সোনাইমুড়ী(নোয়াখালী) প্রতিনিধি

পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নৌকা ডোবাতে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের ৩১ বিদ্রোহী প্রার্থী। বহিষ্কার বা কঠোর শাস্তির হুমকি দিয়েও নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না তাঁদের। ফলে বিপাকে পড়েছেন নৌকা সমর্থিত আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, জয়াগ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শওকত আকবরের বিপক্ষে দলের বিদ্রোহী আছেন পাঁচজন, নদনাতে নৌকার প্রার্থী হারুন অর রশিদের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, চাষীরহাটতে নৌকা প্রার্থী আব্দুর রহিমের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, বারগাঁওতে নৌকার প্রার্থী মো. সামছুল আলমের বিপক্ষে বিদ্রোহী দুজন, নাটেশ্বরে নৌকার প্রার্থী মো. কবির হোসেনের বিপক্ষে পাঁচজন, বজরাতে নৌকার প্রার্থী মো. মীরন অর রশীদের বিপক্ষে বিদ্রোহী তিনজন, সোনাপুরে নৌকার প্রার্থী মো. আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী পাঁচজন, দেওটিতে নৌকার প্রার্থী নুরুল আমিনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন, আমিশাপাড়াতে নৌকার প্রার্থী আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন ও অম্বনগরে নৌকার প্রার্থী আক্তার হোসেন দুলুর বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন একজন।
সোনাইমুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল বলেন, ১০ ইউনিয়নেই নৌকার বিরুদ্ধে দলের বিদ্রোহী একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। এদের নিয়ে শিগগিরই আলোচনা করা হবে। নৌকার বিরুদ্ধে কেউ বিদ্রোহী হলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বিদ্রোহী প্রার্থী জানান, সারা বছর দলের জন্য শ্রমঘাম দিয়ে এখন মনোনয়ন বাণিজ্যে নৌকা হাতছাড়া হয়ে গেলেও এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন। জনগণ শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারলে আমরা ফলাফল মেনে নেব। তবে অনেকেই মনে করেন টানা এক যুগের বেশি ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সঠিক প্রার্থীর হাতে নৌকা দিলে এত বেশি বিদ্রোহী থাকত না।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শেখ ফরিদ জানান, সোনাইমুড়ী উপজেলায় ১০ ইউনিয়নের নির্বাচনে মোট প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে ৯১ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৮৯ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৮১ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নৌকা ডোবাতে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের ৩১ বিদ্রোহী প্রার্থী। বহিষ্কার বা কঠোর শাস্তির হুমকি দিয়েও নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না তাঁদের। ফলে বিপাকে পড়েছেন নৌকা সমর্থিত আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, জয়াগ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শওকত আকবরের বিপক্ষে দলের বিদ্রোহী আছেন পাঁচজন, নদনাতে নৌকার প্রার্থী হারুন অর রশিদের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, চাষীরহাটতে নৌকা প্রার্থী আব্দুর রহিমের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, বারগাঁওতে নৌকার প্রার্থী মো. সামছুল আলমের বিপক্ষে বিদ্রোহী দুজন, নাটেশ্বরে নৌকার প্রার্থী মো. কবির হোসেনের বিপক্ষে পাঁচজন, বজরাতে নৌকার প্রার্থী মো. মীরন অর রশীদের বিপক্ষে বিদ্রোহী তিনজন, সোনাপুরে নৌকার প্রার্থী মো. আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী পাঁচজন, দেওটিতে নৌকার প্রার্থী নুরুল আমিনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন, আমিশাপাড়াতে নৌকার প্রার্থী আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন ও অম্বনগরে নৌকার প্রার্থী আক্তার হোসেন দুলুর বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন একজন।
সোনাইমুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল বলেন, ১০ ইউনিয়নেই নৌকার বিরুদ্ধে দলের বিদ্রোহী একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। এদের নিয়ে শিগগিরই আলোচনা করা হবে। নৌকার বিরুদ্ধে কেউ বিদ্রোহী হলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বিদ্রোহী প্রার্থী জানান, সারা বছর দলের জন্য শ্রমঘাম দিয়ে এখন মনোনয়ন বাণিজ্যে নৌকা হাতছাড়া হয়ে গেলেও এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন। জনগণ শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারলে আমরা ফলাফল মেনে নেব। তবে অনেকেই মনে করেন টানা এক যুগের বেশি ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সঠিক প্রার্থীর হাতে নৌকা দিলে এত বেশি বিদ্রোহী থাকত না।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শেখ ফরিদ জানান, সোনাইমুড়ী উপজেলায় ১০ ইউনিয়নের নির্বাচনে মোট প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে ৯১ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৮৯ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৮১ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সোনাইমুড়ী(নোয়াখালী) প্রতিনিধি

পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নৌকা ডোবাতে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের ৩১ বিদ্রোহী প্রার্থী। বহিষ্কার বা কঠোর শাস্তির হুমকি দিয়েও নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না তাঁদের। ফলে বিপাকে পড়েছেন নৌকা সমর্থিত আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, জয়াগ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শওকত আকবরের বিপক্ষে দলের বিদ্রোহী আছেন পাঁচজন, নদনাতে নৌকার প্রার্থী হারুন অর রশিদের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, চাষীরহাটতে নৌকা প্রার্থী আব্দুর রহিমের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, বারগাঁওতে নৌকার প্রার্থী মো. সামছুল আলমের বিপক্ষে বিদ্রোহী দুজন, নাটেশ্বরে নৌকার প্রার্থী মো. কবির হোসেনের বিপক্ষে পাঁচজন, বজরাতে নৌকার প্রার্থী মো. মীরন অর রশীদের বিপক্ষে বিদ্রোহী তিনজন, সোনাপুরে নৌকার প্রার্থী মো. আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী পাঁচজন, দেওটিতে নৌকার প্রার্থী নুরুল আমিনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন, আমিশাপাড়াতে নৌকার প্রার্থী আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন ও অম্বনগরে নৌকার প্রার্থী আক্তার হোসেন দুলুর বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন একজন।
সোনাইমুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল বলেন, ১০ ইউনিয়নেই নৌকার বিরুদ্ধে দলের বিদ্রোহী একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। এদের নিয়ে শিগগিরই আলোচনা করা হবে। নৌকার বিরুদ্ধে কেউ বিদ্রোহী হলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বিদ্রোহী প্রার্থী জানান, সারা বছর দলের জন্য শ্রমঘাম দিয়ে এখন মনোনয়ন বাণিজ্যে নৌকা হাতছাড়া হয়ে গেলেও এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন। জনগণ শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারলে আমরা ফলাফল মেনে নেব। তবে অনেকেই মনে করেন টানা এক যুগের বেশি ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সঠিক প্রার্থীর হাতে নৌকা দিলে এত বেশি বিদ্রোহী থাকত না।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শেখ ফরিদ জানান, সোনাইমুড়ী উপজেলায় ১০ ইউনিয়নের নির্বাচনে মোট প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে ৯১ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৮৯ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৮১ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নৌকা ডোবাতে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের ৩১ বিদ্রোহী প্রার্থী। বহিষ্কার বা কঠোর শাস্তির হুমকি দিয়েও নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না তাঁদের। ফলে বিপাকে পড়েছেন নৌকা সমর্থিত আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, জয়াগ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শওকত আকবরের বিপক্ষে দলের বিদ্রোহী আছেন পাঁচজন, নদনাতে নৌকার প্রার্থী হারুন অর রশিদের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, চাষীরহাটতে নৌকা প্রার্থী আব্দুর রহিমের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, বারগাঁওতে নৌকার প্রার্থী মো. সামছুল আলমের বিপক্ষে বিদ্রোহী দুজন, নাটেশ্বরে নৌকার প্রার্থী মো. কবির হোসেনের বিপক্ষে পাঁচজন, বজরাতে নৌকার প্রার্থী মো. মীরন অর রশীদের বিপক্ষে বিদ্রোহী তিনজন, সোনাপুরে নৌকার প্রার্থী মো. আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী পাঁচজন, দেওটিতে নৌকার প্রার্থী নুরুল আমিনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন, আমিশাপাড়াতে নৌকার প্রার্থী আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন ও অম্বনগরে নৌকার প্রার্থী আক্তার হোসেন দুলুর বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন একজন।
সোনাইমুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল বলেন, ১০ ইউনিয়নেই নৌকার বিরুদ্ধে দলের বিদ্রোহী একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। এদের নিয়ে শিগগিরই আলোচনা করা হবে। নৌকার বিরুদ্ধে কেউ বিদ্রোহী হলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বিদ্রোহী প্রার্থী জানান, সারা বছর দলের জন্য শ্রমঘাম দিয়ে এখন মনোনয়ন বাণিজ্যে নৌকা হাতছাড়া হয়ে গেলেও এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন। জনগণ শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারলে আমরা ফলাফল মেনে নেব। তবে অনেকেই মনে করেন টানা এক যুগের বেশি ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সঠিক প্রার্থীর হাতে নৌকা দিলে এত বেশি বিদ্রোহী থাকত না।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শেখ ফরিদ জানান, সোনাইমুড়ী উপজেলায় ১০ ইউনিয়নের নির্বাচনে মোট প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে ৯১ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৮৯ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৮১ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
১২ মিনিট আগে
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
২৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর প্রতিনিধি

বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
লাভলু জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক। সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের পাঁচ্চর গোলচত্বরে তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেন। প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবরোধের কারণে এক্সপ্রেসওয়ের উভয় পাশে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
মনোনয়নবঞ্চিত প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকীর সমর্থকেরা ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের শিবচর অংশে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর অবরোধ তুলে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘ সময় পর সড়ক অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল এখন সম্পূর্ণ স্বাভাবিক হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে এবং অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
লাভলু জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক। সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের পাঁচ্চর গোলচত্বরে তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেন। প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবরোধের কারণে এক্সপ্রেসওয়ের উভয় পাশে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
মনোনয়নবঞ্চিত প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকীর সমর্থকেরা ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের শিবচর অংশে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর অবরোধ তুলে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘ সময় পর সড়ক অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল এখন সম্পূর্ণ স্বাভাবিক হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে এবং অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নৌকা ডোবাতে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের ৩১ বিদ্রোহী প্রার্থী। বহিষ্কার বা কঠোর শাস্তির হুমকি দিয়েও নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না তাঁদের। ফলে বিপাকে...
১৭ ডিসেম্বর ২০২১
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
২৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লা-৬ (সদর, সদর দক্ষিণ ও সিটি করপোরেশন) আসনে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিক্ষোভ করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য হাজি আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের সমর্থকেরা।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাতে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড, পাড়া-মহল্লা থেকে হাজারো নেতা-কর্মী কান্দিরপাড়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করেন।
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা দলীয় সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানান এবং প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচির হুমকি দেন।
ময়নামতি হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইকবাল বাহার মজুমদার রাত পৌনে ১২টার দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুমিল্লা-৬ আসনে মনোনয়নবঞ্চিত হাজী ইয়াছিনের সমর্থকেরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। এতে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা অবরোধকারীদের সঙ্গে কথা বলছি। যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা বলে তাঁদের মহাসড়ক থেকে সরানোর চেষ্টা করছি।’

কুমিল্লা-৬ (সদর, সদর দক্ষিণ ও সিটি করপোরেশন) আসনে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিক্ষোভ করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য হাজি আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের সমর্থকেরা।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাতে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড, পাড়া-মহল্লা থেকে হাজারো নেতা-কর্মী কান্দিরপাড়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করেন।
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা দলীয় সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানান এবং প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচির হুমকি দেন।
ময়নামতি হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইকবাল বাহার মজুমদার রাত পৌনে ১২টার দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুমিল্লা-৬ আসনে মনোনয়নবঞ্চিত হাজী ইয়াছিনের সমর্থকেরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। এতে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা অবরোধকারীদের সঙ্গে কথা বলছি। যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা বলে তাঁদের মহাসড়ক থেকে সরানোর চেষ্টা করছি।’

পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নৌকা ডোবাতে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের ৩১ বিদ্রোহী প্রার্থী। বহিষ্কার বা কঠোর শাস্তির হুমকি দিয়েও নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না তাঁদের। ফলে বিপাকে...
১৭ ডিসেম্বর ২০২১
বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
১২ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে শহরের মজমপুর গেটে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে অবস্থান নেন সোহরাব সমর্থকেরা। এ সময় তাঁরা সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন ও প্রতিবাদ মিছিল করেন।
এ ছাড়াও সদর উপজেলার মধুপুর-লক্ষ্মীপুর এলাকায় আগুন জ্বালিয়ে সমর্থকেরা বিক্ষোভ করেছেন।
এ সময় তাঁরা বলেন, সোহরাব উদ্দিন কুষ্টিয়া-৩ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য। তিনি দীর্ঘদিন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর বদলে এখানে অন্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে মেনে নেওয়া হবে না। তাই অবিলম্বে এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনকে আবার মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
এর আগে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন। কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থীরা হলেন কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজা আহম্মেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভোড়ামারা) বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সদস্যসচিব প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ (খোকসা-কুমারখালী) বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমি।
এ বিষয়ে মনোনয়নবঞ্চিত সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন বলেন, ‘শুনেছি আমার সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। আমি শহরের বাইরে আছি।’ এর বেশি কথা বলেননি তিনি।
জানতে চাইলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ও সদ্য সদর আসনের মনোনীত প্রার্থী প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার বলেন, কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যিনি মনোনয়ন পাবেন, তাঁর পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তবে এ নির্দেশনা যদি কেউ না মানেন, তাহলে কেন্দ্র ব্যবস্থা নেবে।

কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে শহরের মজমপুর গেটে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে অবস্থান নেন সোহরাব সমর্থকেরা। এ সময় তাঁরা সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন ও প্রতিবাদ মিছিল করেন।
এ ছাড়াও সদর উপজেলার মধুপুর-লক্ষ্মীপুর এলাকায় আগুন জ্বালিয়ে সমর্থকেরা বিক্ষোভ করেছেন।
এ সময় তাঁরা বলেন, সোহরাব উদ্দিন কুষ্টিয়া-৩ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য। তিনি দীর্ঘদিন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর বদলে এখানে অন্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে মেনে নেওয়া হবে না। তাই অবিলম্বে এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনকে আবার মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
এর আগে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন। কুষ্টিয়ার চারটি আসনে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থীরা হলেন কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজা আহম্মেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভোড়ামারা) বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সদস্যসচিব প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ (খোকসা-কুমারখালী) বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমি।
এ বিষয়ে মনোনয়নবঞ্চিত সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন বলেন, ‘শুনেছি আমার সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন। আমি শহরের বাইরে আছি।’ এর বেশি কথা বলেননি তিনি।
জানতে চাইলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ও সদ্য সদর আসনের মনোনীত প্রার্থী প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার বলেন, কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যিনি মনোনয়ন পাবেন, তাঁর পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তবে এ নির্দেশনা যদি কেউ না মানেন, তাহলে কেন্দ্র ব্যবস্থা নেবে।

পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নৌকা ডোবাতে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের ৩১ বিদ্রোহী প্রার্থী। বহিষ্কার বা কঠোর শাস্তির হুমকি দিয়েও নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না তাঁদের। ফলে বিপাকে...
১৭ ডিসেম্বর ২০২১
বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
১২ মিনিট আগে
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
২৩ মিনিট আগে
বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৭ আসনে ধানের শীষের জয়ের জন্য লড়বেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে। বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ঘোষণার পরপরই বগুড়ায় জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলো আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান হওয়ায় বরাবরই বগুড়া বিএনপির শক্তিশালী ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে এই জেলার দুটি আসনে (বগুড়া-৬ ও ৭) নির্বাচনে অংশ নিয়ে কখনো পরাজিত হননি। ঐতিহ্যবাহী এই নির্বাচনী এলাকায় এবার তাঁর সঙ্গে ছেলে তারেক রহমানের মনোনয়ন নিশ্চিত হওয়ায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
আজ রাত ৮টায় বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশার নেতৃত্বে এক আনন্দ মিছিল দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সাতমাথা প্রদক্ষিণ করে। মিছিল শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত হয় এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ।
সমাবেশে রেজাউল করিম বাদশা এই মনোনয়নকে ‘বগুড়ার সর্বস্তরের মানুষের জন্য খুশির সংবাদ’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এ খবর পাওয়ার পরপরই তারেক রহমানকে ফোন করে বগুড়াবাসীর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। তিনি বগুড়াবাসীর কাছে দোয়া ও ভোট প্রার্থনা করেছেন।
রেজাউল করিম আরও বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট দিয়ে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে বগুড়াবাসী নির্বাচিত করবে। আমরা আশা করছি, বগুড়া-৬ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে তারেক রহমান বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবেন এবং প্রধানমন্ত্রী হবেন।’

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৭ আসনে ধানের শীষের জয়ের জন্য লড়বেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে। বগুড়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করার ঘোষণায় জেলাজুড়ে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ঘোষণার পরপরই বগুড়ায় জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলো আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান হওয়ায় বরাবরই বগুড়া বিএনপির শক্তিশালী ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে এই জেলার দুটি আসনে (বগুড়া-৬ ও ৭) নির্বাচনে অংশ নিয়ে কখনো পরাজিত হননি। ঐতিহ্যবাহী এই নির্বাচনী এলাকায় এবার তাঁর সঙ্গে ছেলে তারেক রহমানের মনোনয়ন নিশ্চিত হওয়ায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
আজ রাত ৮টায় বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশার নেতৃত্বে এক আনন্দ মিছিল দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সাতমাথা প্রদক্ষিণ করে। মিছিল শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত হয় এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ।
সমাবেশে রেজাউল করিম বাদশা এই মনোনয়নকে ‘বগুড়ার সর্বস্তরের মানুষের জন্য খুশির সংবাদ’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এ খবর পাওয়ার পরপরই তারেক রহমানকে ফোন করে বগুড়াবাসীর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। তিনি বগুড়াবাসীর কাছে দোয়া ও ভোট প্রার্থনা করেছেন।
রেজাউল করিম আরও বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট দিয়ে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে বগুড়াবাসী নির্বাচিত করবে। আমরা আশা করছি, বগুড়া-৬ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে তারেক রহমান বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবেন এবং প্রধানমন্ত্রী হবেন।’

পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নৌকা ডোবাতে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের ৩১ বিদ্রোহী প্রার্থী। বহিষ্কার বা কঠোর শাস্তির হুমকি দিয়েও নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না তাঁদের। ফলে বিপাকে...
১৭ ডিসেম্বর ২০২১
বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
১২ মিনিট আগে
রাত সাড়ে ১০টার দিকে কান্দিরপাড়ে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আলেখারচর এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করলে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
২৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপির স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনের সমর্থকেরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে