পিরোজপুর প্রতিনিধি
পিরোজপুর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম এ আউয়ালের ছোট ভাইয়ের ছেলে তানভীর মুজিব অভির ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। হামলায় অভিসহ ৩ জন আহত হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে সদর উপজেলার সিকদার মল্লিক ইউনিয়ন থেকে পিরোজপুর শহরের ফেরার পথে কদমতলায় হামলার এ হামলা ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে অভির ছোট ভাই এবং জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক তৌকির মুজিব আবির।
আহতদের মধ্যে দুইজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনার পর তার বাসা এবং অফিসে হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার মাহমুদ সজলের।
জানা গেছে, তানভীর মুজিব অভি পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মজিবুর রহমান খালেক এবং পিরোজপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সালমা রহমান হ্যাপির বড় ছেলে। অভি জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
আহত অভির ছোট ভাই আবির বলেন, ‘দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে সিকদার মল্লিক থেকে অভি পিরোজপুরে ফিরছিল। এ সময় অভিকে বহনকারীসহ দুইটি মোটরসাইকেল কিছুটা আগে চলে আসে। এ সময় কদমতলায় পূর্ব থেকে ওঁৎ পেতে থাকা সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান বায়জিদ হোসেনের লোকজন ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা করে।
এ সময় অভির সঙ্গে থাকা রনি দাসকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। তখন হামলাকারীরা অভি এবং তার সঙ্গে থাকা স্মরণ চক্রবর্ত্তীকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরবর্তীতে অভীর সহযোগীরা আসায় হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। এরপরে অভীসহ আহত তিন জনকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে নেওয়া হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানার জন্য আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিমের অনুসারী বায়জিদকে ফোন দেওয়া হলে তিনি ফোন রিসিভ না করে কেটে দেন। তাকে খুদে বার্তা পাঠালেও তিনি এর কোনো উত্তর দেননি।
এ ঘটনার পর বায়জিদের অনুসারী পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার মাহমুদ সজলের বাসা ও অফিসে অভির অনুসারীরা হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ সজলের। এ ছাড়া বায়জিদ সমর্থক একজনকে মারধর করার অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
এ সব ঘটনার পর পিরোজপুর শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে শহর পরিদর্শন করেন পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলামসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সময়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে নির্বাচন কমিশন আমাদের যে নির্দেশনা দিয়েছেন আমরা তা পালন করে যাচ্ছি। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো পক্ষ যেনো আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিঘ্ন ঘটাতে না পারে এই ব্যাপারে সচেষ্ট আছি। যারাই নির্বাচনী পরিবেশ অস্থিতিশীল করে তুলবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
পিরোজপুর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম এ আউয়ালের ছোট ভাইয়ের ছেলে তানভীর মুজিব অভির ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। হামলায় অভিসহ ৩ জন আহত হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে সদর উপজেলার সিকদার মল্লিক ইউনিয়ন থেকে পিরোজপুর শহরের ফেরার পথে কদমতলায় হামলার এ হামলা ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে অভির ছোট ভাই এবং জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক তৌকির মুজিব আবির।
আহতদের মধ্যে দুইজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনার পর তার বাসা এবং অফিসে হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার মাহমুদ সজলের।
জানা গেছে, তানভীর মুজিব অভি পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মজিবুর রহমান খালেক এবং পিরোজপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সালমা রহমান হ্যাপির বড় ছেলে। অভি জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
আহত অভির ছোট ভাই আবির বলেন, ‘দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে সিকদার মল্লিক থেকে অভি পিরোজপুরে ফিরছিল। এ সময় অভিকে বহনকারীসহ দুইটি মোটরসাইকেল কিছুটা আগে চলে আসে। এ সময় কদমতলায় পূর্ব থেকে ওঁৎ পেতে থাকা সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান বায়জিদ হোসেনের লোকজন ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা করে।
এ সময় অভির সঙ্গে থাকা রনি দাসকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। তখন হামলাকারীরা অভি এবং তার সঙ্গে থাকা স্মরণ চক্রবর্ত্তীকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরবর্তীতে অভীর সহযোগীরা আসায় হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। এরপরে অভীসহ আহত তিন জনকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে নেওয়া হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানার জন্য আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিমের অনুসারী বায়জিদকে ফোন দেওয়া হলে তিনি ফোন রিসিভ না করে কেটে দেন। তাকে খুদে বার্তা পাঠালেও তিনি এর কোনো উত্তর দেননি।
এ ঘটনার পর বায়জিদের অনুসারী পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার মাহমুদ সজলের বাসা ও অফিসে অভির অনুসারীরা হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ সজলের। এ ছাড়া বায়জিদ সমর্থক একজনকে মারধর করার অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
এ সব ঘটনার পর পিরোজপুর শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে শহর পরিদর্শন করেন পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলামসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সময়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে নির্বাচন কমিশন আমাদের যে নির্দেশনা দিয়েছেন আমরা তা পালন করে যাচ্ছি। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো পক্ষ যেনো আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিঘ্ন ঘটাতে না পারে এই ব্যাপারে সচেষ্ট আছি। যারাই নির্বাচনী পরিবেশ অস্থিতিশীল করে তুলবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, পিআর পদ্ধতি, জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দল নিষিদ্ধ করাসহ বেশ কিছু অভিন্ন দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি ইসলামি দল। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উভয়...
১ মিনিট আগেসুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের সীমান্ত থেকে অপহরণের ২৪ ঘণ্টা পরও উদ্ধার হয়নি ছয় বাংলাদেশি। এ নিয়ে উদ্বিগ্ন তাদের পরিবার। এদিকে মুক্তিপণের জন্য মাথাপিছু ১ লাখ টাকা করে ভারতীয় ফোন নম্বরে পাঠানোর জন্য বলা হচ্ছে বলে দাবি একটি সূত্রের।
২৬ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা পুনর্বহালের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ-মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। তবে কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতা দেখা দিয়েছে।
৩১ মিনিট আগেপঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে পাঁচ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে শিশুর বাবা বাদী হয়ে দেবীগঞ্জ থানায় মামলাটি করেন। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ১৪ সেপ্টেম্বর বিকেলে দেবীগঞ্জ পৌরসভা এলাকায় বাড়ির সামনে খেলা করছিল ভুক্তভোগী শিশু।
৩২ মিনিট আগে