নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইলে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ সাতজন গুরুতর আহত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে নান্দাইল পৌরসভার ৩ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের পাছপাড়া ও ঝালুয়া মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর থেকে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
কুকুরের কামড়ে আহতরা হলো—শিশু সাউদা, মো. আশিক মিয়া, মো. সুজন মিয়া, মো. মন্নাস মিয়া, সাহেদ আলী ও ফুহাদ হাসান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালের দিকে ৪-৫টি পাগলা কুকুরের দল পৌর সভার ঝালুয়া ও পাছপাড়া মহল্লার শিশুসহ ৭ ব্যক্তিকে আক্রমণ করে। কুকুরের কামড়ে শিশু সাউদার এক হাতের একটি আঙুল ভেঙে ফেলে। অন্যদের কারও পা, কারও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কামড়িয়ে রক্তাক্ত করে ৭ জন গুরুতর আহত হয়। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে নান্দাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা আহাদ হাসান লিয়ন সরকার বলেন, ‘সকালের দিকে একটি কুকুরের দল যেখানে যাকে পাচ্ছে আক্রমণ করে কামড়ে আবার দৌড়ে চলে যায়। কারও হাত-পা, শরীরের বিভিন্ন অংশ ছিঁড়ে রক্তাক্ত করে দিয়েছে। পাগলা কুকুরের আক্রমণের ভয়ে আতঙ্ক আছি।’
এদিকে গত ১৯ মে ভোরে নান্দাইল পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নদীর পাড়ে মসজিদে ফজরের নামাজ শেষে বের হলে পাগলা কুকুরের আক্রমণে ইজাজুল হককে (৩৬) কামড়িয়ে ক্ষতবিক্ষত করায় মারা যায়। এ ঘটনায় নান্দাইল পৌর সদরজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ওই দিন রাত থেকে আরও দুদিন স্থানীয়রা ব্যক্তিরা ১২-১৩ কুকুর নিধন করে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নান্দাইল পৌর মেয়র রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘পাগলা কুকুর নিধনে পৌর সভায় কোনো ভ্যাকসিন না থাকায় আমাদের পক্ষে তা সম্ভব হচ্ছে না। তা ছাড়া পৌর সভার পাগলা কুকুর ধরে প্রাণী সম্পদ দপ্তরে দেব; এর কোনো জনবল নেই।’
নান্দাইল উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. হারুনর রশিদ জানান, বেওয়ারিশ কুকুরের উপদ্রব শুরু হলে পৌর কর্তৃপক্ষ এসব কুকুর ধরে করে প্রাণিসম্পদ কার্যালয় পৌঁছে দেয়। এ ক্ষেত্রে তাঁরা পৌর কর্তৃপক্ষকে টেকনিক্যাল সাপোর্ট দিয়ে থাকেন। এসব কুকুর প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ে ১০ দিন পর্যবেক্ষণ করে পাগল হলে সেটি মারা যাবে। ভালো হলে ভ্যাকসিন দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হবে।
ময়মনসিংহের নান্দাইলে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ সাতজন গুরুতর আহত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে নান্দাইল পৌরসভার ৩ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের পাছপাড়া ও ঝালুয়া মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর থেকে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
কুকুরের কামড়ে আহতরা হলো—শিশু সাউদা, মো. আশিক মিয়া, মো. সুজন মিয়া, মো. মন্নাস মিয়া, সাহেদ আলী ও ফুহাদ হাসান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালের দিকে ৪-৫টি পাগলা কুকুরের দল পৌর সভার ঝালুয়া ও পাছপাড়া মহল্লার শিশুসহ ৭ ব্যক্তিকে আক্রমণ করে। কুকুরের কামড়ে শিশু সাউদার এক হাতের একটি আঙুল ভেঙে ফেলে। অন্যদের কারও পা, কারও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কামড়িয়ে রক্তাক্ত করে ৭ জন গুরুতর আহত হয়। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে নান্দাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা আহাদ হাসান লিয়ন সরকার বলেন, ‘সকালের দিকে একটি কুকুরের দল যেখানে যাকে পাচ্ছে আক্রমণ করে কামড়ে আবার দৌড়ে চলে যায়। কারও হাত-পা, শরীরের বিভিন্ন অংশ ছিঁড়ে রক্তাক্ত করে দিয়েছে। পাগলা কুকুরের আক্রমণের ভয়ে আতঙ্ক আছি।’
এদিকে গত ১৯ মে ভোরে নান্দাইল পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নদীর পাড়ে মসজিদে ফজরের নামাজ শেষে বের হলে পাগলা কুকুরের আক্রমণে ইজাজুল হককে (৩৬) কামড়িয়ে ক্ষতবিক্ষত করায় মারা যায়। এ ঘটনায় নান্দাইল পৌর সদরজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ওই দিন রাত থেকে আরও দুদিন স্থানীয়রা ব্যক্তিরা ১২-১৩ কুকুর নিধন করে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নান্দাইল পৌর মেয়র রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘পাগলা কুকুর নিধনে পৌর সভায় কোনো ভ্যাকসিন না থাকায় আমাদের পক্ষে তা সম্ভব হচ্ছে না। তা ছাড়া পৌর সভার পাগলা কুকুর ধরে প্রাণী সম্পদ দপ্তরে দেব; এর কোনো জনবল নেই।’
নান্দাইল উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. হারুনর রশিদ জানান, বেওয়ারিশ কুকুরের উপদ্রব শুরু হলে পৌর কর্তৃপক্ষ এসব কুকুর ধরে করে প্রাণিসম্পদ কার্যালয় পৌঁছে দেয়। এ ক্ষেত্রে তাঁরা পৌর কর্তৃপক্ষকে টেকনিক্যাল সাপোর্ট দিয়ে থাকেন। এসব কুকুর প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ে ১০ দিন পর্যবেক্ষণ করে পাগল হলে সেটি মারা যাবে। ভালো হলে ভ্যাকসিন দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে