বড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের বড়াইগ্রামে বাদশা মিয়া (৪০) নামে এক প্রতিবন্ধীর জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে এক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগে উপজেলার জেয়াড়ী ইউনিয়নের আহম্মেদপুর এলাকায় আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগি।
সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবন্ধী বাদশা মিয়া বলেন, ‘আমার দাদা ১৯৮৮ সালে জাফর আলীর ৭৫ শতক জমির মধ্য ৫৪ শতক জমি কিনেন। ওই জমির পূর্ব অংশ তিনি ভোগদখল করে আসছেন। এর আগে জাফর আলী ১৯৮৩ সালে আবু বক্কর সিদ্দিকের কাছে ১৮ শতক জমি বিক্রি করে। আবু বক্কর সিদ্দিকের সেই জমির পশ্চিমাংশ ভোগদখলে ছিলেন। পরে আবু বক্কর সিদ্দিক আবুল হোসেনের কাছে তা বিক্রি করেন। আবুল হোসেন আবার সালেহা বেগমের কাছে বিক্রি করেন। সালেহা বেগম সেই জমি ২০২২ সালের নভেম্বরে পুলিশের এসআই মিজানুর রহমানের কাছে বিক্রি করেন। মিজানুর রহমান দলিলে জায়গাটি পূর্ব অংশ উল্লেখ করে রেজিষ্ট্রি করে নেন। যা আমাদের ভোগদখলে আছে। সেই জমি দখল করে বাড়ি নির্মাণ করছেন মিজানুর রহমান।’
সংবাদ সম্মেলনে বাদশা মিয়া আরও বলেন, ‘গত বছরের ৪ ডিসেম্বর আমাদের জমি দখল করতে আসলে আমি বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ দেই। থানা থেকে পুলিশ এসে এসে বাড়ি নির্মাণ করতে নিষেধ করে। কিছুদিন পর মিজানুর আবার নির্মাণকাজ শুরু করেন। আমি আবার থানায় অভিযোগ দিলেও প্রতিকার পাইনি। পরে ২৬ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগ দেই। আদালত তখন নিষেধাজ্ঞা জারি করে বড়াইগ্রাম থানা–পুলিশকে কাজ বন্ধের নির্দেশ দেয়। বড়াইগ্রাম থানার এএসআই আব্দুর রউফ ৭ জানুয়ারি কাজ বন্ধের নির্দেশ ও আগামী ২৯ জানুয়ারি মিজানুরকে আদালতে হাজির হতে বলেন। কিন্তু মিজানুর আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।’
এ বিষয়ে সালেহা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পশ্চিম অংশ আমাদের ও পূর্ব অংশ বাদশা মিয়ার ভোগদখলে ছিল। কিন্তু কোনো দলিলেই কাত উল্লেখ নেই। এবার রেজিষ্টির সময় মহরি সেই কাত লিখে দিয়েছেন। মিজানুর পূর্ব অংশ রেজিষ্টি করে নিয়েছে আমরা বুঝতে পারি নাই।’
পুলিশ সদস্য মিজানুর রহমান (৩৭) জরুরি সেবা ৯৯৯ এর কল সেন্টারে কর্মরত। তিনি উপজেলার আহম্মেদপুর গ্রামের বাসিন্দা ও বাংলাদেশ পুলিশের উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই)।
এ বিষয়ে মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যেভাবে জমি কিনেছি সেভাবেই বাড়ি করছি। তাই দখলের অভিযোগ ভিত্তিহীন।’
নাটোরের বড়াইগ্রামে বাদশা মিয়া (৪০) নামে এক প্রতিবন্ধীর জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে এক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগে উপজেলার জেয়াড়ী ইউনিয়নের আহম্মেদপুর এলাকায় আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগি।
সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবন্ধী বাদশা মিয়া বলেন, ‘আমার দাদা ১৯৮৮ সালে জাফর আলীর ৭৫ শতক জমির মধ্য ৫৪ শতক জমি কিনেন। ওই জমির পূর্ব অংশ তিনি ভোগদখল করে আসছেন। এর আগে জাফর আলী ১৯৮৩ সালে আবু বক্কর সিদ্দিকের কাছে ১৮ শতক জমি বিক্রি করে। আবু বক্কর সিদ্দিকের সেই জমির পশ্চিমাংশ ভোগদখলে ছিলেন। পরে আবু বক্কর সিদ্দিক আবুল হোসেনের কাছে তা বিক্রি করেন। আবুল হোসেন আবার সালেহা বেগমের কাছে বিক্রি করেন। সালেহা বেগম সেই জমি ২০২২ সালের নভেম্বরে পুলিশের এসআই মিজানুর রহমানের কাছে বিক্রি করেন। মিজানুর রহমান দলিলে জায়গাটি পূর্ব অংশ উল্লেখ করে রেজিষ্ট্রি করে নেন। যা আমাদের ভোগদখলে আছে। সেই জমি দখল করে বাড়ি নির্মাণ করছেন মিজানুর রহমান।’
সংবাদ সম্মেলনে বাদশা মিয়া আরও বলেন, ‘গত বছরের ৪ ডিসেম্বর আমাদের জমি দখল করতে আসলে আমি বড়াইগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ দেই। থানা থেকে পুলিশ এসে এসে বাড়ি নির্মাণ করতে নিষেধ করে। কিছুদিন পর মিজানুর আবার নির্মাণকাজ শুরু করেন। আমি আবার থানায় অভিযোগ দিলেও প্রতিকার পাইনি। পরে ২৬ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগ দেই। আদালত তখন নিষেধাজ্ঞা জারি করে বড়াইগ্রাম থানা–পুলিশকে কাজ বন্ধের নির্দেশ দেয়। বড়াইগ্রাম থানার এএসআই আব্দুর রউফ ৭ জানুয়ারি কাজ বন্ধের নির্দেশ ও আগামী ২৯ জানুয়ারি মিজানুরকে আদালতে হাজির হতে বলেন। কিন্তু মিজানুর আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।’
এ বিষয়ে সালেহা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পশ্চিম অংশ আমাদের ও পূর্ব অংশ বাদশা মিয়ার ভোগদখলে ছিল। কিন্তু কোনো দলিলেই কাত উল্লেখ নেই। এবার রেজিষ্টির সময় মহরি সেই কাত লিখে দিয়েছেন। মিজানুর পূর্ব অংশ রেজিষ্টি করে নিয়েছে আমরা বুঝতে পারি নাই।’
পুলিশ সদস্য মিজানুর রহমান (৩৭) জরুরি সেবা ৯৯৯ এর কল সেন্টারে কর্মরত। তিনি উপজেলার আহম্মেদপুর গ্রামের বাসিন্দা ও বাংলাদেশ পুলিশের উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই)।
এ বিষয়ে মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যেভাবে জমি কিনেছি সেভাবেই বাড়ি করছি। তাই দখলের অভিযোগ ভিত্তিহীন।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৪ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৪ ঘণ্টা আগে