Ajker Patrika

নড়াইল-২: মাশরাফির আসনে বাকি সবার জামানত বাজেয়াপ্ত

লোহাগড়া (নড়াইল) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬: ৩০
নড়াইল-২: মাশরাফির আসনে বাকি সবার জামানত বাজেয়াপ্ত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-২ (লোহাগড়া-সদর আংশিক) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী ৮ প্রার্থীর মধ্যে ৭ জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এর মধ্যে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেওয়া এক স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। 
 
গত রোববার ভোট গ্রহণ শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরীর কার্যালয় থেকে ঘোষিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। 

নড়াইল-২ আসনে মোট প্রার্থী ছিলেন ৮ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাশরাফি বিন মর্তুজা ১ লাখ ৮৯ হাজার ১০২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বাকি ৭ জনেরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এদের মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ৫ জন এবং ২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন। 

জামানত ফিরে পেতে হলে কোনো নির্বাচনী এলাকায় যে ভোট পড়ে অন্তত তার ৮ ভাগের ১ ভাগ অর্থাৎ সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট প্রার্থীকে পেতে হয়। এর কম ভোট পেলে তিনি জামানত হারাবেন। 

এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৭২৯। ১৪৭ কেন্দ্রে সর্বমোট প্রদত্ত ভোট ২ লাখ ৩ হাজার ২১১টি। এর মধ্যে বাতিল হয়েছে ৩ হাজার ৪২৫ ভোট। বৈধ ভোট পড়েছে ১ লাখ ৯৯ হাজার ৭৮৬টি। এ আসনে প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ অর্থাৎ সাড়ে ১২ শতাংশ হচ্ছে ২৫ হাজার ৪০১। কিন্তু ওই সাত প্রার্থীর কেউই এই সংখ্যক ভোট পাননি। 

জামানত বাজেয়াপ্ত প্রার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ি প্রতীকের প্রার্থী শেখ হাফিজুর রহমান ৪ হাজার ৪১ ভোট, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী খন্দকার ফয়েকুজ্জামান ১ হাজার ৯০৯, গণফ্রন্টের মাছ প্রতীকের প্রার্থী লতিফুর রহমান ৫৮২, ইসলামী ঐক্যজোটের মিনার প্রতীকের প্রার্থী মো. মাহবুবুর রহমান ১ হাজার ৮৫৩, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী মো. মনিরুল ইসলাম ৫৮০, ঈগল প্রতীকের প্রার্থী নুর ইসলাম (স্বতন্ত্র) ১ হাজার ৩৬৩ ভোট এবং ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী সৈয়দ ফয়জুল আমির (স্বতন্ত্র) ৩৫৬ ভোট পেয়েছেন। এদের মধ্যে সৈয়দ ফয়জুল আমির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিএনপিতে পদ স্থগিত থাকলেও ধানের শীষের প্রার্থী হলেন ফজলুর রহমান

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
ফজলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
ফজলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। আজ সোমবার আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমানসহ অন্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

কিশোরগঞ্জ জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে চারটিতে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁরা হলেন কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি ও পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. জালাল উদ্দিন, কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. এম ওসমান ফারুক, কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান এবং কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতি মো. শরীফুল আলম।

এদিকে মনোনয়নপ্রাপ্ত হিসেবে ফজলুর রহমানের নাম ঘোষণার পর হাওরের তিন উপজেলার গ্রামে গ্রামে তাঁর উচ্ছ্বসিত সমর্থকদের ঢল নেমেছে। ‘ফজলুর রহমান’, ‘ফজলুর রহমান’, ‘ধানের শীষ’, ‘ধানের শীষ’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত এখন হাওরপাড়। তাঁরা ফজলুর রহমানকে মনোনয়ন দেওয়ায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মনোনয়ন বোর্ডের নেতাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

প্রসঙ্গত, গত ২৬ আগস্ট বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ফজলুর রহমানের প্রাথমিক সদস্যপদসহ দলীয় সব ধরনের পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অনুপ্রবেশের ঘটনায় বিএসএফের দুঃখপ্রকাশ, বিজিবির সঙ্গে পতাকা বৈঠক

সিলেট প্রতিনিধি
বিজিবি-বিএসএফ ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হয়। ছবি: সংগৃহীত
বিজিবি-বিএসএফ ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হয়। ছবি: সংগৃহীত

সিলেটের জকিগঞ্জ সীমান্তে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের অনুপ্রবেশ ও ফসল নষ্টের ঘটনায় বিজিবি-বিএসএফ ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হয়েছে। আজ সোমবার সকালে জকিগঞ্জ উপজেলার মানিকপুর ইউনিয়নের রসুলপুর সীমান্ত এলাকায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের ভেতরে অনুপ্রবেশ ও কৃষকের ফসল নষ্ট করার বিষয়ে বিএসএফের পক্ষ থেকে দুঃখ প্রকাশ করা হয়। আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়েছেন জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. জুবায়ের আনোয়ার।

বিজিবি জানায়, গতকাল রোববার সকালে সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার মানিকপুর ইউনিয়নের রসুলপুর সীমান্ত এলাকায় ১৭০ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের পিন্নানগর ক্যাম্পের একটি টহল দল অবৈধভাবে সীমান্ত পিলার ১৩৪৫ থেকে আনুমানিক ১০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সুরমা নদী পার হয়ে অনুপ্রবেশ করে। খবর পেয়ে বিজিবি ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই স্থানীয় জনগণের বাধার মুখে বিএসএফ টহল দল দ্রুত ভারতের অভ্যন্তরে চলে যায়। বিএসএফ টহল দল স্থানীয় বাসিন্দাদের ফসলের বেড়া ও ফসল বিনষ্ট করে। বিজিবি টহল দল তৎক্ষণাৎ ঘটনাটি বিওপি কমান্ডার ও অধিনায়ককে অবগত করে। পরে বিজিবি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের জন্য বিএসএফ পিন্নানগর ক্যাম্প কমান্ডারকে আহ্বান জানায়। পরে আজ বেলা ১১টা ২০ মিনিট থেকে দুপুর ১২টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত রসুলপুর সীমান্ত এলাকায় সেই ঘটনাস্থলে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পতাকা বৈঠকে বিজিবি বিএসএফকে ১০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অবৈধভাবে প্রবেশ করে কৃষকের ফসলের বেড়া ও ফসল নষ্ট করার বিষয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানায়। প্রতিউত্তরে বিএসএফ কমান্ড্যান্ট বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ ও কৃষকের ফসল নষ্ট করার বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে ক্ষতিপূরণের বিষয়ে জানানো হবে বলে জানান।

বিজিবি জানায়, সীমান্তে চোরাচালান ও অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধে বিজিবির গোয়েন্দা নজরদারি ও টহল জোরদার করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রতারণার মামলায় বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডের ২ কর্মকর্তা কারাগারে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

প্রতারণা, অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ড কোম্পানি লিমিটেডের (বিজিএফসিএল) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ দুই শীর্ষ কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শারমিন জাহান এই আদেশ দেন।

কারাগারে পাঠানো কর্মকর্তারা হলেন বিজিএফসিএলের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুল আবছার ও জিএম (প্রশাসন) মো. নাসিবুজ্জামান তালুকদার।

মামলার বিবরণী সূত্রে জানা গেছে, প্রধান আসামি বিজিএফসিএলের সাবেক মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) এ টি এম শাহ আলম চাকরি চলাকালে তাঁর শিক্ষা সনদ ও এনআইডি থেকে জন্ম সাল ১৯৬১-এর পরিবর্তে ১৯৬২ সাল দেখিয়ে বয়স জালিয়াতি করেন। বয়স প্রতারণার মাধ্যমে তিনি ২০২১ সালের ২৭ ডিসেম্বর অবসরের (পিআরএল) সময় পার হওয়ার পরও অতিরিক্ত আরও এক বছর দায়িত্ব পালন করেন। এ সময়ে তিনি বিজিএফসিএল থেকে অনৈতিকভাবে ৭৪ লাখ ৪ হাজার টাকার বেশি বেতন-ভাতা হিসেবে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।

এ টি এম শাহ আলমের প্রতারণা সামনে এলে বিজিএফসিএল তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটি সনদ জালিয়াতির প্রমাণ পেয়ে প্রতিবেদন জমা দিলে বিজিএফসিএলের ৭১৭তম বোর্ড সভায় তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

বিবরণীতে বলা হয়, এই প্রতারণায় সহযোগিতা করার অভিযোগে তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুল আবছার ও জিএম (প্রশাসন) মো. নাসিবুজ্জামান তালুকদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

বিজিএফসিএলের তৎকালীন উপমহাব্যবস্থাপক মো. আবুল বাসার মিজি বাদী হয়ে ২০২৪ সালের ২২ অক্টোবর মামলাটি করেন। মামলা করার পরপরই প্রধান আসামি এ টি এম শাহ আলম দেশ ত্যাগ করেন। অপর দুই আসামি নুরুল আবছার ও মো. নাসিবুজ্জামান তালুকদার উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়েছিলেন। আজ দুপুরে নিম্ন আদালতে হাজির হলে আদালত তাঁদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের অতিরিক্ত পিপি মাহবুবুর রহমান জানান, আদালতে শুনানি শেষে তাঁদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য অপরাধের ধারা থাকায় দুজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় যুবক কারাগারে

রংপুর প্রতিনিধি
গ্রেপ্তার আশিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
গ্রেপ্তার আশিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

রংপুরের পীরগঞ্জে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (টিটিসি) তিন সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আশিকুর রহমান নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুর শালপাড়া এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার আশিকুর রহমান ওই এলাকার আজাদুল ইসলামের ছেলে। আজ সোমবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ জানায়, গত ১২ মার্চ পীরগঞ্জের স্থানীয় সাংবাদিক আব্দুর রহিম, রতন মিয়া ও আশিকুর রহমান স্থানীয় টিটিসিতে বিভিন্ন অনিয়মের তথ্য সংগ্রহ করতে যান। অধ্যক্ষকে না পেয়ে ফেরার সময় প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত বিকল একটি মাইক্রোবাস ঠেলে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য ভিডিও ধারণ করছিলেন তাঁরা।

এ সময় বাঁধন, আব্দুল মান্নান, শাহজাহান ও সোহাগের নেতৃত্বে ১০ থেকে ১২ জন যুবক ওই সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালান এবং তাঁদের মোবাইল ফোন কেড়ে নেন। এতে তিন সাংবাদিকই গুরুতর আহত হন। পরে আহত সাংবাদিকদের উদ্ধার করে পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

এ ঘটনায় সাংবাদিক রতন মিয়া বাদী হয়ে পীরগঞ্জ থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্তে পুলিশ ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আসামি আশিকুর রহমানকে শনাক্ত শেষে গ্রেপ্তার করে।

এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ ও ভিডিও ফুটেজের ভিত্তিতে আশিকুর রহমানের ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার সত্যতা পাওয়া গেছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেপ্তার করে আজ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত