জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে সাইদুল হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ ১০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে এক লাখ করে টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) আবু নাছিম মো. শামীমুল ইমাম শামীম বিষয়টি রায়ের নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা সবাই জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার আঁওড়া কালিমোহর মহল্লার বাসিন্দা। তাঁরা হলেন— মৃত তফিজ উদ্দীনের ছেলে জয়নাল মণ্ডল, মোজাম্মেল হক ও মোফাজ্জল হোসেন, মোফাজ্জলের ছেলে মোস্তফা ও মোসফর আলী, মোজাম্মেলের ছেলে মাহফুজার ও মাসুদ, বাদশার ছেলে মামুনুর রশীদ, মৃত লসির উদ্দীনের ছেলে সামসুদ্দিন এবং আলমগীরের ছেলে বেলাল। রায় ঘোষণার সময় জয়নাল ছাড়া বাকি আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আদালত ও মামলার নথি থেকে জানা গেছে, জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার আঁওড়া কালিমোহর গ্রামের বাসিন্দা আ. সামাদ ও জয়নাল মণ্ডলের মধ্যে জমাজমি নিয়ে অনেক দিন থেকে বিরোধ চলছিল। ওই জমিটি আ. সামাদের দখলে থাকা অবস্থায় গত ২০১৫ সালের ৫ জুলাই জয়নালসহ অন্য আসামিরা জোরপূর্বক দখলে নিতে চান।
এ জন্য তাঁরা ওই জমিতে গিয়ে মাটি কাটেন। সে সময় আ. সামাদের ছেলে সাইদুল ও শরিফুল তাঁদের বাধা দেন। এতে জয়নালসহ অন্য আসামিরা ক্ষিপ্ত হয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে প্রতিপক্ষকে আঘাত করেন। সে সময় তাঁরা চিৎকার চেঁচামেচি করেন। এরই মধ্যে সাইদুল গুরুতর জখম হন।
স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি হতে থাকে। কর্তব্যরত চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে প্রথমে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঘটনার নয় দিন পর সাইদুল মৃত্যু বরণ করেন।
এ ঘটনায় আ. সামাদ বাদী হয়ে ১০ জনের নাম উল্লেখপূর্বক কালাই থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করেন তৎকালীন কালাই থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) বিশ্বজিৎ বর্মণ। তদন্ত শেষে তিনি ২০১৫ সালের ২৬ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র জমা করেন।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) আবু নাছিম মো. শামীমুল ইমাম শামীম আজকের পত্রিকাকে জামান, সাইদুল হত্যা মামলার রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট। এ মামলায় ২২ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। এরপর দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আজ মঙ্গলবার বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন।
তবে রায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিবাদীপক্ষের আইনজীবী কাজী রাব্বিউল হাসান মোনেম। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, এ রায় সঠিক হয়নি। তাই তাঁরা যথানিয়মে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।
জয়পুরহাটে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে সাইদুল হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ ১০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে এক লাখ করে টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) আবু নাছিম মো. শামীমুল ইমাম শামীম বিষয়টি রায়ের নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা সবাই জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার আঁওড়া কালিমোহর মহল্লার বাসিন্দা। তাঁরা হলেন— মৃত তফিজ উদ্দীনের ছেলে জয়নাল মণ্ডল, মোজাম্মেল হক ও মোফাজ্জল হোসেন, মোফাজ্জলের ছেলে মোস্তফা ও মোসফর আলী, মোজাম্মেলের ছেলে মাহফুজার ও মাসুদ, বাদশার ছেলে মামুনুর রশীদ, মৃত লসির উদ্দীনের ছেলে সামসুদ্দিন এবং আলমগীরের ছেলে বেলাল। রায় ঘোষণার সময় জয়নাল ছাড়া বাকি আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আদালত ও মামলার নথি থেকে জানা গেছে, জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার আঁওড়া কালিমোহর গ্রামের বাসিন্দা আ. সামাদ ও জয়নাল মণ্ডলের মধ্যে জমাজমি নিয়ে অনেক দিন থেকে বিরোধ চলছিল। ওই জমিটি আ. সামাদের দখলে থাকা অবস্থায় গত ২০১৫ সালের ৫ জুলাই জয়নালসহ অন্য আসামিরা জোরপূর্বক দখলে নিতে চান।
এ জন্য তাঁরা ওই জমিতে গিয়ে মাটি কাটেন। সে সময় আ. সামাদের ছেলে সাইদুল ও শরিফুল তাঁদের বাধা দেন। এতে জয়নালসহ অন্য আসামিরা ক্ষিপ্ত হয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে প্রতিপক্ষকে আঘাত করেন। সে সময় তাঁরা চিৎকার চেঁচামেচি করেন। এরই মধ্যে সাইদুল গুরুতর জখম হন।
স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি হতে থাকে। কর্তব্যরত চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে প্রথমে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঘটনার নয় দিন পর সাইদুল মৃত্যু বরণ করেন।
এ ঘটনায় আ. সামাদ বাদী হয়ে ১০ জনের নাম উল্লেখপূর্বক কালাই থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করেন তৎকালীন কালাই থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) বিশ্বজিৎ বর্মণ। তদন্ত শেষে তিনি ২০১৫ সালের ২৬ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র জমা করেন।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) আবু নাছিম মো. শামীমুল ইমাম শামীম আজকের পত্রিকাকে জামান, সাইদুল হত্যা মামলার রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট। এ মামলায় ২২ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। এরপর দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আজ মঙ্গলবার বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন।
তবে রায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিবাদীপক্ষের আইনজীবী কাজী রাব্বিউল হাসান মোনেম। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, এ রায় সঠিক হয়নি। তাই তাঁরা যথানিয়মে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।
প্রতিষ্ঠানের মালিক মো. জামিনুর রহমান বলেন, ডিও অনুযায়ী গত ৩ আগস্ট সরকার টাঙ্গাইল জেলা আনসার ও গ্রাম পুলিশকে চালগুলো বরাদ্দ দেয়। বরাদ্দের নিয়ম অনুযায়ী টাঙ্গাইলের মেসার্স নিলয় ট্রেডার্স তা ক্রয় করে আমার কাছে বিক্রি করে। তিনি দাবি করেন, রসিদের ভিত্তিতে চালগুলো ক্রয় করেছেন।
৬ মিনিট আগেহাটের নির্দিষ্ট কোনো দিন নেই। মূলত চাষাবাদের মৌসুম শেষে কিংবা জমি প্রস্তুতির সময় এখানে ভিড় বাড়ে। ঈশ্বরগঞ্জ ও নান্দাইল ছাড়াও পাশের ত্রিশাল, গফরগাঁও, হোসেনপুর, তাড়াইল ও গৌরীপুরের কৃষকেরাও কম দামে কৃষিযন্ত্র কিনতে আসেন।
১২ মিনিট আগেগত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
১৫ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
২০ মিনিট আগে