পাবনা প্রতিনিধি
ছিফাত রহমান সনম পেশায় কবি ও সংবাদকর্মী। পাশাপাশি জড়িয়ে আছেন নানা সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ডে। অসহায় মানুষের প্রতি তাঁর মমত্ববোধ কাজ করে সব সময়। মুমূর্ষু মানুষকে বাঁচাতে তিনি হাত বাড়িয়েছেন অসংখ্যবার। এ পর্যন্ত তিনি ৬৬ জনকে রক্ত দিয়েছেন। জেলায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রক্তদাতা তিনি।
শুধু সনম নন, আসাদুজ্জামান খোকন, খায়রুজ্জামান আহমেদ অরুণদের মতো অনেকে নিজের রক্ত দিয়ে মুমূর্ষু মানুষকে বাঁচাতে এগিয়ে এসেছেন। শুধু মানবিকতা আর দায়িত্ববোধ থেকে এসব মানুষ রক্ত দিয়ে চলেছেন বছরের পর বছর।
তিন যুগ ধরে কাজ করে চলেছে পাবনার সন্ধানী ডোনার ক্লাব। ১৯৮৮ সালে পাবনায় যাত্রা শুরু করে ক্লাবটি। এ বছর ৩৬ বছর পূর্ণ হলো। এই ক্লাবের সদস্যদের রক্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন অসংখ্য মানুষ। পাবনায় সর্বোচ্চ রক্তাদাতা তিনজন হলেন, আসাদুজ্জামান খোকন (৭০ বার), ছিফাত রহমান সনম (৬৬ বার) ও খায়রুজ্জামান আহমেদ অরুণ (৫৩ বার)।
পাবনার সন্ধানী ডোনার ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সাব্বির হোসেন রিপন বলেন, ‘আমরা মূলত বিনা স্বার্থে আর্তমানবতার সেবায় কাজ করছি। মানবিক মূল্যবোধ থেকে। পাবনা জেলায় প্রথম রক্তদাতা হলেন আওলাদ হোসেন। তিনি ১৯৮৮ সালে ১৭ জুলাই প্রথম রক্ত দেন। কিছুদিন পর জেলায় প্রথম নারী রক্তাদাতা হলেন আনোয়ারা বেগম।’
সাব্বির হোসেন রিপন আরও বলেন, সন্ধানী ডোনার ক্লাবে রক্তাদাতা সদস্য আছেন ৪৫০ জন। এখন পর্যন্ত জেলায় অন্তত ৮০ হাজার মানুষকে রক্ত ও বিনা মূল্যে ওষুধ সেবা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রক্তাদাতা ছিফাত রহমান সনম বলেন, ‘অসহায় মানুষের পাশে থাকতে পেরে আত্মতৃপ্তি অনুভব করি। বিশেষ করে থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুদের রক্ত দিতে ভালো লাগে। যত দিন বেঁচে আছি, এভাবেই মানুষকে ভালোবাসতে চাই।’
জেলায় সর্বোচ্চ রক্তাদাতা আসাদুজ্জামান খোকন বলেন, ‘রক্ত দিলে শরীর সুস্থ ও ভালো থাকে। মন মননে শান্তি পাওয়া যায়। রক্তের জন্য অসহায় মানুষের ছোটাছুটি দেখে স্থির থাকতে পারি না। আমরা চাই, এই রক্তদানের মাধ্যমে মানুষের মাঝে পারস্পরিক সৌহার্দ্য আর ভালোবাসা বেড়ে উঠুক।’
সন্ধানী ডোনার ক্লাব পাবনার সহসভাপতি অধ্যাপক ডা. ইফতেখার মাহমুদ বলেন, ‘পাবনার মানুষের মাঝে রক্তদানের উৎসাহ রয়েছে। যে কারণে যুগ যুগ ধরে আমরা মানুষের জন্য কাজ করতে পারছি। আমরা স্কুল-কলেজে ক্যাম্প করে রক্তদানে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করি। রক্তদানের মাধ্যমে একজন মানুষ নিজের ক্ষতি না করে অন্য মানুষের উপকার করতে পারে। আর সন্ধানী ডোনার ক্লাব রক্তদানের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডও করছে।’
ছিফাত রহমান সনম পেশায় কবি ও সংবাদকর্মী। পাশাপাশি জড়িয়ে আছেন নানা সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ডে। অসহায় মানুষের প্রতি তাঁর মমত্ববোধ কাজ করে সব সময়। মুমূর্ষু মানুষকে বাঁচাতে তিনি হাত বাড়িয়েছেন অসংখ্যবার। এ পর্যন্ত তিনি ৬৬ জনকে রক্ত দিয়েছেন। জেলায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রক্তদাতা তিনি।
শুধু সনম নন, আসাদুজ্জামান খোকন, খায়রুজ্জামান আহমেদ অরুণদের মতো অনেকে নিজের রক্ত দিয়ে মুমূর্ষু মানুষকে বাঁচাতে এগিয়ে এসেছেন। শুধু মানবিকতা আর দায়িত্ববোধ থেকে এসব মানুষ রক্ত দিয়ে চলেছেন বছরের পর বছর।
তিন যুগ ধরে কাজ করে চলেছে পাবনার সন্ধানী ডোনার ক্লাব। ১৯৮৮ সালে পাবনায় যাত্রা শুরু করে ক্লাবটি। এ বছর ৩৬ বছর পূর্ণ হলো। এই ক্লাবের সদস্যদের রক্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন অসংখ্য মানুষ। পাবনায় সর্বোচ্চ রক্তাদাতা তিনজন হলেন, আসাদুজ্জামান খোকন (৭০ বার), ছিফাত রহমান সনম (৬৬ বার) ও খায়রুজ্জামান আহমেদ অরুণ (৫৩ বার)।
পাবনার সন্ধানী ডোনার ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সাব্বির হোসেন রিপন বলেন, ‘আমরা মূলত বিনা স্বার্থে আর্তমানবতার সেবায় কাজ করছি। মানবিক মূল্যবোধ থেকে। পাবনা জেলায় প্রথম রক্তদাতা হলেন আওলাদ হোসেন। তিনি ১৯৮৮ সালে ১৭ জুলাই প্রথম রক্ত দেন। কিছুদিন পর জেলায় প্রথম নারী রক্তাদাতা হলেন আনোয়ারা বেগম।’
সাব্বির হোসেন রিপন আরও বলেন, সন্ধানী ডোনার ক্লাবে রক্তাদাতা সদস্য আছেন ৪৫০ জন। এখন পর্যন্ত জেলায় অন্তত ৮০ হাজার মানুষকে রক্ত ও বিনা মূল্যে ওষুধ সেবা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রক্তাদাতা ছিফাত রহমান সনম বলেন, ‘অসহায় মানুষের পাশে থাকতে পেরে আত্মতৃপ্তি অনুভব করি। বিশেষ করে থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুদের রক্ত দিতে ভালো লাগে। যত দিন বেঁচে আছি, এভাবেই মানুষকে ভালোবাসতে চাই।’
জেলায় সর্বোচ্চ রক্তাদাতা আসাদুজ্জামান খোকন বলেন, ‘রক্ত দিলে শরীর সুস্থ ও ভালো থাকে। মন মননে শান্তি পাওয়া যায়। রক্তের জন্য অসহায় মানুষের ছোটাছুটি দেখে স্থির থাকতে পারি না। আমরা চাই, এই রক্তদানের মাধ্যমে মানুষের মাঝে পারস্পরিক সৌহার্দ্য আর ভালোবাসা বেড়ে উঠুক।’
সন্ধানী ডোনার ক্লাব পাবনার সহসভাপতি অধ্যাপক ডা. ইফতেখার মাহমুদ বলেন, ‘পাবনার মানুষের মাঝে রক্তদানের উৎসাহ রয়েছে। যে কারণে যুগ যুগ ধরে আমরা মানুষের জন্য কাজ করতে পারছি। আমরা স্কুল-কলেজে ক্যাম্প করে রক্তদানে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করি। রক্তদানের মাধ্যমে একজন মানুষ নিজের ক্ষতি না করে অন্য মানুষের উপকার করতে পারে। আর সন্ধানী ডোনার ক্লাব রক্তদানের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডও করছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী ও নাটোর থেকে ফের দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এবার বাস বন্ধ করে দিয়েছেন খোদ মালিকেরাই। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বজলুর রহমান রতন।
১ ঘণ্টা আগেএকপর্যায়ে চালক পেছনের দুই যাত্রীকে ‘বস বস’ বলে কী যেন বলতে থাকেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুর সদর উপজেলার বাঘের বাজার পার হওয়ার পর তাঁর সঙ্গে থাকা দুই যাত্রী হঠাৎ মোকসেদ আলীর চোখ ও হাত-পা বেঁধে ফেলেন। তখন তিনি বুঝতে পারেন, তাঁর সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীরা আদতে অপহরণকারী চক্রের সদস্য।
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সামসুল হককে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপসচিব তানিয়া ফেরদৌস স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর বাউফলে একটি সরকারি প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিপুলসংখ্যক নতুন ও পুরোনো পাঠ্যবই বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় শিক্ষার্থীরা বইগুলো উদ্ধার করে স্কুলে জমা দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে