পাবনা প্রতিনিধি

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেছেন, ‘গত সরকারের আমলে যত্রতত্র বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হলেও শিক্ষার মান রক্ষা করা হয়নি। মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ব্যর্থ হয়েছে। একটি প্রজন্ম পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।’
আজ শুক্রবার নিজ কার্যালয়ে জেলার গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় উপাচার্য এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘এখানে যোগদানের পর নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা দেখেছি। শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে দলীয়করণ করা হয়েছে। শিক্ষক না থাকলেও ইচ্ছামতো বিভাগ খোলা হয়েছে। প্রশাসনিক কার্যক্রমে নিয়মকানুন মানা হয়নি। শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো আচরণবিধি তৈরি করা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ন্ত্রণ করত একটি অসাধু চক্র। শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করা হয়েছে। এখানে গত ১৬ বছরেও কোনো সিস্টেম গড়ে ওঠেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়কে সঠিক পথে আনার জন্য এবং একটি আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে নানা পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে বলে জানান অধ্যাপক আব্দুল আওয়াল। তিনি বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী রিসার্চ সেল গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের গ্রন্থাগার-মেডিকেল সুবিধা, খেলাধুলার পরিবেশ, আবাসিক হলের সুযোগ-সুবিধা এবং এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিস বাড়ানোর পাশাপাশি শিক্ষার মান তথা শিক্ষার পরিবেশ উন্নয়নে সার্বক্ষণিক একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আধুনিক যুগোপযোগী বিভাগ খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ জনবল তৈরি করা হচ্ছে।
উপাচার্য বলেন, ‘যেসব বিভাগের অ্যাক্রেডিটেশন নেই, সেসব বিভাগের অ্যাক্রেডিটেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বন্ধ একাডেমিক স্কলারশিপ চালু করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ, ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তমনে চলাফেরা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড করতে পারে, তার ব্যবস্থা করাসহ বিভিন্ন ক্লাব গড়ে তোলার কাজ চলছে। আমরা এমন পদ্ধতি গড়ে তুলতে চাই, যাতে একদিন বিশ্ববিদ্যালয়টি পাবনাবাসীর গর্ব হয়ে ওঠে।’
অধ্যাপক আব্দুল আওয়াল জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন বাড়ানোর জন্য জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। পাবনার ঐতিহ্য কৃষি, পশুপালন—এগুলো নিয়ে গবেষণা করা হবে। সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি সম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ চলছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান খান, ছাত্র উপদেষ্টা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রাশেদুল হক, রেজিস্ট্রার বিজন কুমার প্রমুখ।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেছেন, ‘গত সরকারের আমলে যত্রতত্র বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হলেও শিক্ষার মান রক্ষা করা হয়নি। মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ব্যর্থ হয়েছে। একটি প্রজন্ম পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।’
আজ শুক্রবার নিজ কার্যালয়ে জেলার গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় উপাচার্য এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘এখানে যোগদানের পর নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা দেখেছি। শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে দলীয়করণ করা হয়েছে। শিক্ষক না থাকলেও ইচ্ছামতো বিভাগ খোলা হয়েছে। প্রশাসনিক কার্যক্রমে নিয়মকানুন মানা হয়নি। শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো আচরণবিধি তৈরি করা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ন্ত্রণ করত একটি অসাধু চক্র। শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করা হয়েছে। এখানে গত ১৬ বছরেও কোনো সিস্টেম গড়ে ওঠেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়কে সঠিক পথে আনার জন্য এবং একটি আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে নানা পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে বলে জানান অধ্যাপক আব্দুল আওয়াল। তিনি বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী রিসার্চ সেল গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের গ্রন্থাগার-মেডিকেল সুবিধা, খেলাধুলার পরিবেশ, আবাসিক হলের সুযোগ-সুবিধা এবং এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিস বাড়ানোর পাশাপাশি শিক্ষার মান তথা শিক্ষার পরিবেশ উন্নয়নে সার্বক্ষণিক একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আধুনিক যুগোপযোগী বিভাগ খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ জনবল তৈরি করা হচ্ছে।
উপাচার্য বলেন, ‘যেসব বিভাগের অ্যাক্রেডিটেশন নেই, সেসব বিভাগের অ্যাক্রেডিটেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বন্ধ একাডেমিক স্কলারশিপ চালু করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ, ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তমনে চলাফেরা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড করতে পারে, তার ব্যবস্থা করাসহ বিভিন্ন ক্লাব গড়ে তোলার কাজ চলছে। আমরা এমন পদ্ধতি গড়ে তুলতে চাই, যাতে একদিন বিশ্ববিদ্যালয়টি পাবনাবাসীর গর্ব হয়ে ওঠে।’
অধ্যাপক আব্দুল আওয়াল জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন বাড়ানোর জন্য জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। পাবনার ঐতিহ্য কৃষি, পশুপালন—এগুলো নিয়ে গবেষণা করা হবে। সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি সম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ চলছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান খান, ছাত্র উপদেষ্টা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রাশেদুল হক, রেজিস্ট্রার বিজন কুমার প্রমুখ।
পাবনা প্রতিনিধি

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেছেন, ‘গত সরকারের আমলে যত্রতত্র বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হলেও শিক্ষার মান রক্ষা করা হয়নি। মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ব্যর্থ হয়েছে। একটি প্রজন্ম পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।’
আজ শুক্রবার নিজ কার্যালয়ে জেলার গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় উপাচার্য এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘এখানে যোগদানের পর নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা দেখেছি। শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে দলীয়করণ করা হয়েছে। শিক্ষক না থাকলেও ইচ্ছামতো বিভাগ খোলা হয়েছে। প্রশাসনিক কার্যক্রমে নিয়মকানুন মানা হয়নি। শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো আচরণবিধি তৈরি করা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ন্ত্রণ করত একটি অসাধু চক্র। শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করা হয়েছে। এখানে গত ১৬ বছরেও কোনো সিস্টেম গড়ে ওঠেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়কে সঠিক পথে আনার জন্য এবং একটি আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে নানা পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে বলে জানান অধ্যাপক আব্দুল আওয়াল। তিনি বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী রিসার্চ সেল গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের গ্রন্থাগার-মেডিকেল সুবিধা, খেলাধুলার পরিবেশ, আবাসিক হলের সুযোগ-সুবিধা এবং এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিস বাড়ানোর পাশাপাশি শিক্ষার মান তথা শিক্ষার পরিবেশ উন্নয়নে সার্বক্ষণিক একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আধুনিক যুগোপযোগী বিভাগ খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ জনবল তৈরি করা হচ্ছে।
উপাচার্য বলেন, ‘যেসব বিভাগের অ্যাক্রেডিটেশন নেই, সেসব বিভাগের অ্যাক্রেডিটেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বন্ধ একাডেমিক স্কলারশিপ চালু করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ, ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তমনে চলাফেরা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড করতে পারে, তার ব্যবস্থা করাসহ বিভিন্ন ক্লাব গড়ে তোলার কাজ চলছে। আমরা এমন পদ্ধতি গড়ে তুলতে চাই, যাতে একদিন বিশ্ববিদ্যালয়টি পাবনাবাসীর গর্ব হয়ে ওঠে।’
অধ্যাপক আব্দুল আওয়াল জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন বাড়ানোর জন্য জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। পাবনার ঐতিহ্য কৃষি, পশুপালন—এগুলো নিয়ে গবেষণা করা হবে। সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি সম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ চলছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান খান, ছাত্র উপদেষ্টা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রাশেদুল হক, রেজিস্ট্রার বিজন কুমার প্রমুখ।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেছেন, ‘গত সরকারের আমলে যত্রতত্র বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হলেও শিক্ষার মান রক্ষা করা হয়নি। মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ব্যর্থ হয়েছে। একটি প্রজন্ম পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।’
আজ শুক্রবার নিজ কার্যালয়ে জেলার গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় উপাচার্য এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘এখানে যোগদানের পর নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা দেখেছি। শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে দলীয়করণ করা হয়েছে। শিক্ষক না থাকলেও ইচ্ছামতো বিভাগ খোলা হয়েছে। প্রশাসনিক কার্যক্রমে নিয়মকানুন মানা হয়নি। শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো আচরণবিধি তৈরি করা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ন্ত্রণ করত একটি অসাধু চক্র। শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করা হয়েছে। এখানে গত ১৬ বছরেও কোনো সিস্টেম গড়ে ওঠেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়কে সঠিক পথে আনার জন্য এবং একটি আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে নানা পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে বলে জানান অধ্যাপক আব্দুল আওয়াল। তিনি বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী রিসার্চ সেল গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের গ্রন্থাগার-মেডিকেল সুবিধা, খেলাধুলার পরিবেশ, আবাসিক হলের সুযোগ-সুবিধা এবং এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিস বাড়ানোর পাশাপাশি শিক্ষার মান তথা শিক্ষার পরিবেশ উন্নয়নে সার্বক্ষণিক একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আধুনিক যুগোপযোগী বিভাগ খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ জনবল তৈরি করা হচ্ছে।
উপাচার্য বলেন, ‘যেসব বিভাগের অ্যাক্রেডিটেশন নেই, সেসব বিভাগের অ্যাক্রেডিটেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বন্ধ একাডেমিক স্কলারশিপ চালু করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ, ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তমনে চলাফেরা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড করতে পারে, তার ব্যবস্থা করাসহ বিভিন্ন ক্লাব গড়ে তোলার কাজ চলছে। আমরা এমন পদ্ধতি গড়ে তুলতে চাই, যাতে একদিন বিশ্ববিদ্যালয়টি পাবনাবাসীর গর্ব হয়ে ওঠে।’
অধ্যাপক আব্দুল আওয়াল জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন বাড়ানোর জন্য জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। পাবনার ঐতিহ্য কৃষি, পশুপালন—এগুলো নিয়ে গবেষণা করা হবে। সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি সম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ চলছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান খান, ছাত্র উপদেষ্টা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রাশেদুল হক, রেজিস্ট্রার বিজন কুমার প্রমুখ।

বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার প্রতিনিধি

বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন। বরাবরের মতোই অবকাশযাপনে ভ্রমণপিপাসুরা এবারও দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজারে ছুটে এসেছেন।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, শনিবার পর্যন্ত অন্তত ৫ লাখ পর্যটক কক্সবাজারে ভ্রমণ করবেন। তবে শনিবারেই চাপ কমবে না। পর্যটকের এই ঢল আগামী ১ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকবে। এর মধ্যে ৩১ ডিসেম্বর কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে পর্যটকেরা ভিড় করবেন।
হোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসের মালিকেরা বলছেন, বুধবার বিকেল থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটকেরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। ইতিমধ্যে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ কলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী শনিবার পর্যন্ত শহরের তারকা মানের হোটেলগুলোয় শতভাগ কক্ষ বুকিং রয়েছে। মাঝারি মানের হোটেল ও রিসোর্টগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
সাগরপারের তারকা মানের হোটেল কক্স টুডেতে কক্ষ আছে ২৪৫টি। তাদের প্রায় সব কক্ষ শনিবার পর্যন্ত বুকিং আছে। হোটেলটির মহাব্যবস্থাপক (রিজার্ভেশন) আবু তালেব শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন দিনের ছুটিতে আশানুরূপ পর্যটক ভ্রমণে এসেছেন।
কক্সবাজার শহর, মেরিন ড্রাইভ, সেন্ট মার্টিন ও আশপাশের এলাকার ৬০০ হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, গেস্ট হাউসে প্রায় দুই লাখ পর্যটকের রাতযাপনের সুযোগ আছে। হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, বছরের শেষ সময়ে আশানুরূপ পর্যটকের সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। বিপুল পর্যটক সমাগমে যেন কেউ থাকা-খাওয়ায় বাড়তি অর্থ আদায় না করে তার জন্য পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী, লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, পর্যটকের আনাগোনায় তিন কিলোমিটার সৈকত মুখর। কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। শান্ত সৈকতে কেউ গোসলে নেমেছেন, কেউ জেটস্কি করে দূর সাগরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ আবার চেয়ার-ছাতায় বসে প্রিয়জনদের সঙ্গে সমুদ্র দর্শনে সময় কাটাচ্ছেন। গোসলে নামা বিপুল পর্যটকদের নানাভাবে সতর্ক করছেন লাইফগার্ড ও বিচকর্মীরা। এ দিন সকাল থেকেই পর্যটকের বাড়তি চাপে কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে কলাতলী সড়ক, মেরিন ড্রাইভ ও শহরের প্রধান সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
পর্যটকেরা শহরের এই তিন পয়েন্টের পাশাপাশি মেরিন ড্রাইভ ধরে দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সৈকতে ভিড় করছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন।
কুমিল্লার হোমনা থেকে পরিবার নিয়ে বেড়াতে এসেছেন সরকারি কর্মকর্তা আবিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এর মধ্যে বড়দিনের সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটি পড়েছে। ফলে বাচ্চাদের নিয়ে তিন দিনের জন্য ঘুরতে বেরিয়ে পড়লাম।’ তাঁর মতো পরিবার নিয়ে অনেকেই বেড়ানোর জন্য বের হয়েছেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের প্রধান ও অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটিতে পর্যটকদের চাপ বাড়বে—বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক টহলে রয়েছেন। কোথাও পর্যটক হয়রানির খবর পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন। বরাবরের মতোই অবকাশযাপনে ভ্রমণপিপাসুরা এবারও দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজারে ছুটে এসেছেন।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, শনিবার পর্যন্ত অন্তত ৫ লাখ পর্যটক কক্সবাজারে ভ্রমণ করবেন। তবে শনিবারেই চাপ কমবে না। পর্যটকের এই ঢল আগামী ১ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকবে। এর মধ্যে ৩১ ডিসেম্বর কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে পর্যটকেরা ভিড় করবেন।
হোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসের মালিকেরা বলছেন, বুধবার বিকেল থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটকেরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। ইতিমধ্যে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ কলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী শনিবার পর্যন্ত শহরের তারকা মানের হোটেলগুলোয় শতভাগ কক্ষ বুকিং রয়েছে। মাঝারি মানের হোটেল ও রিসোর্টগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
সাগরপারের তারকা মানের হোটেল কক্স টুডেতে কক্ষ আছে ২৪৫টি। তাদের প্রায় সব কক্ষ শনিবার পর্যন্ত বুকিং আছে। হোটেলটির মহাব্যবস্থাপক (রিজার্ভেশন) আবু তালেব শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন দিনের ছুটিতে আশানুরূপ পর্যটক ভ্রমণে এসেছেন।
কক্সবাজার শহর, মেরিন ড্রাইভ, সেন্ট মার্টিন ও আশপাশের এলাকার ৬০০ হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, গেস্ট হাউসে প্রায় দুই লাখ পর্যটকের রাতযাপনের সুযোগ আছে। হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, বছরের শেষ সময়ে আশানুরূপ পর্যটকের সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। বিপুল পর্যটক সমাগমে যেন কেউ থাকা-খাওয়ায় বাড়তি অর্থ আদায় না করে তার জন্য পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী, লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, পর্যটকের আনাগোনায় তিন কিলোমিটার সৈকত মুখর। কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। শান্ত সৈকতে কেউ গোসলে নেমেছেন, কেউ জেটস্কি করে দূর সাগরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ আবার চেয়ার-ছাতায় বসে প্রিয়জনদের সঙ্গে সমুদ্র দর্শনে সময় কাটাচ্ছেন। গোসলে নামা বিপুল পর্যটকদের নানাভাবে সতর্ক করছেন লাইফগার্ড ও বিচকর্মীরা। এ দিন সকাল থেকেই পর্যটকের বাড়তি চাপে কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে কলাতলী সড়ক, মেরিন ড্রাইভ ও শহরের প্রধান সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
পর্যটকেরা শহরের এই তিন পয়েন্টের পাশাপাশি মেরিন ড্রাইভ ধরে দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সৈকতে ভিড় করছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন।
কুমিল্লার হোমনা থেকে পরিবার নিয়ে বেড়াতে এসেছেন সরকারি কর্মকর্তা আবিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এর মধ্যে বড়দিনের সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটি পড়েছে। ফলে বাচ্চাদের নিয়ে তিন দিনের জন্য ঘুরতে বেরিয়ে পড়লাম।’ তাঁর মতো পরিবার নিয়ে অনেকেই বেড়ানোর জন্য বের হয়েছেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের প্রধান ও অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটিতে পর্যটকদের চাপ বাড়বে—বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক টহলে রয়েছেন। কোথাও পর্যটক হয়রানির খবর পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেছেন, ‘গত সরকারের আমলে যত্রতত্র বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হলেও শিক্ষার মান রক্ষা করা হয়নি। মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ব্যর্থ হয়েছে। একটি প্রজন্ম পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।’
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেট প্রতিনিধি

সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
পুলিশ জানায়, বুধবার বিকেলে সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইল ১ নম্বর রোডের মারুফ টি স্টল নামক দোকানে অভিযান পরিচালনা করে তির শিলং-জাতীয় জুয়া খেলা অবস্থায় তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইলের সজীব মিয়ার কলোনির রমিজ আলীর ছেলে তাহের মিয়া (৩০), উসমান মিয়ার ছেলে শামীম (২০), ইমন মিয়ার কলোনির মো. আব্দুল করিম তালুকদারের ছেলে মো. স্বপন মিয়া (৫৫), রঙ্গ মিয়ার ছেলে জসিম (৪৫), জামাল উদ্দিনের ছেলে আল আমিন (২৭), আব্দুর রশিদের ছেলে মো. বাদল (৩৮) এবং আবুল কালামের ছেলে সুজাত মিয়া (৩৫)।
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
পুলিশ জানায়, বুধবার বিকেলে সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইল ১ নম্বর রোডের মারুফ টি স্টল নামক দোকানে অভিযান পরিচালনা করে তির শিলং-জাতীয় জুয়া খেলা অবস্থায় তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইলের সজীব মিয়ার কলোনির রমিজ আলীর ছেলে তাহের মিয়া (৩০), উসমান মিয়ার ছেলে শামীম (২০), ইমন মিয়ার কলোনির মো. আব্দুল করিম তালুকদারের ছেলে মো. স্বপন মিয়া (৫৫), রঙ্গ মিয়ার ছেলে জসিম (৪৫), জামাল উদ্দিনের ছেলে আল আমিন (২৭), আব্দুর রশিদের ছেলে মো. বাদল (৩৮) এবং আবুল কালামের ছেলে সুজাত মিয়া (৩৫)।
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেছেন, ‘গত সরকারের আমলে যত্রতত্র বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হলেও শিক্ষার মান রক্ষা করা হয়নি। মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ব্যর্থ হয়েছে। একটি প্রজন্ম পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।’
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রিয়াদ শিউলী বেগমের একমাত্র ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫ হাজার ৮০ টাকা, দুটি আইফোন, একটি স্মার্টফোন ও একটি এয়ারপড জব্দ করা হয়।
র্যাবের পাঠানো বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানা গেছে, নিহত শিউলি বেগম সৌদি আরবপ্রবাসী ছিলেন। গত ২৭ অক্টোবর দুই মাসের ছুটিতে বাংলাদেশে আসেন। পরে নগরীর ট্যাংক রোডের বাসিন্দা রবিউল ইসলামের বাড়ির নিচতলায় ছেলে রিয়াদ খান এবং দ্বিতীয় স্বামী সাগরকে নিয়ে বসবাস শুরু করেন।
দেশে আসার ১০-১২ দিন পরে উত্তরা ব্যাংক খুলনা শাখা থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে আলমারিতে রেখে দেন।
৯ ডিসেম্বর রাতে শিউলী বেগমের বড় মেয়ে রুবিনা আক্তার এবং তাঁর স্বামী রাজিব রাতের খাবার খেয়ে বাড়িতে চলে যান। ১০ ডিসেম্বর সকাল থেকে শিউলী বেগমকে ফোনে না পেয়ে রুবিনা আক্তারকে খোঁজ নিতে বলেন তাঁর স্বামী।
কিন্তু খোঁজ নিয়ে তাঁর সন্ধান না পেয়ে ওই দিন রাতে স্থানীয়দের সহায়তায় তালা ভেঙে ঘর থেকে শিউলী বেগমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পরে তাঁর ঘর থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উধাও হয়ে যায়। শিউলী বেগম হত্যার পর থেকে একমাত্র ছেলে রিয়াদ খানেরও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই রায়হান গাজী বাদী হয়ে শিউলী বেগমের ছেলে রিয়াদ খানকে আসামি করে মামলা করেন। উন্নত প্রযুক্তির সহায়তায় র্যাব খুলনা-৬ ও ৭-এর একটি দল তাঁকে ফেনী সদর থেকে গ্রেপ্তার করে।

খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রিয়াদ শিউলী বেগমের একমাত্র ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫ হাজার ৮০ টাকা, দুটি আইফোন, একটি স্মার্টফোন ও একটি এয়ারপড জব্দ করা হয়।
র্যাবের পাঠানো বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানা গেছে, নিহত শিউলি বেগম সৌদি আরবপ্রবাসী ছিলেন। গত ২৭ অক্টোবর দুই মাসের ছুটিতে বাংলাদেশে আসেন। পরে নগরীর ট্যাংক রোডের বাসিন্দা রবিউল ইসলামের বাড়ির নিচতলায় ছেলে রিয়াদ খান এবং দ্বিতীয় স্বামী সাগরকে নিয়ে বসবাস শুরু করেন।
দেশে আসার ১০-১২ দিন পরে উত্তরা ব্যাংক খুলনা শাখা থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে আলমারিতে রেখে দেন।
৯ ডিসেম্বর রাতে শিউলী বেগমের বড় মেয়ে রুবিনা আক্তার এবং তাঁর স্বামী রাজিব রাতের খাবার খেয়ে বাড়িতে চলে যান। ১০ ডিসেম্বর সকাল থেকে শিউলী বেগমকে ফোনে না পেয়ে রুবিনা আক্তারকে খোঁজ নিতে বলেন তাঁর স্বামী।
কিন্তু খোঁজ নিয়ে তাঁর সন্ধান না পেয়ে ওই দিন রাতে স্থানীয়দের সহায়তায় তালা ভেঙে ঘর থেকে শিউলী বেগমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পরে তাঁর ঘর থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উধাও হয়ে যায়। শিউলী বেগম হত্যার পর থেকে একমাত্র ছেলে রিয়াদ খানেরও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই রায়হান গাজী বাদী হয়ে শিউলী বেগমের ছেলে রিয়াদ খানকে আসামি করে মামলা করেন। উন্নত প্রযুক্তির সহায়তায় র্যাব খুলনা-৬ ও ৭-এর একটি দল তাঁকে ফেনী সদর থেকে গ্রেপ্তার করে।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেছেন, ‘গত সরকারের আমলে যত্রতত্র বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হলেও শিক্ষার মান রক্ষা করা হয়নি। মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ব্যর্থ হয়েছে। একটি প্রজন্ম পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।’
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
২৩ ডিসেম্বর রাতে শিবপুর উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের পুবেরগাঁও গ্রামে স্থানীয় ইউপি সদস্য কাশেম খানের খামারে বাছুরটির জন্ম।
খামারমালিক কাশেম খান বলেন, বাছুরটি জন্মের পর থেকেই অসুস্থ। স্বাভাবিকভাবে দুধ পান করতে না পারায় ফিডারের মাধ্যমে দুধ খাওয়াতে হচ্ছে।
তিনি জানান, তাঁর খামারের একটি গাভি বাছুরটির জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেন, এর আগেও গাভিটির বাছুর হয়েছে। কিন্তু এবারের মতো এমন অদ্ভুদ বাছুর আগে কখনো হয়নি।
ঘটনাটি জানাজানির পর থেকেই বাছুরটিকে একনজর দেখতে আশপাশের কৌতূহলী মানুষ খামারে আসছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল জলিল বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে গরু-ছাগল দেখছি। কিন্তু তিন চোখ আর দুই মুখের বাছুর এই প্রথম দেখলাম। খবর পেয়ে দূর থেকে এসেছি।’
আরেক স্থানীয় নারী জরিনা বেগম বলেন, ‘বাছুরটা দেখতে অদ্ভুত লাগলেও মায়া হচ্ছে। বাছুরটির স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। অনেকেই দ্রুত প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিচ্ছেন।’
এর আগে এ ধরনের বাছুর জন্মের বিষয়ে প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সাধারণত জেনেটিকস ডিফেক্টের কারণে গাভির এমন ত্রুটিপূর্ণ বাচ্চার জন্ম হয়।

নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
২৩ ডিসেম্বর রাতে শিবপুর উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের পুবেরগাঁও গ্রামে স্থানীয় ইউপি সদস্য কাশেম খানের খামারে বাছুরটির জন্ম।
খামারমালিক কাশেম খান বলেন, বাছুরটি জন্মের পর থেকেই অসুস্থ। স্বাভাবিকভাবে দুধ পান করতে না পারায় ফিডারের মাধ্যমে দুধ খাওয়াতে হচ্ছে।
তিনি জানান, তাঁর খামারের একটি গাভি বাছুরটির জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেন, এর আগেও গাভিটির বাছুর হয়েছে। কিন্তু এবারের মতো এমন অদ্ভুদ বাছুর আগে কখনো হয়নি।
ঘটনাটি জানাজানির পর থেকেই বাছুরটিকে একনজর দেখতে আশপাশের কৌতূহলী মানুষ খামারে আসছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল জলিল বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে গরু-ছাগল দেখছি। কিন্তু তিন চোখ আর দুই মুখের বাছুর এই প্রথম দেখলাম। খবর পেয়ে দূর থেকে এসেছি।’
আরেক স্থানীয় নারী জরিনা বেগম বলেন, ‘বাছুরটা দেখতে অদ্ভুত লাগলেও মায়া হচ্ছে। বাছুরটির স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। অনেকেই দ্রুত প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিচ্ছেন।’
এর আগে এ ধরনের বাছুর জন্মের বিষয়ে প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সাধারণত জেনেটিকস ডিফেক্টের কারণে গাভির এমন ত্রুটিপূর্ণ বাচ্চার জন্ম হয়।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেছেন, ‘গত সরকারের আমলে যত্রতত্র বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হলেও শিক্ষার মান রক্ষা করা হয়নি। মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। ফলে সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ব্যর্থ হয়েছে। একটি প্রজন্ম পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে।’
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে