আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার আমেনা বেগমের (৭৯) নাম বয়স্ক ভাতার তালিকায় থাকলেও টাকার কোনো খোঁজ নেই। তালিকায় তাঁর নাম থাকলেও সেখানে দেওয়া বিকাশ নম্বরটির মালিকের কোনো হদিস মিলছে না। সোনামুখী ইউনিয়নের গণিপুর গ্রামের এই নারী আজ মঙ্গলবার দুপুরে বৃষ্টিতে ভিজে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে এসে খোঁজ নিলে বিষয়টি ধরা পড়ে।
আমেনা বেগমের বয়স্ক ভাতার বইয়ে বিকাশের যে ফোন নম্বর দেওয়া রয়েছে, সেটির মালিক কে, কেউ তা বলতে পারছেন না। বিকাশের ওই নম্বরটিও বন্ধ। আমেনা বেগম গত ৯ মাসের বয়স্ক ভাতা বাবদ ৪ হাজার ৫০০ টাকা পাবেন বলে জানিয়েছেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা সোহেল রানা।
সোহেল রানা বলেন, ‘বয়স্ক ভাতার বইয়ে যে নম্বর দেওয়া রয়েছে, সেটিতে টাকা ঢুকতে পারে। যদি না ঢুকত তাহলে ওই টাকা আমাদের কাছে ফেরত আসত। ইউনিয়ন পর্যায়ে যখন বয়স্ক ভাতার কার্ড করা হয়েছিল, সে সময় কেউ ওই বিকাশ নম্বর দিয়েছিল। তবে এই নম্বর আমরা পরিবর্তন করে দিতে পারব। তখন নতুন যে নম্বর দেওয়া হবে, সেটিতে প্রতি মাসের টাকা চলে আসবে।’
বৃদ্ধা আমেনা বেগমের স্বামী বেশ কয়েক বছর আগে মারা গেছেন। তাঁর তিন ছেলে, তিন মেয়ে। সবার বিয়ে হয়েছে। আর তিন ছেলেরই আলাদা সংসার। ৭৯ বছরের বৃদ্ধা আমেনা বেগম একাই থাকেন। নিজেই রান্না করে খান। আমেনা বেগমের বড় ও মেজো ছেলে রেজাউল করিম (৬০) ও আলিম মণ্ডল (৫০) পেশায় কৃষক। আর ছোট ছেলে ঢাকায় একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন।
আমেনা বেগমের মেজো ছেলে আলিম মণ্ডল বলেন, ‘অনেক দিন আগে সোনামুখী ইউনিয়নে যখন বয়স্ক ভাতার কার্ড করা হচ্ছিল, তখন আমার ছোট ভাই নজরুল মায়ের ওই কার্ড করেছিলেন। সে–ই ওই নম্বরটি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার মাকে নিয়ে আমি ব্যাংকে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে তাঁরা উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছেন। এখান থেকে বলা হলো—মায়ের বয়স্ক ভাতার বইয়ে লেখা বিকাশ নম্বরটিতেই টাকা যেতে পারে। কিন্তু ছোট ভাই বলছেন, ওই নম্বর তাঁর নয়।’
বৃদ্ধা আমেনা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বয়স্ক মানুষ বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে পারি না। সন্তানেরাও আমাকে দেখে না। আগে ব্যাংক থেকে টাকা তুলেছি। এখন নাকি মোবাইল নম্বরে টাকা ঢোকে। কিন্তু কে টাকা তোলে, আর কার নম্বরে টাকা ঢোকে, সেটা আমি জানি না। আমি হাতে টাকা নিতে চাই।’
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার আমেনা বেগমের (৭৯) নাম বয়স্ক ভাতার তালিকায় থাকলেও টাকার কোনো খোঁজ নেই। তালিকায় তাঁর নাম থাকলেও সেখানে দেওয়া বিকাশ নম্বরটির মালিকের কোনো হদিস মিলছে না। সোনামুখী ইউনিয়নের গণিপুর গ্রামের এই নারী আজ মঙ্গলবার দুপুরে বৃষ্টিতে ভিজে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে এসে খোঁজ নিলে বিষয়টি ধরা পড়ে।
আমেনা বেগমের বয়স্ক ভাতার বইয়ে বিকাশের যে ফোন নম্বর দেওয়া রয়েছে, সেটির মালিক কে, কেউ তা বলতে পারছেন না। বিকাশের ওই নম্বরটিও বন্ধ। আমেনা বেগম গত ৯ মাসের বয়স্ক ভাতা বাবদ ৪ হাজার ৫০০ টাকা পাবেন বলে জানিয়েছেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা সোহেল রানা।
সোহেল রানা বলেন, ‘বয়স্ক ভাতার বইয়ে যে নম্বর দেওয়া রয়েছে, সেটিতে টাকা ঢুকতে পারে। যদি না ঢুকত তাহলে ওই টাকা আমাদের কাছে ফেরত আসত। ইউনিয়ন পর্যায়ে যখন বয়স্ক ভাতার কার্ড করা হয়েছিল, সে সময় কেউ ওই বিকাশ নম্বর দিয়েছিল। তবে এই নম্বর আমরা পরিবর্তন করে দিতে পারব। তখন নতুন যে নম্বর দেওয়া হবে, সেটিতে প্রতি মাসের টাকা চলে আসবে।’
বৃদ্ধা আমেনা বেগমের স্বামী বেশ কয়েক বছর আগে মারা গেছেন। তাঁর তিন ছেলে, তিন মেয়ে। সবার বিয়ে হয়েছে। আর তিন ছেলেরই আলাদা সংসার। ৭৯ বছরের বৃদ্ধা আমেনা বেগম একাই থাকেন। নিজেই রান্না করে খান। আমেনা বেগমের বড় ও মেজো ছেলে রেজাউল করিম (৬০) ও আলিম মণ্ডল (৫০) পেশায় কৃষক। আর ছোট ছেলে ঢাকায় একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন।
আমেনা বেগমের মেজো ছেলে আলিম মণ্ডল বলেন, ‘অনেক দিন আগে সোনামুখী ইউনিয়নে যখন বয়স্ক ভাতার কার্ড করা হচ্ছিল, তখন আমার ছোট ভাই নজরুল মায়ের ওই কার্ড করেছিলেন। সে–ই ওই নম্বরটি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার মাকে নিয়ে আমি ব্যাংকে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে তাঁরা উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছেন। এখান থেকে বলা হলো—মায়ের বয়স্ক ভাতার বইয়ে লেখা বিকাশ নম্বরটিতেই টাকা যেতে পারে। কিন্তু ছোট ভাই বলছেন, ওই নম্বর তাঁর নয়।’
বৃদ্ধা আমেনা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বয়স্ক মানুষ বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে পারি না। সন্তানেরাও আমাকে দেখে না। আগে ব্যাংক থেকে টাকা তুলেছি। এখন নাকি মোবাইল নম্বরে টাকা ঢোকে। কিন্তু কে টাকা তোলে, আর কার নম্বরে টাকা ঢোকে, সেটা আমি জানি না। আমি হাতে টাকা নিতে চাই।’
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
৪ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৮ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে