পাবনা প্রতিনিধি
জন্ম থেকেই শারীরিক প্রতিবন্ধী জাবেদ চৌধুরী (৬৮)। দুই হাত আর দুই পায়ে ভর করে চলাফেরা করেন। প্রতিবন্ধকতা দমাতে পারেনি তাঁকে। দুই হাত আর দুই পায়ে ভর করে কেন্দ্রে এসে ভোট দিলেন। প্রথমবার ইভিএমে ভোট দিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন তিনি।
আজ বুধবার পাবনার বেড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চলছে ভোট গ্রহণ। কাশীনাথপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ভোট দিয়ে বের হওয়ার পর কথা হয় জাবেদ চৌধুরীর সঙ্গে।
আলাপকালে জাবেদ চৌধুরী বলেন, ‘২০ বছর বয়স থেকে প্রতিটি নির্বাচনে ভোট দিয়ে আসছি। এত বছর ব্যালট পেপারে ভোট দিয়ে আসলেও এবারই প্রথম ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট দিয়েছি।’
জাবেদ চৌধুরী বলেন, ‘ইভিএম পদ্ধতি খুব একটা কঠিন নয়। সকালে আমার স্ত্রী প্রথমে ভোট দিয়ে আমাকে বিস্তারিত জানিয়েছে কীভাবে ভোট দিতে হয়। প্রথমে সাদা বাটনে চাপ দিয়ে পরে সবুজ বাটনে চাপ দিতে হয়। এভাবেই আমি খুব সহজে ভোট দিয়েছি। কোনো সমস্যা হয়নি।’
জানা গেছে, বেড়া উপজেলার আমিনপুরের জাতসাকিনী ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামের মৃত ময়েন চৌধুরীর ছেলে জাবেদ। জন্ম থেকেই তিনি শারীরিক প্রতিবন্ধী।
সংসারে তাঁর স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। দুজনকেই বিয়ে দিয়েছেন। ছেলের নাম আলামিন (২৭) ও মেয়ের নাম বিউটি (১৯)। ছেলে আলামিন তাঁর সঙ্গেই থাকেন। তিনি নির্মাণশ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। স্ত্রী নুরজাহান খাতুন গৃহিণী।
এত বছর বয়স হলেও তিনি এত দিন প্রতিবন্ধী ভাতা পাননি। দুই বছর আগে বেড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল হক বাবু তাঁর একটি প্রতিবন্ধী ভাতা করে দিয়েছেন। সেই ভাতার টাকা, ছেলের কিছু আয় এবং মানুষের সাহায্য নিয়ে তাঁদের সংসার চলে।
জাবেদ চৌধুরী বলেন, ‘এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটের পরিবেশ ভালো। ইভিএম মেশিনে ভোট দিয়ে ভালোই লেগেছে।’
জন্ম থেকেই শারীরিক প্রতিবন্ধী জাবেদ চৌধুরী (৬৮)। দুই হাত আর দুই পায়ে ভর করে চলাফেরা করেন। প্রতিবন্ধকতা দমাতে পারেনি তাঁকে। দুই হাত আর দুই পায়ে ভর করে কেন্দ্রে এসে ভোট দিলেন। প্রথমবার ইভিএমে ভোট দিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন তিনি।
আজ বুধবার পাবনার বেড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চলছে ভোট গ্রহণ। কাশীনাথপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ভোট দিয়ে বের হওয়ার পর কথা হয় জাবেদ চৌধুরীর সঙ্গে।
আলাপকালে জাবেদ চৌধুরী বলেন, ‘২০ বছর বয়স থেকে প্রতিটি নির্বাচনে ভোট দিয়ে আসছি। এত বছর ব্যালট পেপারে ভোট দিয়ে আসলেও এবারই প্রথম ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট দিয়েছি।’
জাবেদ চৌধুরী বলেন, ‘ইভিএম পদ্ধতি খুব একটা কঠিন নয়। সকালে আমার স্ত্রী প্রথমে ভোট দিয়ে আমাকে বিস্তারিত জানিয়েছে কীভাবে ভোট দিতে হয়। প্রথমে সাদা বাটনে চাপ দিয়ে পরে সবুজ বাটনে চাপ দিতে হয়। এভাবেই আমি খুব সহজে ভোট দিয়েছি। কোনো সমস্যা হয়নি।’
জানা গেছে, বেড়া উপজেলার আমিনপুরের জাতসাকিনী ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামের মৃত ময়েন চৌধুরীর ছেলে জাবেদ। জন্ম থেকেই তিনি শারীরিক প্রতিবন্ধী।
সংসারে তাঁর স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। দুজনকেই বিয়ে দিয়েছেন। ছেলের নাম আলামিন (২৭) ও মেয়ের নাম বিউটি (১৯)। ছেলে আলামিন তাঁর সঙ্গেই থাকেন। তিনি নির্মাণশ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। স্ত্রী নুরজাহান খাতুন গৃহিণী।
এত বছর বয়স হলেও তিনি এত দিন প্রতিবন্ধী ভাতা পাননি। দুই বছর আগে বেড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল হক বাবু তাঁর একটি প্রতিবন্ধী ভাতা করে দিয়েছেন। সেই ভাতার টাকা, ছেলের কিছু আয় এবং মানুষের সাহায্য নিয়ে তাঁদের সংসার চলে।
জাবেদ চৌধুরী বলেন, ‘এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটের পরিবেশ ভালো। ইভিএম মেশিনে ভোট দিয়ে ভালোই লেগেছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে