সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে এক অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর শরীরে আগুন দেওয়ার অভিযোগে স্বামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সন্ধ্যায় তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে, গতকাল রোববার গৃহবধূর শরীরে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার হযরত আলী কাজীপুর উপজেলার হাজরাহাটি গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে। তাঁর স্ত্রী ববিতা খাতুন সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
ববিতা খাতুনের বাবা বকুল শেখ বলেন, ‘প্রায় দুই বছর আগে হযরত আলীর সঙ্গে ববিতার বিয়ে হয়। বর্তমানে সে সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা। বিয়ের পর থেকে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ চলে আসছিল। গতকাল রোববার ববিতাকে আমাদের বাড়িতে আনার জন্য ওর মা মেয়ে জামাতার বাড়ি যায়।’
বকুল শেখ আরও বলেন, ‘এ সময় তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে হযরত আলী ও ববিতার মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এরই একপর্যায়ে হযরত আলী ববিতার শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে তার শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। এখানে চিকিৎসা শেষে উন্নত চকিৎসার জন্য তাকে সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।’
এ ঘটনায় ববিতা খাতুনের বাবা বকুল শেখ বাদী হয়ে স্বামী হযরত আলী, শাশুড়ি চাঁন ভানু ও ননদ বালিকা খাতুনকে আসামি করে কাজীপুর থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা ববিতা খাতুন চিকিৎসার জন্য আসলে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। দগ্ধ হওয়া নারীর পুরো পেট পুড়ে যাওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
কাজীপুর আমলি আদালতের জিআরও মাসুদ রানা এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দুপুরে হযরত আলীকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পরে বিচারক কে এম শাহরিয়ার বাপ্পি তাঁকে কারাগারে পাঠানো আদেশ দিলে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম জানান, গৃহবধূ ববিতার শরীরে আগুন দেওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই মামলায় হযরত আলীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে এক অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর শরীরে আগুন দেওয়ার অভিযোগে স্বামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সন্ধ্যায় তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে, গতকাল রোববার গৃহবধূর শরীরে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার হযরত আলী কাজীপুর উপজেলার হাজরাহাটি গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে। তাঁর স্ত্রী ববিতা খাতুন সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
ববিতা খাতুনের বাবা বকুল শেখ বলেন, ‘প্রায় দুই বছর আগে হযরত আলীর সঙ্গে ববিতার বিয়ে হয়। বর্তমানে সে সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা। বিয়ের পর থেকে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ চলে আসছিল। গতকাল রোববার ববিতাকে আমাদের বাড়িতে আনার জন্য ওর মা মেয়ে জামাতার বাড়ি যায়।’
বকুল শেখ আরও বলেন, ‘এ সময় তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে হযরত আলী ও ববিতার মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এরই একপর্যায়ে হযরত আলী ববিতার শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে তার শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। এখানে চিকিৎসা শেষে উন্নত চকিৎসার জন্য তাকে সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।’
এ ঘটনায় ববিতা খাতুনের বাবা বকুল শেখ বাদী হয়ে স্বামী হযরত আলী, শাশুড়ি চাঁন ভানু ও ননদ বালিকা খাতুনকে আসামি করে কাজীপুর থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা ববিতা খাতুন চিকিৎসার জন্য আসলে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। দগ্ধ হওয়া নারীর পুরো পেট পুড়ে যাওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
কাজীপুর আমলি আদালতের জিআরও মাসুদ রানা এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, দুপুরে হযরত আলীকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পরে বিচারক কে এম শাহরিয়ার বাপ্পি তাঁকে কারাগারে পাঠানো আদেশ দিলে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
কাজীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম জানান, গৃহবধূ ববিতার শরীরে আগুন দেওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই মামলায় হযরত আলীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৪ মিনিট আগে