মদন (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদন উপজেলায় এক বিজিবি সদস্যের বিরুদ্ধে ছুটিতে এসে অন্তঃসত্ত্বা নারীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই নারীর ভাই আমিন খান বিজিবি সদস্য ওয়াসিম মিয়াসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে আজ শনিবার মদন থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার দৌলতপুর গ্রামে এই মারধরের ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ওয়াসিম মিয়া একই উপজেলার মাঘান ইউনিয়নের কাতলা গ্রামের তাহের ব্যাপারীর ছেলে। তিনি বান্দরবান জেলায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে (বিজিবি) কর্মরত।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওয়াসিম মিয়া দৌলতপুর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ফারুক খানের মেয়ের জামাই। সরকারি ছুটিতে তিনি শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে আসেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে প্রতিবেশী ভুক্তভোগী ওই নারীর সঙ্গে তর্কবিতর্ক হয় ওয়াসিম ও তার শ্যালক তারিন মিয়ার। একপর্যায়ে ওয়াসিম মিয়াসহ তারা কয়েকজন উত্তেজিত হয়ে অন্তঃসত্ত্বা ওই নারীকে মারধর করে। এতে ভুক্তভোগী আহত হলে স্থানীয় লোকজন রাতেই তাঁকে মদন হাসপাতালে ভর্তি করে।
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘ওয়াসিম প্রায় সময়েই আমাদের হুমকি-ধমকি দেয়। এবার ছুটি পেয়ে বেড়াতে এসে পূর্বের তুচ্ছ বিষয় নিয়ে গালমন্দ শুরু করে। একপর্যায়ে আমাকে মারপিট করে। আমি ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। মারপিট করার পর থেকেই পেটে ব্যথা অনুভব করছি। আমি এর বিচার দাবি করছি।’
জানতে চাইলে অভিযুক্ত ওয়াসিম মিয়া বলেন, ‘আমি ছুটি পেয়ে শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে এসেছি। বৃহস্পতিবার রাতে তাদের নিজেদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আমি জড়িত না। তারা আমার ওপর মিথ্যা অভিযোগ তুলেছে।’
মদন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘মারপিটে আহত হয়ে বৃহস্পতিবার রাতে ভুক্তভোগী অন্তঃসত্ত্বা নারী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নেত্রকোনার মদন উপজেলায় এক বিজিবি সদস্যের বিরুদ্ধে ছুটিতে এসে অন্তঃসত্ত্বা নারীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই নারীর ভাই আমিন খান বিজিবি সদস্য ওয়াসিম মিয়াসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে আজ শনিবার মদন থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার দৌলতপুর গ্রামে এই মারধরের ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ওয়াসিম মিয়া একই উপজেলার মাঘান ইউনিয়নের কাতলা গ্রামের তাহের ব্যাপারীর ছেলে। তিনি বান্দরবান জেলায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে (বিজিবি) কর্মরত।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওয়াসিম মিয়া দৌলতপুর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ফারুক খানের মেয়ের জামাই। সরকারি ছুটিতে তিনি শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে আসেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে প্রতিবেশী ভুক্তভোগী ওই নারীর সঙ্গে তর্কবিতর্ক হয় ওয়াসিম ও তার শ্যালক তারিন মিয়ার। একপর্যায়ে ওয়াসিম মিয়াসহ তারা কয়েকজন উত্তেজিত হয়ে অন্তঃসত্ত্বা ওই নারীকে মারধর করে। এতে ভুক্তভোগী আহত হলে স্থানীয় লোকজন রাতেই তাঁকে মদন হাসপাতালে ভর্তি করে।
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘ওয়াসিম প্রায় সময়েই আমাদের হুমকি-ধমকি দেয়। এবার ছুটি পেয়ে বেড়াতে এসে পূর্বের তুচ্ছ বিষয় নিয়ে গালমন্দ শুরু করে। একপর্যায়ে আমাকে মারপিট করে। আমি ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। মারপিট করার পর থেকেই পেটে ব্যথা অনুভব করছি। আমি এর বিচার দাবি করছি।’
জানতে চাইলে অভিযুক্ত ওয়াসিম মিয়া বলেন, ‘আমি ছুটি পেয়ে শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে এসেছি। বৃহস্পতিবার রাতে তাদের নিজেদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আমি জড়িত না। তারা আমার ওপর মিথ্যা অভিযোগ তুলেছে।’
মদন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘মারপিটে আহত হয়ে বৃহস্পতিবার রাতে ভুক্তভোগী অন্তঃসত্ত্বা নারী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে