প্রতিনিধি, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ)
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়ায় ২১ বছর বয়সী নাতির সঙ্গে ৫৫ বছর বয়সী দাদির বিয়ে হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গতকাল (৬ সেপ্টেম্বর) সোমবার রাতে উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামে ৫ লাখ টাকা কাবিনে তাঁদের বিয়ে হয়। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
বিয়ে করা দাদি-নাতি হলেন, ওই গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে ফারুক হোসেন (২১) ও একই গ্রামের মৃত ছামির উদ্দিনের স্ত্রী শিরিন আক্তার (৫৫)।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামে ফারুক হোসেনের সঙ্গে চাচাতো দাদি শিরিন আক্তারকে আপত্তিজনক অবস্থায় ধরে ফেলেন শিরিন আক্তারের ছেলে এনামুল মিয়া। বিষয়টি হাতেনাতে ধরার পর এনামুল মিয়া এলাকার লোকজন ডেকে বিষয়টি জানান।
পরদিন শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সালিসে বসে নাতি ফারুক হোসেনের সঙ্গে দাদি শিরিন আক্তারের সঙ্গে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। বিয়ের সিদ্ধান্ত হওয়ার পরেই নাতি পালিয়ে যান। তারপর এলাকাবাসীরা দাদি শিরিনকে ওই ফারুক মিয়ার বাড়িতে তুলে দিয়ে আসেন।
একদিন পালিয়ে থাকার পর রবিবার (৫ সেপ্টেম্বর) ফারুক বাড়িতে ফিরে আসেন। পরে ওই দিন আবারও স্থানীয়রা সালিসের মাধ্যমে সোমবার (৬ সেপ্টেম্বর) নাতি ফারুক হোসেনের সঙ্গে দাদি শিরিন আক্তারের বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। ওই সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে সোমবার রাতে ৫ লাখ টাকা কাবিনে দাদির সঙ্গে নাতির বিয়ে হয়।
দাদি-নাতির বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে বড়হিত ইউনিয়নের বিয়ের রেজিস্ট্রি কাজে নিয়োজিত কাজী মোহাম্মদ নুরুল্লাহ বলেন, নওপাড়া গ্রামে পাঁচ লাখ টাকার দেনমোহরে তাঁদের বিয়ের রেজিস্ট্রি সম্পন্ন হয়েছে। বিয়ে পড়াতে গিয়ে জানতে পেরেছি, নতুন দম্পতি সম্পর্কে দাদি-নাতি।
আজ মঙ্গলবার সকাল আটটার দিকে ওই গ্রামে গিয়ে নতুন দম্পতিকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তরুণের পরিবারের অভিযোগ, এলাকার ইউপি সদস্য খাইরুল ইসলামসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সালিসের মাধ্যমে জোর করে এই বিয়ে দেন। এই বিয়েতে ওই নারী রাজি ছিলেন না।
এ বিষয়ে ১১ নং বড়হিত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ জালাল বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। বিয়ে হয়েছে কিনা তাও বলতে পারব না। কারণ আমি বেশ কয়েক দিন যাবৎ অসুস্থ।’
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল কাদির মিয়া বলেন, ‘দাদি-নাতির বিয়ের বিষয়ে আমি অবগত নই।’
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়ায় ২১ বছর বয়সী নাতির সঙ্গে ৫৫ বছর বয়সী দাদির বিয়ে হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গতকাল (৬ সেপ্টেম্বর) সোমবার রাতে উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামে ৫ লাখ টাকা কাবিনে তাঁদের বিয়ে হয়। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
বিয়ে করা দাদি-নাতি হলেন, ওই গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে ফারুক হোসেন (২১) ও একই গ্রামের মৃত ছামির উদ্দিনের স্ত্রী শিরিন আক্তার (৫৫)।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামে ফারুক হোসেনের সঙ্গে চাচাতো দাদি শিরিন আক্তারকে আপত্তিজনক অবস্থায় ধরে ফেলেন শিরিন আক্তারের ছেলে এনামুল মিয়া। বিষয়টি হাতেনাতে ধরার পর এনামুল মিয়া এলাকার লোকজন ডেকে বিষয়টি জানান।
পরদিন শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সালিসে বসে নাতি ফারুক হোসেনের সঙ্গে দাদি শিরিন আক্তারের সঙ্গে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। বিয়ের সিদ্ধান্ত হওয়ার পরেই নাতি পালিয়ে যান। তারপর এলাকাবাসীরা দাদি শিরিনকে ওই ফারুক মিয়ার বাড়িতে তুলে দিয়ে আসেন।
একদিন পালিয়ে থাকার পর রবিবার (৫ সেপ্টেম্বর) ফারুক বাড়িতে ফিরে আসেন। পরে ওই দিন আবারও স্থানীয়রা সালিসের মাধ্যমে সোমবার (৬ সেপ্টেম্বর) নাতি ফারুক হোসেনের সঙ্গে দাদি শিরিন আক্তারের বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। ওই সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে সোমবার রাতে ৫ লাখ টাকা কাবিনে দাদির সঙ্গে নাতির বিয়ে হয়।
দাদি-নাতির বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে বড়হিত ইউনিয়নের বিয়ের রেজিস্ট্রি কাজে নিয়োজিত কাজী মোহাম্মদ নুরুল্লাহ বলেন, নওপাড়া গ্রামে পাঁচ লাখ টাকার দেনমোহরে তাঁদের বিয়ের রেজিস্ট্রি সম্পন্ন হয়েছে। বিয়ে পড়াতে গিয়ে জানতে পেরেছি, নতুন দম্পতি সম্পর্কে দাদি-নাতি।
আজ মঙ্গলবার সকাল আটটার দিকে ওই গ্রামে গিয়ে নতুন দম্পতিকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তরুণের পরিবারের অভিযোগ, এলাকার ইউপি সদস্য খাইরুল ইসলামসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সালিসের মাধ্যমে জোর করে এই বিয়ে দেন। এই বিয়েতে ওই নারী রাজি ছিলেন না।
এ বিষয়ে ১১ নং বড়হিত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ জালাল বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। বিয়ে হয়েছে কিনা তাও বলতে পারব না। কারণ আমি বেশ কয়েক দিন যাবৎ অসুস্থ।’
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল কাদির মিয়া বলেন, ‘দাদি-নাতির বিয়ের বিষয়ে আমি অবগত নই।’
মৌলভীবাজারের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে নদী আর ছড়া। এ জেলায় রয়েছে কয়েক শ ছড়া। কিন্তু সিলিকা বালু লুটের কারণে এসব ছড়া শ্রীহীন হয়ে পড়ছে। বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। এখানকার অর্ধশতাধিক ছড়া থেকে রাতের আঁধারে একটি মহল বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে; কিন্তু তা ঠেকানোর দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই। প্রশাস
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বছরে জমির নামজারি বা খারিজ হয় ৭ হাজারের অধিক। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা এসি ল্যান্ড কার্যালয়ের এলআর (লোকাল রিলেশনস) ফান্ডের নামে নেওয়া হয় ২ হাজার টাকা। সেই সঙ্গে পৌর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোর কন্টিনজেন্সি বিলের (খাতা, কলমসহ আনুষঙ্গিক খরচ) জন্য বরাদ্দ আসে বছরে সাড়ে ৩ থেকে ৫
২ ঘণ্টা আগেকৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগে