ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
চট্টগ্রামগামী আন্তনগর বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনটি ময়মনসিংহ থেকে ছেড়ে যাওয়ার দাবিতে রেললাইনে শুয়ে অবরোধ করে কর্মসূচি পালন করেছে নাগরিক আন্দোলন এবং জনউদ্যোগ। আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনের পুলিশ ফাঁড়ির সামনে প্ল্যাটফর্মের এক নম্বর লাইনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
এতে বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনটি আধা ঘণ্টা বিলম্বে রাত সাড়ে ৮টার দিকে জামালপুর থেকে ময়মনসিংহ হয়ে চট্টগ্রামের উদ্দ্যেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে নেতৃবৃন্দ দুপুর ৩টা থেকে ময়মনসিংহ রেলওয়ে চত্বরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনউদ্যোগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু, নাগরিক আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন কালাম, অ্যাডভোকেট শিব্বির আহমেদ লিটন, অ্যাডভোকেট এমদাদুল হক মিল্লাত, সমাজসেবক আলী ইউসুফসহ প্রমুখ।
জনউদ্যোগের আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম চুন্নু বলেন, ‘একটি অদৃশ্য শক্তি ময়মনসিংহ থেকে বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টাটিং পয়েন্ট সরিয়ে জামালপুর নিয়েছে। এর প্রতিবাদে বেশ কয়েক দিন ধরে আমরা আন্দোলন করছি। পয়লা ডিসেম্বর থেকে বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টাটিং পয়েন্ট জামালপুরে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। এর প্রতিবাদে ট্রেন থামিয়ে রেললাইন অবরোধ করি। পরে প্রশাসনের আশ্বাসে আবার অবরোধ সরিয়ে নেই। চার দিনের মধ্যে বিষয়টি সুরাহা না হলে আবারও আন্দোলনে যাব।’
এ বিষয়ে রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বিজয় এক্সপ্রেসের স্টার্টিং পয়েন্ট ময়মনসিংহ রাখা ও জামালপুরে যাওয়া বাতিল করার দাবিতে আন্দোলন করা হয়। পরে রেলওয়ে ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্বাসে আন্দোলনকারী সরে যান।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার নাজমুল হক খান বলেন, আন্দোলনের প্রভাব ট্রেন চলাচলে পড়েনি। সব ট্রেন সময়মতো ছেড়ে গেছে।
উল্লেখ্য, গত ১৫ নভেম্বর চট্টগ্রাম রেলওয়ে বিভাগের সহকারী চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট (পূর্ব) কামাল আক্তার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১ ডিসেম্বর থেকে ময়মনসিংহের স্টার্টিং পয়েন্ট পরিবর্তন হয়ে বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনটি চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে জামালপুর স্টেশন থেকে ছেড়ে যাবে।
এরপর থেকে প্রতিবাদী হয়ে উঠে ময়মনসিংহের নাগরিক সমাজ। এই অবস্থায় ময়মনসিংহ থেকে বিজয় ট্রেনের স্টাটিং স্টেশন পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত বাতিল করা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন। এর অংশ হিসাবে ময়মনসিংহবাসী আন্দোলন করে আসছে।
২০১৪ সালে ময়মনসিংহবাসীর দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রামের সঙ্গে ময়মনসিংহ থেকে আন্তনগর বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেন চালু হয়। যা ময়মনসিংহবাসির জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
চট্টগ্রামগামী আন্তনগর বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনটি ময়মনসিংহ থেকে ছেড়ে যাওয়ার দাবিতে রেললাইনে শুয়ে অবরোধ করে কর্মসূচি পালন করেছে নাগরিক আন্দোলন এবং জনউদ্যোগ। আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনের পুলিশ ফাঁড়ির সামনে প্ল্যাটফর্মের এক নম্বর লাইনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
এতে বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনটি আধা ঘণ্টা বিলম্বে রাত সাড়ে ৮টার দিকে জামালপুর থেকে ময়মনসিংহ হয়ে চট্টগ্রামের উদ্দ্যেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে নেতৃবৃন্দ দুপুর ৩টা থেকে ময়মনসিংহ রেলওয়ে চত্বরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনউদ্যোগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু, নাগরিক আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন কালাম, অ্যাডভোকেট শিব্বির আহমেদ লিটন, অ্যাডভোকেট এমদাদুল হক মিল্লাত, সমাজসেবক আলী ইউসুফসহ প্রমুখ।
জনউদ্যোগের আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম চুন্নু বলেন, ‘একটি অদৃশ্য শক্তি ময়মনসিংহ থেকে বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টাটিং পয়েন্ট সরিয়ে জামালপুর নিয়েছে। এর প্রতিবাদে বেশ কয়েক দিন ধরে আমরা আন্দোলন করছি। পয়লা ডিসেম্বর থেকে বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টাটিং পয়েন্ট জামালপুরে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। এর প্রতিবাদে ট্রেন থামিয়ে রেললাইন অবরোধ করি। পরে প্রশাসনের আশ্বাসে আবার অবরোধ সরিয়ে নেই। চার দিনের মধ্যে বিষয়টি সুরাহা না হলে আবারও আন্দোলনে যাব।’
এ বিষয়ে রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বিজয় এক্সপ্রেসের স্টার্টিং পয়েন্ট ময়মনসিংহ রাখা ও জামালপুরে যাওয়া বাতিল করার দাবিতে আন্দোলন করা হয়। পরে রেলওয়ে ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্বাসে আন্দোলনকারী সরে যান।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার নাজমুল হক খান বলেন, আন্দোলনের প্রভাব ট্রেন চলাচলে পড়েনি। সব ট্রেন সময়মতো ছেড়ে গেছে।
উল্লেখ্য, গত ১৫ নভেম্বর চট্টগ্রাম রেলওয়ে বিভাগের সহকারী চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট (পূর্ব) কামাল আক্তার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১ ডিসেম্বর থেকে ময়মনসিংহের স্টার্টিং পয়েন্ট পরিবর্তন হয়ে বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনটি চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে জামালপুর স্টেশন থেকে ছেড়ে যাবে।
এরপর থেকে প্রতিবাদী হয়ে উঠে ময়মনসিংহের নাগরিক সমাজ। এই অবস্থায় ময়মনসিংহ থেকে বিজয় ট্রেনের স্টাটিং স্টেশন পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত বাতিল করা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন। এর অংশ হিসাবে ময়মনসিংহবাসী আন্দোলন করে আসছে।
২০১৪ সালে ময়মনসিংহবাসীর দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রামের সঙ্গে ময়মনসিংহ থেকে আন্তনগর বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেন চালু হয়। যা ময়মনসিংহবাসির জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
পড়াশোনা, পেশাগত দায়িত্ব পালনসহ নানা কাজে প্রতিদিনই ঘরের বাইরে যেতে হয় নারীদের। বাইরে থাকাকালে নারীদের সবচেয়ে বেশি বিড়ম্বনায় পড়তে হয় শৌচাগার ব্যবহার নিয়ে। রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে দুই সিটি করপোরেশনের তৈরি করা অনেক গণশৌচাগার রয়েছে; কিন্তু সেগুলোর অধিকাংশই নারীবান্ধব নয়। নিরাপদ ও পরিচ্ছন্ন না হওয়ায়...
৩ ঘণ্টা আগেআষাঢ় চলছে। নগরে এই বৃষ্টি, এই রোদ। এরই মধ্যে নানা আয়োজনে মেতে উঠেছেন নগরবাসী। আয়োজন করছেন বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের আয়োজনে বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের শিক্ষার্থীরা বর্ষা উদ্যাপন করলেন ‘বর্ষা বৈঠক’ নামে ধ্রুপদি বাদনের তালে তালে।
৩ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের (মসিক) ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের একটি সড়ক বেহাল হয়ে পড়েছে। নগরীর পাটগুদাম ব্রিজ থেকে স্টেশন পর্যন্ত সড়কটির দৈর্ঘ্য প্রায় দেড় কিলোমিটার। দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় সড়কজুড়ে তৈরি হয়েছে অসংখ্য খানাখন্দ। এসবে বৃষ্টির পানি জমে রূপ নিয়েছে বড় বড় গর্তের। এতে চলাচলে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়তে...
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালী হাতিয়ার বাসিন্দা মোক্তাদির রাহিম জনি বোনকে নিয়ে বাড়ি ফেরার জন্য উঠেছিলেন যাত্রীবাহী স্পিডবোটে। বোটটি ২৮ জন যাত্রী নিয়ে রওনা দিয়ে মেঘনা নদীর মাঝে এসে হঠাৎ তলা ফেটে পানি ঢুকতে শুরু করে। সেই সঙ্গে ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দেয়। জীবন বাঁচাতে যাত্রীরা নিজেদের জামাকাপড় দিয়ে ফাটা অংশ চেপে ধরে...
৪ ঘণ্টা আগে