ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলার নাউতারা কৈ পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আফরোজা সুলতানার বিরুদ্ধে চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে বেদম প্রহারের অভিযোগ উঠেছে। গত সোমবার ঘটনাটি ঘটে। প্রধান শিক্ষক আফরোজা সুলতানার বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর বাবা।
ওই স্কুলের একাধিক অভিভাবক দাবি করেছেন, প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে স্কুল ড্রেস না কেনায় তিনি প্রায়ই বাচ্চাদের গালিগালাজ ও মারধর করেন। এছাড়া স্কুল ড্রেসের বাজার মূল্য ২৫০ টাকা হলেও তিনি ড্রেস প্রতি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা দাবি করেন।
এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন, শিক্ষার্থীদের প্রহার করাসহ প্রধান শিক্ষকের নানা অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার কারণে স্কুলে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিনে দিনে কমছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা নুরুন্নবী ইসলাম বলেন, ‘গত সোমবার ক্লাসে পড়া বলতে না পারার অজুহাতে আমার মেয়েসহ ১০-১২ জন শিক্ষার্থীকে প্রধান শিক্ষক আফরোজা সুলতানা বেত দিয়ে প্রহার করে। ফলে মেয়ের শরীরের কয়েকটি স্থান ফুলে ক্ষত হয়ে যায়। আমি বিষয়টি জানার পর মেয়েকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা করাই। পরে বিষয়টি স্কুলের সভাপতি স্বাধীন কুমার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করি। আসলে পড়া নয় স্কুল ড্রেসের টাকা না দেওয়ায় এভাবে প্রহার করা হয়েছে।’
আঞ্জুমান আরা নামে এক অভিভাবক বলেন, ‘গত বছর মেয়েকে স্কুল ড্রেস কিনে দিয়েছি। স্কুল বন্ধ থাকায় পোশাকটি নতুন আছে। কিন্তু প্রধান শিক্ষক নতুন পোশাক বাবদ ৪০০ টাকা দাবি করে আমার মেয়েসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীদের ওপর বারবার চাপ দেন। এমনকি ক্লাস না করিয়ে বাচ্চাদের দিনে ৩-৪ বার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন স্কুল ড্রেসের টাকার জন্য।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক আফরোজা সুলতানা জানান, শিক্ষার্থীদের একটু শাসন না করলে তারা মানুষ হবে কীভাবে? সেদিন দুজন শিক্ষার্থী নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করছিল। সে কারণে একটু শাসন করেছি।
স্কুল ড্রেসের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের নতুন ড্রেস তৈরি করতে বলেছি কিন্তু আমার মাধ্যমে কিনতে হবে এটা সঠিক নয়। আমি বলেছি ড্রেস কিনতে সমস্যা হলে আমার পরিচিত একজন ব্যবসায়ী আছেন।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ জানান, শিক্ষার্থীদের প্রহার নয় ভালোবেসে পাঠদান করাতে হবে। প্রহার করলে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমাকে জানিয়েছেন। এ বিষয়ে দুই সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত চলমান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন জানান, শিক্ষার্থীদের প্রহারের অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্তের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নীলফামারীর ডিমলার নাউতারা কৈ পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আফরোজা সুলতানার বিরুদ্ধে চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে বেদম প্রহারের অভিযোগ উঠেছে। গত সোমবার ঘটনাটি ঘটে। প্রধান শিক্ষক আফরোজা সুলতানার বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর বাবা।
ওই স্কুলের একাধিক অভিভাবক দাবি করেছেন, প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে স্কুল ড্রেস না কেনায় তিনি প্রায়ই বাচ্চাদের গালিগালাজ ও মারধর করেন। এছাড়া স্কুল ড্রেসের বাজার মূল্য ২৫০ টাকা হলেও তিনি ড্রেস প্রতি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা দাবি করেন।
এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন, শিক্ষার্থীদের প্রহার করাসহ প্রধান শিক্ষকের নানা অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার কারণে স্কুলে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিনে দিনে কমছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা নুরুন্নবী ইসলাম বলেন, ‘গত সোমবার ক্লাসে পড়া বলতে না পারার অজুহাতে আমার মেয়েসহ ১০-১২ জন শিক্ষার্থীকে প্রধান শিক্ষক আফরোজা সুলতানা বেত দিয়ে প্রহার করে। ফলে মেয়ের শরীরের কয়েকটি স্থান ফুলে ক্ষত হয়ে যায়। আমি বিষয়টি জানার পর মেয়েকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা করাই। পরে বিষয়টি স্কুলের সভাপতি স্বাধীন কুমার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করি। আসলে পড়া নয় স্কুল ড্রেসের টাকা না দেওয়ায় এভাবে প্রহার করা হয়েছে।’
আঞ্জুমান আরা নামে এক অভিভাবক বলেন, ‘গত বছর মেয়েকে স্কুল ড্রেস কিনে দিয়েছি। স্কুল বন্ধ থাকায় পোশাকটি নতুন আছে। কিন্তু প্রধান শিক্ষক নতুন পোশাক বাবদ ৪০০ টাকা দাবি করে আমার মেয়েসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীদের ওপর বারবার চাপ দেন। এমনকি ক্লাস না করিয়ে বাচ্চাদের দিনে ৩-৪ বার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন স্কুল ড্রেসের টাকার জন্য।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক আফরোজা সুলতানা জানান, শিক্ষার্থীদের একটু শাসন না করলে তারা মানুষ হবে কীভাবে? সেদিন দুজন শিক্ষার্থী নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করছিল। সে কারণে একটু শাসন করেছি।
স্কুল ড্রেসের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের নতুন ড্রেস তৈরি করতে বলেছি কিন্তু আমার মাধ্যমে কিনতে হবে এটা সঠিক নয়। আমি বলেছি ড্রেস কিনতে সমস্যা হলে আমার পরিচিত একজন ব্যবসায়ী আছেন।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ জানান, শিক্ষার্থীদের প্রহার নয় ভালোবেসে পাঠদান করাতে হবে। প্রহার করলে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমাকে জানিয়েছেন। এ বিষয়ে দুই সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত চলমান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন জানান, শিক্ষার্থীদের প্রহারের অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্তের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’ নামে প্যানেল ঘোষণা করেছে বামধারার বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এতে ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, ছাত্র গণমঞ্চ, বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলন, বৃহত্তর পাহাড়ি ছাত্র পরিষদসহ...
৫ মিনিট আগেরাজধানীর বাড্ডায় চালককে খুন করে ব্যটারিচালিত রিকশা ছিনতাইচেষ্টার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনা ঘাতক দুই ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নিহতের নাম মাসুদ কাজল (৪২)।
৪০ মিনিট আগেরাজধানীর ডেমরায় নেশার টাকা জন্য বাবা-ছেলে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে বটির ওপর পড়ে ছেলে রাকিব হোসেন বাবু (২৫) নিহত হয়েছে। আজ সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা পৌনে ৩টার দিকে ডেমড়া বামৈল তালতলা বাজার এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। মুমূর্ষ অবস্থায় ওই ওই যুবককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক...
৪০ মিনিট আগেডলার প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আদিব ফয়েজ নামের একটি চক্রের হোতাকে গ্রেপ্তার করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। রাজধানীর খিলগাঁওয়ের সিপাহীবাগ এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪৩ মিনিট আগে