দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে হঠাৎ ঝড়ে ঘরবাড়ি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপড়ে ও ভেঙে গেছে অসংখ্য গাছপালা। গাছের ডাল পড়ে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে অন্ধকারে মানুষ।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে পৌর শহরসহ উপজেলার একাধিক এলাকায় ঝড় আঘাত হানে। ঝড় ২৫-৩০ মিনিট স্থায়ী ছিল।
ঝড়ে অর্ধশতাধিক কাঁচা-পাকা ঘর, গাছপালা, আম, লিচুসহ বিভিন্ন মৌসুমি ফলেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ের সঙ্গে বজ্রপাত এবং শিলাবৃষ্টিও হয়েছে।
অপর দিকে গাছ ও ডাল ভেঙে উপজেলার বিভিন্ন রাস্তায় যান চলাচল প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। ঝড়ের পর থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ থাকায় সীমাহীন দুর্ভোগের মধ্যে পড়েন লোকজন।
ঝড়ে দুর্গাপুর পৌর শহরের দশাল গ্রামের রুবিনা বেগম, আবু রায়হান, হক মিয়া, এমদাদুলসহ আরও অনেকেরই বসতঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পৌর শহরের দশাল এলাকার হক মিয়ার স্ত্রী দোলনা বেগম বলেন, ‘আমার একটি মাত্র টিনের ঘর। হঠাৎ করেই ঝড় চলে আসে। কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই পুরো ঘর ভেঙে গেছে। পোলাপাইন গুলারে নিয়ে এই ঝড়ের মধ্যেই অন্য বাড়িতে গিয়ে উঠছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্বামী ঢাকায় কাজ করেন। চার সন্তান নিয়ে এই ঘরেই থাকতাম।’
একই এলাকার আবু রায়হান বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে প্রচণ্ড রোদ আজও রোদ থাকলেও হঠাৎ ঝড় শুরু হয়। ঝড়ের শুরুতে প্রথমেই আমার ঘরের বারান্দা উড়িয়ে নিয়ে যায়। এরপর মুহূর্তেই ঘরের চাল উড়িয়ে নিয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি ঘরের ভেতরে থাকা সবাইরে নিয়ে অন্য স্থানে আশ্রয় নিতে পেরেছিলাম। তাই কারও কোনো ক্ষতি হয় নাই।’
পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মানির হোসাইন মানিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়ে গিয়ে আমি সবার খোঁজ নিচ্ছি।’
সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাদেকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ইউনিয়নে অনেক ঘরবাড়ি ও একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করছি।’
দুর্গাপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঝড়ে বিদ্যুতের তারের ওপর গাছের ডাল পড়ায় বিকেল পর্যন্ত বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। তারের ওপর থেকে গাছ ও ডালপালা সরানো কাজ করছে আমাদের লোকজন। আশা করছি, দ্রুত লাইন চালু করা যাবে।’
দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রাজীব-উল-আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঝড়ে বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খবর পেয়েছি। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তা দেওয়া হবে।’
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে হঠাৎ ঝড়ে ঘরবাড়ি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপড়ে ও ভেঙে গেছে অসংখ্য গাছপালা। গাছের ডাল পড়ে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে অন্ধকারে মানুষ।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে পৌর শহরসহ উপজেলার একাধিক এলাকায় ঝড় আঘাত হানে। ঝড় ২৫-৩০ মিনিট স্থায়ী ছিল।
ঝড়ে অর্ধশতাধিক কাঁচা-পাকা ঘর, গাছপালা, আম, লিচুসহ বিভিন্ন মৌসুমি ফলেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ের সঙ্গে বজ্রপাত এবং শিলাবৃষ্টিও হয়েছে।
অপর দিকে গাছ ও ডাল ভেঙে উপজেলার বিভিন্ন রাস্তায় যান চলাচল প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। ঝড়ের পর থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ থাকায় সীমাহীন দুর্ভোগের মধ্যে পড়েন লোকজন।
ঝড়ে দুর্গাপুর পৌর শহরের দশাল গ্রামের রুবিনা বেগম, আবু রায়হান, হক মিয়া, এমদাদুলসহ আরও অনেকেরই বসতঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পৌর শহরের দশাল এলাকার হক মিয়ার স্ত্রী দোলনা বেগম বলেন, ‘আমার একটি মাত্র টিনের ঘর। হঠাৎ করেই ঝড় চলে আসে। কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই পুরো ঘর ভেঙে গেছে। পোলাপাইন গুলারে নিয়ে এই ঝড়ের মধ্যেই অন্য বাড়িতে গিয়ে উঠছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্বামী ঢাকায় কাজ করেন। চার সন্তান নিয়ে এই ঘরেই থাকতাম।’
একই এলাকার আবু রায়হান বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে প্রচণ্ড রোদ আজও রোদ থাকলেও হঠাৎ ঝড় শুরু হয়। ঝড়ের শুরুতে প্রথমেই আমার ঘরের বারান্দা উড়িয়ে নিয়ে যায়। এরপর মুহূর্তেই ঘরের চাল উড়িয়ে নিয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি ঘরের ভেতরে থাকা সবাইরে নিয়ে অন্য স্থানে আশ্রয় নিতে পেরেছিলাম। তাই কারও কোনো ক্ষতি হয় নাই।’
পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মানির হোসাইন মানিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়ে গিয়ে আমি সবার খোঁজ নিচ্ছি।’
সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাদেকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ইউনিয়নে অনেক ঘরবাড়ি ও একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করছি।’
দুর্গাপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঝড়ে বিদ্যুতের তারের ওপর গাছের ডাল পড়ায় বিকেল পর্যন্ত বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। তারের ওপর থেকে গাছ ও ডালপালা সরানো কাজ করছে আমাদের লোকজন। আশা করছি, দ্রুত লাইন চালু করা যাবে।’
দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রাজীব-উল-আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঝড়ে বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খবর পেয়েছি। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তা দেওয়া হবে।’
নওগাঁর রাণীনগরে অভ্যন্তরীণ ধান-চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত সময়ে অর্জিত হয়নি। কৃষকেরা ধান না দেওয়ায় এবং মিলাররা চাল না দেওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। এই অবস্থায় মিলারদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা।
২ ঘণ্টা আগেযশোর জেলায় এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত গত পাঁচ মাসে ৩৬ জন খুন হয়েছেন। বিভিন্ন থানায় ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে ২২টি। সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে এসব ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানীরা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অপরাধপ্রবণতা বেড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেট জেলায় অবৈধভাবে পাহাড় ও টিলা কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে সিলেটের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর ভোট গণনার কাজ চলছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এ ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে