ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর ধামইরহাটে ভুট্টার বাম্পার ফলন হয়েছে। সেই সঙ্গে খুচরা ও পাইকারি বাজারে ভুট্টার চাহিদা ও দাম ভালো থাকায় হাসি ফুটেছে কৃষকদের মুখে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলায় ৩৩ শতাংশ জমিতে ভূট্টা চাষের ওপর প্রণোদনা হিসেবে ৩০০ কৃষককে মাথাপিছু ২ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি এবং ১০ কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হয়েছে। কৃষক পর্যায়ে প্রশিক্ষণের জন্যই ভুট্টার বাম্পার ফলন হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে সরেজমিন উপজেলার জাহানপুর, ইসবপুর, আলমপুর ও ধামইরহাট ইউনিয়ন এলাকায় গেলে দেখা যায়, ব্যাপক ভুট্টার চাষ হয়েছে। ভুট্টা তোলার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা।
স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ধানের চাইতে ভুট্টার চাষ বেশি লাভজনক। অল্প পরিশ্রমে ফলন বেশি পাওয়া যায়। তা ছাড়া ভুট্টার চাহিদাও ব্যাপক। বাজারে শুকনা ভুট্টা মণপ্রতি এক হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা ভুট্টা বিক্রি হচ্ছে মণপ্রতি সাড়ে ৮০০ টাকায়। বাজারে ভারসাম্য বজায় রাখতে মনিটরিংয়ের জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েছেন তাঁরা।
জাহানপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নানাইচ এলাকার ভুট্টাচাষি জিয়াউল ইসলাম বলেন, ‘গত বছরের ডিসেম্বরে ৬০ শতাংশ জমিতে ভুট্টার বীজ রোপণ করেন। এতে সার, বীজ, লেবার, সেচসহ সব মিলিয়ে খরচ পড়েছে প্রায় ১৫ হাজার টাকা। খুচরা বাজারে ১ হাজার টাকা মণ বিক্রি করতে পারলে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা আয় করতে পারব।’
ইসবপুর ইউনিয়নের তাহেরপুর গ্রামের কৃষক গোলাম কিবরিয়া জানান, ‘কৃষি প্রণোদনার আওতায় সার, বীজ পেয়ে ৩৩ শতাংশ জমিতে ভুট্টা চাষ করেছি। এতে ফলন ভালো হয়েছে। বাজারে ভুট্টার দামও ভালো। বিক্রি করে লাভও ভালো হয়েছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তৌফিক আল জুবায়ের বলেন, ‘ভূট্টা চাষ ধানের চেয়ে বেশি লাভজনক। বর্তমানে কাভেরি এইচবি-৫৪৪, এনএইচ-৭৭২০ ও সুপারহিট হাইব্রিড় জাতের ভূট্টা চাষ করা হয়, যার ফলন হেক্টরপ্রতি সর্বনিম্ন ১২ মেট্রিক টন। রবি ও খরিপ উভয় মৌসুমে ভুট্টার চাষ হয়। মে-জুন মাসে ভুট্টা কাটা হয়। এখন হাটবাজারে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা মণ দরে ভুট্টার কেনাবেচা চলছে।’
নওগাঁর ধামইরহাটে ভুট্টার বাম্পার ফলন হয়েছে। সেই সঙ্গে খুচরা ও পাইকারি বাজারে ভুট্টার চাহিদা ও দাম ভালো থাকায় হাসি ফুটেছে কৃষকদের মুখে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলায় ৩৩ শতাংশ জমিতে ভূট্টা চাষের ওপর প্রণোদনা হিসেবে ৩০০ কৃষককে মাথাপিছু ২ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি এবং ১০ কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হয়েছে। কৃষক পর্যায়ে প্রশিক্ষণের জন্যই ভুট্টার বাম্পার ফলন হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে সরেজমিন উপজেলার জাহানপুর, ইসবপুর, আলমপুর ও ধামইরহাট ইউনিয়ন এলাকায় গেলে দেখা যায়, ব্যাপক ভুট্টার চাষ হয়েছে। ভুট্টা তোলার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা।
স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ধানের চাইতে ভুট্টার চাষ বেশি লাভজনক। অল্প পরিশ্রমে ফলন বেশি পাওয়া যায়। তা ছাড়া ভুট্টার চাহিদাও ব্যাপক। বাজারে শুকনা ভুট্টা মণপ্রতি এক হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা ভুট্টা বিক্রি হচ্ছে মণপ্রতি সাড়ে ৮০০ টাকায়। বাজারে ভারসাম্য বজায় রাখতে মনিটরিংয়ের জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েছেন তাঁরা।
জাহানপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নানাইচ এলাকার ভুট্টাচাষি জিয়াউল ইসলাম বলেন, ‘গত বছরের ডিসেম্বরে ৬০ শতাংশ জমিতে ভুট্টার বীজ রোপণ করেন। এতে সার, বীজ, লেবার, সেচসহ সব মিলিয়ে খরচ পড়েছে প্রায় ১৫ হাজার টাকা। খুচরা বাজারে ১ হাজার টাকা মণ বিক্রি করতে পারলে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা আয় করতে পারব।’
ইসবপুর ইউনিয়নের তাহেরপুর গ্রামের কৃষক গোলাম কিবরিয়া জানান, ‘কৃষি প্রণোদনার আওতায় সার, বীজ পেয়ে ৩৩ শতাংশ জমিতে ভুট্টা চাষ করেছি। এতে ফলন ভালো হয়েছে। বাজারে ভুট্টার দামও ভালো। বিক্রি করে লাভও ভালো হয়েছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তৌফিক আল জুবায়ের বলেন, ‘ভূট্টা চাষ ধানের চেয়ে বেশি লাভজনক। বর্তমানে কাভেরি এইচবি-৫৪৪, এনএইচ-৭৭২০ ও সুপারহিট হাইব্রিড় জাতের ভূট্টা চাষ করা হয়, যার ফলন হেক্টরপ্রতি সর্বনিম্ন ১২ মেট্রিক টন। রবি ও খরিপ উভয় মৌসুমে ভুট্টার চাষ হয়। মে-জুন মাসে ভুট্টা কাটা হয়। এখন হাটবাজারে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা মণ দরে ভুট্টার কেনাবেচা চলছে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
১৭ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২২ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২৭ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে