শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে ১০ দিন ধরে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ নিখোঁজ চালক মো. এরশাদ আলীর (৩৫) সন্ধানের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন স্বজনেরা ও এলাকাবাসী। আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে ঘণ্টাব্যাপী এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন নিখোঁজ অটোচালকের স্ত্রী মমেজা বেগম, ভাই মো. হাসান মিয়া ও মো. রাসেল মিয়া, মা আসমা বেগম, মেয়ে ইয়াসমিন আক্তার প্রমুখ। এ সময় তাঁরা জেলা পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের কাছে অটোচালক এরশাদ আলীর সন্ধান চান।
মানববন্ধনে দুই শতাধিক মানুষ অংশ নেন। এর আগে তাঁরা শহরের কলেজ মোড় থেকে একটি মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে পৌঁছান।
নিখোঁজের স্বজনেরা জানান, গত ২৭ মার্চ শেরপুর সদর উপজেলার চরশেরপুর ইউনিয়নের হেরুয়া বাজারীপাড়া এলাকার মো. খোরশেদের ছেলে অটোচালক এরশাদ আলী সদ্য কেনা অটোরিকশা নিয়ে বের হয়ে আর বাড়ি ফেরেননি। ওই ঘটনায় পরদিন ২৮ মার্চ এরশাদের স্ত্রী সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। ঘটনার ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো তাঁর খোঁজ মেলেনি।
নিহতের ভাই মো. রাসেল মিয়া বলেন, ‘গত ২৭ মার্চ আমার ভাই অটোসহ নিখোঁজ হয়। আমরা জিডি করার পর পুলিশ আমাদের জানিয়েছে যে ওর সর্বশেষ অবস্থান গৌরীপুর পর্যন্ত পাওয়া গেছে। এরপর মোবাইল ফোন বন্ধ। মোবাইল ফোনে সর্বশেষ কল ছিল সোলাইমান নামের আমাদের এলাকার এক ব্যক্তির সঙ্গে। এই সোলাইমানের কাছে আমার ভাই কিছু টাকা পেত। ওই পাওনা টাকা নিয়ে নিখোঁজের দিন দুজনের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়েছে। পরে সোলাইমান আমার ভাইকে টাকা দেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে গেছে। এখন সোলাইমানও পলাতক রয়েছেন। পুলিশ প্রশাসন আমাদের তেমন সহযোগিতা করছে না।’
নিহতের স্ত্রী মমেজা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ঘটনার দিন বিকেলে আমার হাতে বাজার দিয়ে ইফতার বানাতে বলে সে অটো নিয়ে বের হয়েছিল। এরপর সে আর ফিরে আসেনি। তাকে হারিয়ে তিন মেয়ে ও এক ছেলে নিয়ে আমি অসহায় হয়ে পড়েছি। আমার সন্তানগুলোর মুখের দিকে তাকিয়ে হলেও আমার স্বামীকে ফিরিয়ে দিন আপনারা।’
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমদাদুল হক বলেন, ‘ওই ঘটনায় অটোচালকের স্ত্রী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। আমরা তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তাঁকে খোঁজার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।’
শেরপুরে ১০ দিন ধরে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ নিখোঁজ চালক মো. এরশাদ আলীর (৩৫) সন্ধানের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন স্বজনেরা ও এলাকাবাসী। আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে ঘণ্টাব্যাপী এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন নিখোঁজ অটোচালকের স্ত্রী মমেজা বেগম, ভাই মো. হাসান মিয়া ও মো. রাসেল মিয়া, মা আসমা বেগম, মেয়ে ইয়াসমিন আক্তার প্রমুখ। এ সময় তাঁরা জেলা পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের কাছে অটোচালক এরশাদ আলীর সন্ধান চান।
মানববন্ধনে দুই শতাধিক মানুষ অংশ নেন। এর আগে তাঁরা শহরের কলেজ মোড় থেকে একটি মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে পৌঁছান।
নিখোঁজের স্বজনেরা জানান, গত ২৭ মার্চ শেরপুর সদর উপজেলার চরশেরপুর ইউনিয়নের হেরুয়া বাজারীপাড়া এলাকার মো. খোরশেদের ছেলে অটোচালক এরশাদ আলী সদ্য কেনা অটোরিকশা নিয়ে বের হয়ে আর বাড়ি ফেরেননি। ওই ঘটনায় পরদিন ২৮ মার্চ এরশাদের স্ত্রী সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। ঘটনার ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো তাঁর খোঁজ মেলেনি।
নিহতের ভাই মো. রাসেল মিয়া বলেন, ‘গত ২৭ মার্চ আমার ভাই অটোসহ নিখোঁজ হয়। আমরা জিডি করার পর পুলিশ আমাদের জানিয়েছে যে ওর সর্বশেষ অবস্থান গৌরীপুর পর্যন্ত পাওয়া গেছে। এরপর মোবাইল ফোন বন্ধ। মোবাইল ফোনে সর্বশেষ কল ছিল সোলাইমান নামের আমাদের এলাকার এক ব্যক্তির সঙ্গে। এই সোলাইমানের কাছে আমার ভাই কিছু টাকা পেত। ওই পাওনা টাকা নিয়ে নিখোঁজের দিন দুজনের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়েছে। পরে সোলাইমান আমার ভাইকে টাকা দেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে গেছে। এখন সোলাইমানও পলাতক রয়েছেন। পুলিশ প্রশাসন আমাদের তেমন সহযোগিতা করছে না।’
নিহতের স্ত্রী মমেজা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ঘটনার দিন বিকেলে আমার হাতে বাজার দিয়ে ইফতার বানাতে বলে সে অটো নিয়ে বের হয়েছিল। এরপর সে আর ফিরে আসেনি। তাকে হারিয়ে তিন মেয়ে ও এক ছেলে নিয়ে আমি অসহায় হয়ে পড়েছি। আমার সন্তানগুলোর মুখের দিকে তাকিয়ে হলেও আমার স্বামীকে ফিরিয়ে দিন আপনারা।’
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমদাদুল হক বলেন, ‘ওই ঘটনায় অটোচালকের স্ত্রী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। আমরা তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তাঁকে খোঁজার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।’
গত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
১ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগে