দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনা সদর ও দুর্গাপুরবাসীর পারাপারের জন্য খেয়া নৌকাই একমাত্র ভরসা। কারণ স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হয়ে গেলেও নেত্রকোনার কংস নদের দেওটুকুন ফেরিঘাটে নির্মাণ হয়নি ব্রিজ। ফলে ওই এলাকার হাজার হাজার মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এতে করে ব্রিজের অভাবে প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে একটি মাত্র নৌকার দিয়ে নদী পারাপার করতে হচ্ছে।
সরেজমিন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারীদের দাপ্তরিক কাজে প্রতিদিন নেত্রকোনা জেলা সদরে আসতে হয়। সাধারণ মানুষ জরুরি রোগী নিয়ে যাতায়াত করে থাকেন এই সড়ক দিয়ে। মামলা মোকদ্দমা সংক্রান্ত কাজে অতি অল্প সময়ে জেলা শহরে আসা যায়। নেত্রকোনা সদর থেকে দেওটুকুন ফেরিঘাট পর্যন্ত এবং ফেরিঘাট থেকে দুর্গাপুর উপজেলা পর্যন্ত পাকা রাস্তা নির্মাণ হলেও এখানে ব্রিজ নির্মাণের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি। এতে এ অঞ্চলের হাজার হাজার যাত্রী জেলা সদরে যাতায়াত করার জন্য ফেরিঘাটে এসে রোদ, বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে নানা দুর্ভোগের শিকার হয়ে থাকেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পর নৌকা ঘাটে ভিড়লে শুরু হয় নৌকায় ওঠার প্রতিযোগিতা। ফেরিতে যাত্রীদের সঙ্গে সিএনজি, অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, গাদাগাদি করে বহন করা হয়। এ ছাড়া নদী পারাপার সংলগ্ন গ্রামগুলো থেকে ধান, পাট, চাল, শাকসবজি মাছ ও অনন্যা পণ্য পারাপারে সরাসরি কোনো ব্যবস্থা না থাকায় পরিবহন খরচ হয় দ্বিগুণ। প্রতিদিন এই দেওুটুকুন ফেরিঘাট দিয়ে দুই উপজেলার প্রায় তিন হাজার মানুষ নদী পারাপার করেন।
এ বিষয়ে দেওটুকুন এলাকার ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, আমি প্রায় সব সময় ব্যবসার কাজে জেলা শহরে গিয়ে বিভিন্ন মালামাল আনি। মালামাল নিয়ে নৌকা পারাপার খুবই কষ্টসাধ্য। দেশে আজ এত উন্নয়ন হচ্ছে অথচ জেলা শহরের নিকটে বসবাস করেও আজ আমরা অবহেলিত। কারণ আমরা একটা ব্রিজ পেলাম না। তাই বর্তমান সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি যাতে খুব শিগগিরই যেন ব্রিজ তৈরি করে দেওয়া হয়।
দুর্গাপুর উপজেলার মোটরসাইকেল চালক রাসেল মিয়া বলেন, আমি নিজেই প্রতিদিন নৌকাযোগে পার হয়ে জেলা শহরে যাই। কিন্তু সেখানে পারাপারের জন্য রয়েছে একটি মাত্র খেয়া নৌকা। যার কারণে দীর্ঘ ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
নদী পার হওয়া যাত্রী প্রমা সাহা বলেন, অনেকেই জনপ্রতিনিধি হওয়ার আগে আমাদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকেন। কিন্তু নির্বাচনের পর আর কেউ আমাদের খোঁজখবর রাখেন না। আমরা অনেক দিন ধরে একটি ব্রিজের স্বপ্ন দেখছি। কিন্তু আমদের স্বপ্ন যেন স্বপ্নই রয়ে গেল।
এ নিয়ে নেত্রকোনা-১ আসনের সাংসদ মানু মজুমদার বলেন, কংশ নদীর দেওটুকুন ফেরিঘাটে একটি ব্রিজ নির্মাণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এটি নির্মাণে আমার পরিকল্পনা রয়েছে। শিগগিরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নেত্রকোনা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ কুণ্ড বলেন, দেওটুকুন ফেরিঘাটে ব্রিজ নির্মাণে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নেত্রকোনা সদর ও দুর্গাপুরবাসীর পারাপারের জন্য খেয়া নৌকাই একমাত্র ভরসা। কারণ স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হয়ে গেলেও নেত্রকোনার কংস নদের দেওটুকুন ফেরিঘাটে নির্মাণ হয়নি ব্রিজ। ফলে ওই এলাকার হাজার হাজার মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এতে করে ব্রিজের অভাবে প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে একটি মাত্র নৌকার দিয়ে নদী পারাপার করতে হচ্ছে।
সরেজমিন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারীদের দাপ্তরিক কাজে প্রতিদিন নেত্রকোনা জেলা সদরে আসতে হয়। সাধারণ মানুষ জরুরি রোগী নিয়ে যাতায়াত করে থাকেন এই সড়ক দিয়ে। মামলা মোকদ্দমা সংক্রান্ত কাজে অতি অল্প সময়ে জেলা শহরে আসা যায়। নেত্রকোনা সদর থেকে দেওটুকুন ফেরিঘাট পর্যন্ত এবং ফেরিঘাট থেকে দুর্গাপুর উপজেলা পর্যন্ত পাকা রাস্তা নির্মাণ হলেও এখানে ব্রিজ নির্মাণের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি। এতে এ অঞ্চলের হাজার হাজার যাত্রী জেলা সদরে যাতায়াত করার জন্য ফেরিঘাটে এসে রোদ, বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে নানা দুর্ভোগের শিকার হয়ে থাকেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পর নৌকা ঘাটে ভিড়লে শুরু হয় নৌকায় ওঠার প্রতিযোগিতা। ফেরিতে যাত্রীদের সঙ্গে সিএনজি, অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, গাদাগাদি করে বহন করা হয়। এ ছাড়া নদী পারাপার সংলগ্ন গ্রামগুলো থেকে ধান, পাট, চাল, শাকসবজি মাছ ও অনন্যা পণ্য পারাপারে সরাসরি কোনো ব্যবস্থা না থাকায় পরিবহন খরচ হয় দ্বিগুণ। প্রতিদিন এই দেওুটুকুন ফেরিঘাট দিয়ে দুই উপজেলার প্রায় তিন হাজার মানুষ নদী পারাপার করেন।
এ বিষয়ে দেওটুকুন এলাকার ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, আমি প্রায় সব সময় ব্যবসার কাজে জেলা শহরে গিয়ে বিভিন্ন মালামাল আনি। মালামাল নিয়ে নৌকা পারাপার খুবই কষ্টসাধ্য। দেশে আজ এত উন্নয়ন হচ্ছে অথচ জেলা শহরের নিকটে বসবাস করেও আজ আমরা অবহেলিত। কারণ আমরা একটা ব্রিজ পেলাম না। তাই বর্তমান সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি যাতে খুব শিগগিরই যেন ব্রিজ তৈরি করে দেওয়া হয়।
দুর্গাপুর উপজেলার মোটরসাইকেল চালক রাসেল মিয়া বলেন, আমি নিজেই প্রতিদিন নৌকাযোগে পার হয়ে জেলা শহরে যাই। কিন্তু সেখানে পারাপারের জন্য রয়েছে একটি মাত্র খেয়া নৌকা। যার কারণে দীর্ঘ ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
নদী পার হওয়া যাত্রী প্রমা সাহা বলেন, অনেকেই জনপ্রতিনিধি হওয়ার আগে আমাদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকেন। কিন্তু নির্বাচনের পর আর কেউ আমাদের খোঁজখবর রাখেন না। আমরা অনেক দিন ধরে একটি ব্রিজের স্বপ্ন দেখছি। কিন্তু আমদের স্বপ্ন যেন স্বপ্নই রয়ে গেল।
এ নিয়ে নেত্রকোনা-১ আসনের সাংসদ মানু মজুমদার বলেন, কংশ নদীর দেওটুকুন ফেরিঘাটে একটি ব্রিজ নির্মাণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এটি নির্মাণে আমার পরিকল্পনা রয়েছে। শিগগিরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নেত্রকোনা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ কুণ্ড বলেন, দেওটুকুন ফেরিঘাটে ব্রিজ নির্মাণে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সিলেটে ১১ কেভি ফিডারের বিতরণ লাইন ও ট্রান্সফরমারের জরুরি মেরামত এবং সংরক্ষণ কাজের জন্য বিভিন্ন এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। শনিবার সকাল ৭টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত এ বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
৫ মিনিট আগেস্বাস্থ্য খাতে সিন্ডিকেট করে বিপুল অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারে জড়িত আলোচিত ও বিতর্কিত ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম ওরফে মিঠুকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ইব্রাহিম মিয়া তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে তিনটি চুনা কারখানা গুঁড়িয়ে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত উপজেলার আষাড়িয়ার চর ও ঝাউচর এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় অবৈধ গ্যাস সংযোগে ব্যবহৃত পাইপ রাইজার ও রেগুলেটর জব্দ করা হয়।
১১ মিনিট আগেরাজধানীর কুড়িলে বেতন-ভাতার দাবিতে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করেছেন ইউরোজোন ফ্যাশন গার্মেন্টসের শ্রমিকেরা। এতে কুড়িল থেকে বাড্ডা ও বাড্ডা থেকে কুড়িলমুখী সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি এয়ারপোর্ট রোডে উত্তরা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের যোগাযোগও বন্ধ হয়ে যায়।
১৪ মিনিট আগে