পুড়ে গেছে। তা ছাড়া প্রতিটি তলার প্রতিটি কক্ষের কম্পিউটার, এসিসহ সব মালামাল লুট করা হয়েছে।
ধ্বংসস্তূপের মধ্যেই আজ বুধবার সকালে সিটি করপোরেশনের কর্মীরা দপ্তরে এসেছিলেন। তাঁরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ শুরু করেছিলেন। তখন ৪০৬ নম্বর কক্ষে কয়েকটি ককটেল দেখতে পান পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। এ সময় নগর ভবনে বোমা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে কর্মীরা হুড়মুড় করে নেমে আসেন।
৪০৬ নম্বর কক্ষটি মেয়রের একজন উপদেষ্টার। দুটি কার্টনে এই কক্ষে কয়েকটি ককটেল রাখা ছিল। পরে কয়েকজন কাউন্সিলর ও প্রধান প্রকৌশলী নূর ইসলাম তুষার ওই কক্ষে যান। দুজন কাউন্সিলর ককটেলের কার্টন দুটি নিচতলায় নিয়ে আসেন।
এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর নেতা সালাহউদ্দিনসহ কয়েকজন নগর ভবনে গিয়ে তাঁদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা করেন। ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা কেন ককটেল নিচে নামিয়ে আনলেন সেই প্রশ্ন তোলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। তাঁরা দাবি করেন, সব সরকারি স্থাপনার নিরাপত্তায় এখন ছাত্ররা আছে। তাঁরা ককটেলগুলো বুঝে নিয়ে কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাদের দূরে সরিয়ে দেন। সেনাবাহিনীকে ডেকে ককটেল নিষ্ক্রিয় করা হবে বলে তাঁরা জানান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী নূর ইসলাম তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সিটি করপোরেশনে ৩০ বছর ধরে চাকরি করছি। আমার দরদ আছে। সব পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে। আমার কষ্ট লাগছে। কিন্তু তারা যেভাবে কথা বলল, তাতে কষ্ট পেয়ে সরে এসেছি। সব যখন পুড়িয়ে দেওয়া হলো, তখন তারা কোথায় ছিল? এখান থেকেই তো আমরা শহরকে সাজানোর কাজ করি।’
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের দপ্তরের আগুন তিন দিনেও নেভেনি। আজ বুধবার দুপুরেও তাঁর দপ্তরে ছাইয়ের ভেতর থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখা গেছে। নগর ভবনের দোতলার একটি কক্ষে বসতেন মেয়র লিটন।
নগর ভবনের ১০তলার একটি কক্ষে পেপার কাটিং রাখা হতো। আজ বুধবার সকালেও এখানে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। এর আগে গত সোমবার শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ করে দেশ ছাড়লে নগর ভবনে আগুন দেওয়া হয়। তাতে প্রথম থেকে পঞ্চমতলা পর্যন্ত পুড়ে গেছে। তা ছাড়া প্রতিটি তলার প্রতিটি কক্ষের কম্পিউটার, এসিসহ সব মালামাল লুট করা হয়েছে।
ধ্বংসস্তূপের মধ্যেই আজ বুধবার সকালে সিটি করপোরেশনের কর্মীরা দপ্তরে এসেছিলেন। তাঁরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ শুরু করেছিলেন। তখন ৪০৬ নম্বর কক্ষে কয়েকটি ককটেল দেখতে পান পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। এ সময় নগর ভবনে বোমা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে কর্মীরা হুড়মুড় করে নেমে আসেন।
৪০৬ নম্বর কক্ষটি মেয়রের একজন উপদেষ্টার। দুটি কার্টনে এই কক্ষে কয়েকটি ককটেল রাখা ছিল। পরে কয়েকজন কাউন্সিলর ও প্রধান প্রকৌশলী নূর ইসলাম তুষার ওই কক্ষে যান। দুজন কাউন্সিলর ককটেলের কার্টন দুটি নিচতলায় নিয়ে আসেন।
এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর নেতা সালাহউদ্দিনসহ কয়েকজন নগর ভবনে গিয়ে তাঁদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা করেন। ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা কেন ককটেল নিচে নামিয়ে আনলেন সেই প্রশ্ন তোলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। তাঁরা দাবি করেন, সব সরকারি স্থাপনার নিরাপত্তায় এখন ছাত্ররা আছে। তাঁরা ককটেলগুলো বুঝে নিয়ে কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাদের দূরে সরিয়ে দেন। সেনাবাহিনীকে ডেকে ককটেল নিষ্ক্রিয় করা হবে বলে তাঁরা জানান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী নূর ইসলাম তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সিটি করপোরেশনে ৩০ বছর ধরে চাকরি করছি। আমার দরদ আছে। সব পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে। আমার কষ্ট লাগছে। কিন্তু তারা যেভাবে কথা বলল, তাতে কষ্ট পেয়ে সরে এসেছি। সব যখন পুড়িয়ে দেওয়া হলো, তখন তারা কোথায় ছিল? এখান থেকেই তো আমরা শহরকে সাজানোর কাজ করি।’
রোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
১ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৪ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
৮ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগে