ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ নগরীতে রিকশা-ভ্যানে বিক্রি করা হচ্ছে শত কেজি ওজনের মিষ্টিকুমড়া। এর একেকটির ওজন ১০০-১৩০ কেজি পর্যন্ত। এসব মিষ্টিকুমড়া দেখার পাশাপাশি কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন ক্রেতারা। আবার অনেকের কেনার সামর্থ্য না থাকায় হতাশ হয়ে ফিরছেন খালি হাতে।
আজ ও গতকাল বুধবার দুদিন নগরীর জিরো পয়েন্ট কাচারিঘাট এলাকায় বিক্রি করা হচ্ছে এসব মিষ্টিকুমড়া ও বীজ। ওজনে এতটাই ভারী যে, তিনজন মিলেও একটি কুমড়া তুলতে ব্যর্থ। প্রতিটি কুমড়ার দাম হাঁকা হচ্ছে ৬-৮ হাজার টাকা।
জেলার তারাকান্দার নলদীঘি গ্রামের হাসিম উদ্দিন বরগুনায় বেড়াতে গিয়ে কৃষক নুরুল ইসলামের কাছ থেকে ১২টি মিষ্টিকুমড়া নিয়ে আসেন। প্রতিটি মিষ্টিকুমড়া ওজনে ১০০-১৩০ কেজি হওয়ায় করাত দিয়ে কেটে প্রতি কেজি ৫০ টাকা ধরে এবং প্রতি পিস বীজ বিক্রি হচ্ছে ৫ টাকা করে। দেখতে আকর্ষণীয় হওয়ায় মুহূর্তেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে মিষ্টিকুমড়া।
ক্রেতা এ কে এম মাজহারুল আলম বলেন, এত বড় মিষ্টিকুমড়া এর আগে কখনো দেখিনি। দেখতে ভালো লাগায় ২ কেজি কিনেছি ১০০ টাকায়। অনেক মিষ্টি কাঁচা খাওয়াও যায়। সামর্থ্য অনুযায়ী মানুষ কিনছেন।
নূরুল হক ভূইয়া নামের আরেক ক্রেতা বলেন, ‘আমি আদালতে মামলার কাজে এসে দেখি বিশাল আকৃতির কুমড়া বিক্রি করা হচ্ছে। পকেটে বেশি টাকা নেই; তাই কুমড়ার চারটি বীজ নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু বিক্রেতা ১০টির কম বীজ বিক্রি করতে নারাজ, তাই খালি হাতে ফেরত যাচ্ছি।’
বড় মিষ্টিকুমড়ার সঙ্গে এই অঞ্চলের মানুষকে পরিচিত করার পাশাপাশি উৎপাদনে উৎসাহিত করতে বরগুনা থেকে এসব মিষ্টিকুমড়া এনে সুলভমূল্যে বিক্রির কথা জানিয়েছেন কৃষক হাসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, সম্প্রতি আমার স্বজন বরগুনার নূরুল ইসলামের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে দেখে বিশাল আকৃতির মিষ্টিকুমড়া। সেটি আমার নজর কাড়ে; তাই নুরুল ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে ১২টি কুমড়া বাসে করে নিয়ে আসি। বড় কুমড়ার প্রতি মানুষের ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে; তাই বরগুনা থেকে আরও কুমড়া আনা হবে।
৭-৮ বছর আগে ভারতের দার্জিলিং থেকে বীজ এনে এসব মিষ্টিকুমড়া চাষে সফলতা পেয়েছেন বরগুনার চাষি নুরুল ইসলাম। তিনি বলেন, এ বছর তাঁর জমিতে ৭০-১৩০ কেজি ওজনের দুই শতাধিক মিষ্টিকুমড়ার ফলন হয়েছে। প্রতিটি কুমড়া রোপণের চার মাসে পরিপক্ব হয়। গোবর ও কীটনাশক পরিমিত ব্যবহার করে ফলন পাওয়া যায়। তবে চাষাবাদে খরচ একটু বেশি।
ময়মনসিংহ খামারবাড়ির উপপরিচালক ড. নাছরিন আক্তার বানু বলেন, ‘ছোট এবং বড় মিষ্টিকুমড়ায় রয়েছে সমান পুষ্টিগুণ। এসব বড় মিষ্টিকুমড়া শুধু আমরা মেলাতেই দেখে থাকি। বীজ সংগ্রহ করে দেখা হবে, সেটি এই অঞ্চলে চাষাবাদের উপযোগী কি না।’
ময়মনসিংহ নগরীতে রিকশা-ভ্যানে বিক্রি করা হচ্ছে শত কেজি ওজনের মিষ্টিকুমড়া। এর একেকটির ওজন ১০০-১৩০ কেজি পর্যন্ত। এসব মিষ্টিকুমড়া দেখার পাশাপাশি কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন ক্রেতারা। আবার অনেকের কেনার সামর্থ্য না থাকায় হতাশ হয়ে ফিরছেন খালি হাতে।
আজ ও গতকাল বুধবার দুদিন নগরীর জিরো পয়েন্ট কাচারিঘাট এলাকায় বিক্রি করা হচ্ছে এসব মিষ্টিকুমড়া ও বীজ। ওজনে এতটাই ভারী যে, তিনজন মিলেও একটি কুমড়া তুলতে ব্যর্থ। প্রতিটি কুমড়ার দাম হাঁকা হচ্ছে ৬-৮ হাজার টাকা।
জেলার তারাকান্দার নলদীঘি গ্রামের হাসিম উদ্দিন বরগুনায় বেড়াতে গিয়ে কৃষক নুরুল ইসলামের কাছ থেকে ১২টি মিষ্টিকুমড়া নিয়ে আসেন। প্রতিটি মিষ্টিকুমড়া ওজনে ১০০-১৩০ কেজি হওয়ায় করাত দিয়ে কেটে প্রতি কেজি ৫০ টাকা ধরে এবং প্রতি পিস বীজ বিক্রি হচ্ছে ৫ টাকা করে। দেখতে আকর্ষণীয় হওয়ায় মুহূর্তেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে মিষ্টিকুমড়া।
ক্রেতা এ কে এম মাজহারুল আলম বলেন, এত বড় মিষ্টিকুমড়া এর আগে কখনো দেখিনি। দেখতে ভালো লাগায় ২ কেজি কিনেছি ১০০ টাকায়। অনেক মিষ্টি কাঁচা খাওয়াও যায়। সামর্থ্য অনুযায়ী মানুষ কিনছেন।
নূরুল হক ভূইয়া নামের আরেক ক্রেতা বলেন, ‘আমি আদালতে মামলার কাজে এসে দেখি বিশাল আকৃতির কুমড়া বিক্রি করা হচ্ছে। পকেটে বেশি টাকা নেই; তাই কুমড়ার চারটি বীজ নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু বিক্রেতা ১০টির কম বীজ বিক্রি করতে নারাজ, তাই খালি হাতে ফেরত যাচ্ছি।’
বড় মিষ্টিকুমড়ার সঙ্গে এই অঞ্চলের মানুষকে পরিচিত করার পাশাপাশি উৎপাদনে উৎসাহিত করতে বরগুনা থেকে এসব মিষ্টিকুমড়া এনে সুলভমূল্যে বিক্রির কথা জানিয়েছেন কৃষক হাসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, সম্প্রতি আমার স্বজন বরগুনার নূরুল ইসলামের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে দেখে বিশাল আকৃতির মিষ্টিকুমড়া। সেটি আমার নজর কাড়ে; তাই নুরুল ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে ১২টি কুমড়া বাসে করে নিয়ে আসি। বড় কুমড়ার প্রতি মানুষের ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে; তাই বরগুনা থেকে আরও কুমড়া আনা হবে।
৭-৮ বছর আগে ভারতের দার্জিলিং থেকে বীজ এনে এসব মিষ্টিকুমড়া চাষে সফলতা পেয়েছেন বরগুনার চাষি নুরুল ইসলাম। তিনি বলেন, এ বছর তাঁর জমিতে ৭০-১৩০ কেজি ওজনের দুই শতাধিক মিষ্টিকুমড়ার ফলন হয়েছে। প্রতিটি কুমড়া রোপণের চার মাসে পরিপক্ব হয়। গোবর ও কীটনাশক পরিমিত ব্যবহার করে ফলন পাওয়া যায়। তবে চাষাবাদে খরচ একটু বেশি।
ময়মনসিংহ খামারবাড়ির উপপরিচালক ড. নাছরিন আক্তার বানু বলেন, ‘ছোট এবং বড় মিষ্টিকুমড়ায় রয়েছে সমান পুষ্টিগুণ। এসব বড় মিষ্টিকুমড়া শুধু আমরা মেলাতেই দেখে থাকি। বীজ সংগ্রহ করে দেখা হবে, সেটি এই অঞ্চলে চাষাবাদের উপযোগী কি না।’
মাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
১৩ মিনিট আগেখুলনা মহানগরীর দৌলতপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় মো. হেলাল (৪৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। বুধবার সকাল ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেরাজশাহীতে রেললাইনের পাশে এক শ্রমিকের লাশ পাওয়া গেছে। তাঁর নাম হাবিবুর রহমান (৫০)। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চর বারোরশিয়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। পুলিশের ধারণা, চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ধান কাটা শ্রমিক হাবিবুরের।
৪৪ মিনিট আগেরাজধানীর ফকিরাপুলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মতিন মিয়া (৩৫) নামে এক রিকশাচালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফকিরাপুল মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগে